শত ঘৃণার পরেও ভালোবাসি পর্ব-২৪

0
1013

#শত_ঘৃণার_পরেও_ভালোবাসি (এক ভালোবাসার গল্প)
#Maishara_Jahan
Part………..24

রিমান,,,,,,, আজ তোকে কে বাঁচাবে হিহি।

রুহি,,,,,,,, রিমান খুব খারাপ হয়ে যাবে কিন্তু,,, আম্মুওওও।

রিমান,,,,,,,,,, ভাগ বাসন্তী ভাগ,, ধরতে পারলে খবর আছে।

আহান আর দিয়া কথা বলছিলো রুহি গিয়ে তাদের মধ্যে ডুকে পরে।

রুহি,,,,,,,, ভাইয়া বাঁচাও,, তোমার রাক্ষস বন্ধু আমার পিছনে পড়ে আছে।

আহান,,,,,,,কিরে তুই এর পিছনে পড়ে আছিস কেনো।

রিমান,,,,,,,, কোথায় আমি তো সামনে দাঁড়িয়ে আছি। আর দেখ তুই আমার বন্ধু, আমার সাইডে থাকবি,, বন্ধুদের কাজ কি অন্য বন্ধুকে প্রেমে সাহায্য করা, আর তুই সেটাই করে সামনে থেকে সরে যা।

আহান,,,,,,এটাও ঠিক।

রুহি,,,,,,,,,, কচু ঠিক,, ভাইয়া আমি তোমার বোন, ভাইয়ের কাজ বোনকে রক্ষা করা।

আহান,,,,,,এটাও ঠিক।

রিমান,,,,,,,,, ঘোড়ার ডিম ঠিক,, তুই আজ কারো ভাই না শুধু আমার বন্ধু। ভুলে গেছিস তুই বলেছিলি সব সময় আমার পাশে থাকবি।

আহান,,,,,,,ঠিক আছে আমি সরে যাচ্ছি।

রুহি,,,,,,ভাইয়া,, বেঈমান।

রিমান,,,,,, সাব্বাশ।

আহান,,,,,,,,, রুহি তুই দিয়ার পিছনে লুকিয়ে পড়,, দিয়া তোর বন্ধু তোকে সাহায্য করবে, এতে আমি কি করবো। এখন রিমান যদি পারে তাহলে দিয়াকে সরিয়ে তোকে নিয়ে যাক।

রিমান,,,,,,,, শালা হাড়ামি।

রুহি,,,,,, ঠিক কথা।

দিয়া,,,,,, তুই আমার কাছে আয়, আমিও দেখি রিমান তোকে কিভাবে কি করে।

রিমান,,,,,,,,, আহান তুই তো আমার বন্ধু তাই না,, তাহলে এক কাজ কর তুই তোর হবু বউকে আটকিয়ে রাখ।বন্ধুর জন্য বন্ধু তো সব কিছু করতে পারে তাই না। (একটা ভাব নিয়ে)

দিয়া,,,,, এ্যাঁ,, এর কোনো জবাব মনে হয় না আছে তোর ভাই এর কাছে।

আহান,,,,,,,, মানে সব কথাও উত্তর তোর কাছে থাকবেই। সব শয়তানি বুদ্ধি তোর মাথায়।

রিমান,,,,,,,, শয়তান আমার কাছে টিউশনি নিতে আসে। বেশি কথা না, বলে কাজের কাজ কর। দিয়াকে ধরে আটকে রাখ।

রুহি,,,,,,,,,, রিমান যদি আমাকে একটা কিস করে তাহলে আমি সৌরভকে ফোন করে দশটা করবো, আর আমি যেটা বলি সেটাই করি। মনে থাকে জেনো।

রিমান,,,,,,, আরে সবাই সিরিয়াস হয়ে গেছে কেনো আমি তো মজা করছিলাম। চল আহান আমার বাড়ি ফিরে যায়।

আহান,,,,,,আমার দিয়ার সাথে আরো কিছু কথা আছে।

রিমান,,,,, এখানে তোর ভাই ছেকা খেয়ে বেকা হয়ে যাওয়ার অবস্থা আর তুই প্রেম করবি, তোর লজ্জা করতো না।

আহান,,,,,,, তুই ঠিক কথা বলেছিস, আমার লজ্জা করবে না।

রিমান,,,,,,, আমার সাথে সাথে থেকে তুই ও বেশরম হয়ে গেছিস দেখা যায়। কোনো সমস্যা নেয়, আমি তোকে প্রেম করতে দিবো না, চিন্তা করিস না। চল চল শুধু শুধু জোরা জোরি করতে বাধ্য করিস না।

চারজনে গিয়ে গাড়িতে বসে, এবার রুহি জোর করে দিয়াকে নিজের সাথে বসায়। সবাই বাসায় পৌঁছে যায়। বাড়ি অনেক সুন্দর করে সাজানো হচ্ছে।

রিমান,,,,,,,, এতো তাড়াতাড়ি কেনো সাজাচ্ছে,, গায়ের হলুদ কালকের পরের দিন, আর মনে হচ্ছে আজি বিদায় করে দিবে।

আহান,,,,,,,তোর কষ্টটা আমি বুঝতে পারছি।

রিমান,,,,,,,,, যার দুদিন পরে বিয়ে তার পরে বাসর সে বলছে সে নাকি আমার কষ্ট বুঝতে পারছে,, শালা তোর আনন্দ আমি ঠিকি বুঝতে পারছি। সত্যি করে বলছি রুহির বিয়ে যদি আমার সাথে না হয় তাহলে আমি ,,

আহান,,,,,,,,কি মরে যাবি।

রিমান,,,,,,,, আমাকে মারার অনেক শখ দুই ভাই বোনের,, আমি তোকে মেরে ফেলবো। মেরে ফেলার কথা দিয়া একটা কথা মনে পড়ছে।

আহান,,,,,,,কি।

রিমান,,,,,,,, আমার ক্ষুধা লাগছে।

আহান,,,,,,,,, মরার কথা দিয়া ক্ষুধার কথা কিভাবে মনে পড়লো।

রিমান,,,,,,,, না খেলে তো মারা যায় তাই,, আমার লজিক তুই বুঝি না।

আহান,,,,,,, ঠিক পাগলের লজিক পাগলেই বুঝে।

রিমান,,,,,,,,, তাহলে তুই অনেক ভালো বুঝতে পারবি।

খাওয়া দাওয়া শেষ করে, রিমান ছাদে গিয়ে গভীর মনো যোগ দিয়ে ভাবছে,,, রুহিও টানা দিতে দিতে ছাদে আসে,এসে দেখে রিমান দুলনায় পা তুলে বসে গালে হাত দিয়ে কি যেনো ভাবছে।

রুহি,,,,,,,, কি ভাবছো আমার বিয়ে হয়ে যাওয়ার পড়ে তুমি কি করবে।

রিমান সাইডে তাকিয়ে দেখে রুহি দাঁড়িয়ে আছে, রিমান সামনের দিকে তাকিয়ে বলে,,,,,,,,, না আমি ভাবছি তোর সাথে আমার বিয়ে হয়ে যাওয়ার পরে ঐ সৌরভ বিচারা কি করবে। ও তো মনে হয় পাগল হয়ে যাবে।

,,,,,,,, আমার তো মনে হয় পাগল ও নয় তুমি হবে।

,,,,,,, হুমম আমি হবো তো, তোকে বিয়ে করার খুশিতে পাগল হয়ে যাবো।

,,,,,,,,,, আমি আর আগের রুহি নেয় যে, তোমার আগে পিছে ঘুড়বো। আর তাছাড়া তুমি যতোটা সস্তা আমাকে মনে করতে ততোটা ও নয়। এই রুহি শুধু একজানকেই ভালোবাসতো, আর সে কবে কোথাও হাড়িয়ে গেছে। এখন আমার করো জন্য কোনো ফিলিং নেয়।

,,,,,,আচ্ছা, কোনো ফিলিংস নেয়।

রিমান রুহিকে টান দিয়ে নিজের পাশে বসায়।

,,,,,,, কি করছো।

,,,,,,,,ফিলিংস আছে কি না সেটা দেখছি।

,,,,,,,,, আমি তো বলেই দিচ্ছি নেয়।

,,,,,,,,,,আচ্ছা,, আমি যখন ভালোবাসি বলি তখন কিছু হয় না তোর মনে। আই লাভ ইউ,, অনেক বেশি ভালোবাসি তোকে।

রুহির চেহেরার ধরন বদলে যায়, রুহির মনে আলাদা ভালো লাগা সৃষ্টি হতে থাকে, ঠোঁটে কোনে হাসি আসছে যা রুহি অনেক কষ্টে আটকে রেখেছে।

,,,,,,,,,, আমার জন্য তোর কোনো ফিলিংস না থাকলে, তাহলে আমার আই লাভ ইউ বলার সাথে সাথে তোর চেহেরার ধরন কেনো পাল্টে গেলো। আর তোর গাল লাল লাল কেনো হয়ে গেছে। (রুহির কিছুটা কাছে গিয়ে, রুহি মাথা যতো পিছনে নেয় রিমান তার মুখ তোতো এগিয়ে নেয়)

রিমান,,,,,,, এখন তো আমি তোর হার্ট বিড ও শুনতে পারছি, এটা এতো জোরে ধুক ধুক করছে কেনো। আর এতো ঘন ঘন শ্বাস কেনো নিচ্ছিস। শ্বাস কষ্ট আছে নাকি। আমি তো জানতাম না।

রুহি রিমানের দিকে ডেব ডেব করে তাকিয়ে আছে।

,,,,,,,,,এভাবে তাকিয়ে থাকিস না, নিজেকে সামলাতে পারবো নারে।।

রুহি রিমানকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে বলে,,,,,,, মানেহহ।

,,,,,,,,, মানে তুই ভালো করে জানিস, তাও আমার মুখ থেকে শুনতে চাস,, কি লুচু মেয়ে ছিঃ ছিঃ।

,,,,,,,,,, কিহহ আমি লুচু,,,, তুমি লুচু,, লুচু কোথাকার।

,,,,,,,,,, তুই আমাকে লিচু বলতে পারিস,লুচু না। কি লুচু গিড়ি করলাম আমি শুনি। আমি কি তোকে বলেছি তোকে আজকে সেই লাগছে। তোর সাথে একদম গেষে বসেছি,, (রুহির সাথে গেষে বসে)

,,,,,,আরে,,

,,,,,,,,,, আমি কি তোর কাঁধে হাত রেখে শক্ত করে ধরেছি। (রুহির কাঁধে হাত রেখে)

,,,,,,,,,, খুব খারাপ হয়ে যাচ্ছে বলে দিলাম।

,,,,,,,,, খারাপ তো তখন হতো, যখন আমি তোর দিকে তাকিয়ে বলতাম তোর ঠোঁট গুলো না জোস,, দেখলেই মনে হয় কিস করি। (ঠোঁটের দিকে তাকিয়ে)

,,,,,,,,,, অনেক খারাপ হয়ে যাচ্ছে কিন্তু,, ছাড়ো।

,,,,,,অনেক খারাপ তো তখন হতো, যখন আমি তোর ঠোঁটে জোর করে কিস করতাম। (ঠোঁটের দিকে এগিয়ে)

রুহি জোরে রিমানকে ধাক্কা ধাক্কি করে সরিয়ে দৌড় দেয়। রিমান বসে বসে হাসতে থাকে। রুহি এক দৌড়ে রুমের ভিতরে গিয়ে হাঁপাতে থাকে। আর একটু আগের কথা মনে করে লজ্জা পেতে থাকে।

রাতে খেতে খেতে সবাই বিয়ের কথায় বলতে থাকে। হঠাৎ করেই রিমানের গায়ে শুরশুরি দিয়ে উঠে। রিমান সবার দিকে তাকায়, দেখে আহান দিয়ার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে হাসছে।

রিমান,,,,,,,, আহান।

আহান,,, হুমম।

রিমান ইশারা করে আহানকে কাছে আসতে বলে, আহান তার মাথাটা রিমানের কাছে আনে,, রিমান আহানের কানে বলে,,,,, এটা দিয়ার না আমার পা,, আর বিশ্বাস কর, তোর স্লাইড করাতে আমার একটু ভালো লাগছে না, সো তোর পাটা সরিয়ে ফেল।

আহান তাড়াতাড়ি তার পা সরিয়ে নেয়।

আহান,,,,,,সরি,, বাট তোর পা তুই এভাবে লম্বা করে রেখেছিস কেনো, ভালো ভাবে বস।

রিমান,,,,,,,, আমার পা আমি যেমন খুশি রাখবো তোর কি,, আরেকটা কথা, বিয়ের আগে এসব করা ভালো না বুঝেছিস।

আহান,,,,, হুমম।

একটু পরে রিমান রুহির পায়ে নিয়ে পা দিয়ে স্লাইড করতে থাকে। কিন্তু রুহি কোনো রিয়েক্ট করে না। একটু পর মানিক রিমানকে সিস দিয়ে ডাকে।

রিমান ও ইশারা করে কি জিজ্ঞেস করে। মানিকও ইশারা করে বলে এটা আমার পা,, রিমান চুপচাপ তার পা সরিয়ে নেয়।

রিমান,,,,,,,, মানুষ যে কেনো ঠিক করে বসে না, কে জানে। (আস্তে বলে)

আজকের রাতটা এভাবেই যায়। কাল সকাল সকাল অনেক মানুষ চলে আসে। বাড়িটা কেমন ভরা ভরা লাগছে। আর আওয়াজ তো আছেই।

রিমান শুয়ে শুয়ে বলছে,,,,,, এতো চেঁচামিচি কেনো,, কার বিয়ে লাগছে।

আহান,,,,,,,, আমার আর তোর বউ এর।

রিমান লাফ দিয়ে উঠে বলে,,,,,,, সকাল সকাল খুঁচা মেরে কথা বললি। মনের মধ্যে খানে গিয়ে লাগলো। আচ্ছা বাদ দে। একটা কথা বল তুই এতো শান্ত হয়ে কেনো বসে আছিস,, কোনো টেনশন নাই,তোর বন্ধু কিছু করতে পারছে না, এটা দেখেও।

আহান,,,,,,, প্রথম কথা,, সবাই রাজি থাকলেও যদি রুহি রাজি না হয় তাহলে এখানে কারো কিছু করার নাই সো মা বাবাকে রাজি করিয়ে লাভ নেয়।

রিমান,,,,,,,, তোর কথাতে মা বাবা রাজি হবেও না।

আহান,,,,,,,,কথার মাঝখানে কথা না বলে,, চুপচাপ শুন,,দ্বিতীয় কথা হলো, তুই যদি রুহিকে রাজি করাতে না পারিস তাহলে তোর কি প্ল্যান আছে সেটাও আমি বুঝতে পারছি, তাই তুই এতো শান্ত শিষ্ট ভাবে বসে আছিস। আমাকে পট্টি পড়াতে এসো না।

রিমান,,,,,,,, কি প্যান আছে শুনি।

আহান,,,,,,,, হয়তো সৌরভকে না হয় আমার বোনকে উঠিয়ে নিয়ে যাবি, এটা আমি ভালো করে জানি।

রিমান,,,,,,, আরে না না (ইনোসেন্ট একটা হাসি দিয়ে)

,,,,,,,এতো ভদ্রলোক সেজো না, তোকে সুট করে না।

,,,,,,, আচ্ছা আমি তোর বোনকে উঠিয়ে নিয়ে গেলে তোর কোনো প্রবলেম নেয়।

,,,,,,,,,,, না,, আমি তোর জায়গা থাকলে আমি সোজা বিয়ে করতাম পরে মানাতাম,, তুই তো তাও মানানোর চেষ্টা করছিস।

,,,,,,,কিন্তু এটা তো তোর বাবা বুঝবে না, এতো সহজে সুন্দর মেয়ে পেয়ে গেছে তাই।

,,,,,,,,,, এসব ভাবলে তোর আর বিয়ে করা লাগবো না,,আমার বোনের বিয়েতে ডান্স করিস।

,,,,,,,,,, করমু তো নাগিন ডান্স করমু,,, সর সামনে থেকে ফালতু পোলা।

আহান রিমান নিচে যেতেই সবাই এটা ঐটা কাজ করাতে থাকে।

রিমান,,,,,,, কি ভাগ্য নিজের গার্লফ্রেন্ডের বিয়েতে কাজ করা লাগছে। থু এই কপালে।

আহান,,,,,,,, রুহি তোর গার্লফ্রেন্ড কবে ছিলো।

রিমান,,,,,,,, চুপচাপ নিজের কাজ কর।

সারা দিন কাজ করতে করতেই যায়। বাড়ি ভরা মানুষ। রাতে সবাই ছাদে গোল করে বসে কথা বলতে থাকে। রুহিকে তার কয়েকটা কাজিন রিমানের সাথে সেট করে দিতে বলে,, রুহি সবাইকে চুপচাপ বসে থাকতে বলে। ওরা গিয়ে রিমানের পাশে বসে। যেটা রুহির সহ্য হচ্ছে না।

আহানের পাশে এসে একটা মেয়ে বসে। দিয়া দেখে কিছু বলে না। রুহি দিয়ার কানে কানে বলে,,,,,,এই মেয়েটা ভালো না, চাচির বোনের মেয়ে লিজা, আগে থেকেই ভাইয়ার উপর লাইন মারতো।

দিয়া,,,,,,,, আগে কথা আগে গেছে,, এখন আমার আর ওনার বিয়ে হচ্ছে,, এখন কি আর এমন করবে নাকি।

লিজা সবার চোখের আড়াল করে আহানের হাতে হাত রাখার চেষ্টা করে, আহান হাত সরিয়ে নেয়। লিজা আহানকে বার বার ছুয়ার চেষ্টা করে। আহান উঠে গিয়ে দিয়াকে লিজার পাশে বসিয়ে ও অন্য পাশে বসে।

দিয়া,,,,,,, কি হলো।

আহান,,,,,,, কিছু না, আমার এই পাশে বসতে ভালো লাগছিলো না।

দিয়া কিছুটা আন্দাজ করতে পেরে লিজার দিকে রাগী চোখে তাকায়। লিজা কিছু বলে না। রিমানের সাথে সব মেয়েরা হেঁসে হেঁসে কথা বলছে আর রুহি তাকিয়ে আছে।

রুহি,,,,,,,,(এই নাকি আমাকে ভালোবাসে হুহহ)

সবাই কালকের গায়ের হলুদ নিয়ে কথা বলছে, রিমান রুহিকে মেসেজ করে,,,,,,,, কাল পর্যন্ত তোর হাতে সময় আছে,তাড়াতাড়ি ভাব।

রুহি মেসেজ পড়ে জবাব দেয়,,,,,ভাবার মতো সময় নেয়।

রিমান,,,,,,,, তাহলে একটু ডাইটিং কর (মেসেজে)

রুহি,,,,,,,, কেনো।

রিমান,,,,,,,, উঠিয়ে নিয়ে যাবো তো তাই।

রুহি,,,,,,,,, তুমি আমাকে ভাগিয়ে নিয়ে যেতে পারবা না।

রিমান,,,,,,, আমি তো উঠিয়ে নিয়ো যাবো। আর যদি তোকে উঠানোই লাগে তাহলে নিয়ে গিয়ে কিছু ক্ষন পিটিয়ে নিবো রাজি না হওয়ার কারনে।

রুহি,,,,,,, হুহহ দেখা যাবে।

রিমান,,,,,,,,, হুহহ দেখে নিস।

চলবে,,,,,,,