তোমার জন্য
Writer : জুঁই
পর্ব:- এক
ইচ্ছের ঘাড় থেকে শাড়ির আঁচলটা ফেলে দিতেই পিঠের কিছুটা অংশ বেরিয়ে আসে…আশিস তাতে নিজের নাক ঘসা দিতে থাকে…ইচ্ছের শরীরের গন্ধ নিতে থাকে…
ইচ্ছের পিঠে স্লাইড করতেই ইচ্ছে কেপে উঠে..!!
ফোপানোর আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে…বোঝা যাচ্ছে ইচ্ছে কাদছে…!
কিন্তু কোনো আবেগ আজ আশিস কে থামাতে পারবেনা..
…ইচ্ছের ঘাড়ে কিস করতে করতে আর এক হাত দিয়ে স্লাইড করে হাত ঘাড়ে পৌছে যায়…!!
…হাতের শীতল স্পর্শ লাগছে আর ইচ্ছে যেনো সংকোচিত হয়ে আসছে…!
ইচ্ছের শরীর থেকে হাত সরিয়ে নিয়ে ইচ্ছে কে সামনের দিকে ঘুরিয়ে দাড় করিয়ে দেই আশিস…!!
ইচ্ছে চোখ বন্ধ করে এক দিকে মুখ ফিরিয়ে হাত মুষ্টিবদ্ধ করে স্টাচোর মতো দাড়িয়ে আছে…
আশিস ইচ্ছের ঠোঁট নিজের দখলে নিয়ে নেই…ইচ্ছে চোখ বন্ধ করে ফেলে…
আশিসের স্পর্শ পেতেই শরীর নিস্তেজ হয়ে আসে ইচ্ছের…সেও যেনো এক হয়ে যেতে চাই এই ভালোবাসার সাগরে…!!
হঠাৎ ইচ্ছে ছটফট করতে শুরু করে…
…ইচ্ছের ঠোঁট গুলো তখনো আশিসের দখলে…ঠোটে কামড় দিয়ে কিস করতে থাকে আশিস….
ইচ্ছে ব্যাথায় চোখ বন্ধ করে রাখে আর চোখ দিয়ে টুপটাপ করে পানি পরছে..কিন্ত কিছু করতেও পারছেনা কিছু বলতেও পারছেনা…!
আশিসের মাথায় কিছুই নেই এখন সে পুরো উন্মাদ…নিজের সদ্য বিবাহিত স্ত্রীর মুখে অন্য ছেলেকে বিয়ে করার কথা শুনে উন্মাদ হয়ে গেছে…তার কানে বারবার এক ধ্বনিই প্রতিফলিত হচ্ছে…!!
আশিস ইচ্ছেকে ধাক্কা দিয়ে বিছানায় ফেলে দেয়..ইচ্ছের কোমড়ের কুচিতে টান দিতেই ইচ্ছে ঘুড়ে একদম আশিসের বুকে এসে পরে…!!
ইচ্ছেকে হাঁটুতে বসিয়ে গহনা খুলে ছুড়ে মারে ফ্লোরে..আশিস নিজের টি-শার্ট খুলে ঘরের এক কোনে ফেলে দেই….
…………ইচ্ছে হাজার চেষ্টা করেও নিজেকে ছাড়াতে পারেনি……….
ইচ্ছে নিজেকে বিলিয়ে না দিলেও আশিস ঠিক আদায় করে নিয়েছে স্বামীর অধিকার !!!
,
,
,
,
ভোর রাতে হঠাৎ কিছুর আওয়াজ পেয়ে ঘুম ভেঙে যায় আশিসের..
আশিস পাশে তাকিয়ে দেখে ইচ্ছে পেট ধরে কুকড়িয়ে আছে আর কান্না করছে…!!
আশিস তাড়াতাড়ি করে উঠে ইচ্ছের পাশে বসে বলতে থাকে…
আশিস:কি হয়েছে ইচ্ছে…কাদছো কেনো..? [ অস্থির হয়ে ]
ইচ্ছে কিছুই বলতে পারছেনা..শুধু কাদতেছে আর বারবার কুকড়িয়ে উঠছে….
আশিস লাইট অন করে বিছানার দিকে তাকিয়েই বুজতে পারে…
ইচ্ছেকে ওয়াস রুমে নিয়ে গেল আশিস…ইচ্ছেকে ফ্রেস করিয়ে রুমে এনে ড্রেস চেন্জ করিয়ে দিলো….
বেডকভারটা চেন্জ করে ইচ্ছেকে শুইয়িয়ে দিলো…কিন্তু ইচ্ছের পেট ব্যাথা এখনো কমছে না…কি করবে আশিস এতো রাতে ডক্টর পাবে কোথায়…??
ইচ্ছের কষ্ট আশিস সহ্য করতে পারছেনা..আশিস কাদছে…টুপ করে আশিসের চোখ থেকে এক ফোটা পানি ইচ্ছের হাতে গিয়ে পরলো…
ইচ্ছে তাকিয়ে দেখে আশিস কাদছে..আশিসের চোখ থেকে পানি পরছে…
আশিস:আমাকে ক্ষমা করে দাও ইচ্ছে…আমার জন্য তোমাকে এতো কষ্ট পেতে হচ্ছে…[ কেদে কেদে ]
ইচ্ছে ভেবে পাই না এই ছেলেটাই তাকে কষ্ট দেই…আবার সে কষ্ট পাচ্ছে বলে নিজেই কাদছে…
আশিসের চোখে পানি দেখে ইচ্ছের বুকের ভিতর চাপা কষ্ট হচ্ছে..খুব মায়া হচ্ছে আশিসের জন্য..হয়তো মনের কোনের আশিসের জন্য একটু হলেও জায়গা তৈরি হয়েছে…!!
ইচ্ছের হাত পৌছে গেলো আশিসের গাল অবদি..ইচ্ছে নিজের হাত দিয়েই মুছিয়ে দিলো আশিসের চোখের পানি…
আশিস ইচ্ছের হাত ধরে হাতের উপরে চুমু দিয়ে কেদে কেদে বললো…আমাকে মাফ করে দাও ইচ্ছে…আমার ভুল হয়ে গেছে…! অনেক ভালোবাসি তোমায় অনেককক…..
ইচ্ছে তাকিয়ে আছে চুপচাপ…এই ছেলের চোখে লুকিয়ে থাকা রহস্য খুজার চেষ্টা করছে…
এতোক্ষন একটু শান্ত ছিলো ইচ্ছে…আবার ব্যাথায় কুকড়িয়ে উঠে…
আশিস অস্থির হয়ে যায় কি করবে ভেবে না
পেয়ে
শালীনিকে ফোন করে,,,,,[ শালীনি ইচ্ছের Best friend ]
ঘুম ঘুম চোখে বলতে থাকে কোন শত্রু যে এমন সময় ফোন দিলো…
ফোনের দিকে তাকিয়ে আশিসের নাম্বার দেখে নার্ভাস হয়ে যায়.. এক লাফে উঠে বসে…. তাড়াতাড়ি করে ফোনটা রিসিভ করে…
শালীনি: হ্যালো
আশিস: হ্যাঁ শালীনি…
শালীনি: কি হয়েছে ভাইয়া…ইচ্ছে ঠিক আছে তো..?
আশিস শালীনিকে সব বললো…
শালীনি এখন কি বলবে…?
শালীনি: আপনাকে কিছু বলতে পারছিনা ভাইয়া..আপনার জায়গায় যদি অন্যকেউ হতো আর সে যদি আমার সামনে থাকতো তাহলে তাকে থাপড়িয়ে সব দাত ফেলে দিতাম….ওই হাতি টাকে পেলে তো আমি বুড়িগঙ্গাতে চুবিয়ে মারবো…পচা হনুমান..তোর মনে কি একটুও মায়া দয়া নাই এরকম একটা বাচ্চা মেয়ের উপর এভাবে……!
আশিস: Shut up…আমি তো মানছি আমি ভুল করেছি…ইচ্ছে খুব কষ্ট পাচ্ছে কি করবো এখন সেইটা বলো…
শালীনি: Sorry ভাইয়া আপনাকে বলিনি আমি তো ওই হাতিটাক [ বলতে বলতে থেমে গেলো ]… প্রাথমিক চিকিৎসা করে দেখতে পারেন ভাইয়া…………………….!! এই কাজ গুলো করে দেখতে পারেন কিছুটা হলেও কাজ হবে….
আশিস: okay… thanks…
.
চলবে।
#তোমার_জন্য
#writer :জুঁই
#পর্ব:- দুই
.
.
.
আশিস শালীনির কথামতো কাজ করলো…একটু পরে ধীরে ধীরে ইচ্ছে একটু শান্ত হলো…
সেই রাতে আশিস আর দু চোখের পাতা এক করলো না…!
বাকিটা সময় ইচ্ছের পাশে বসেই কাটিয়ে দিলো আশিস…!
একটু পর আশিস শালীনিকে আবার ফোন দিল…!!
শালীনি: ওই কোন চুর শালারে আমার ঘুম চুরি করার জন্য ফোন দিয়েছে….[ ঘুম ঘুম চোখে আমতা আমতা করে ]
আশিস: Shut your mouth…ফোনের স্কিনে নাম্বার দেখো…[ ধমক দিয়ে ]
শালীনির ঘুম উড়ে হাওয়া হয়ে গেছে… জ্বী স্যাররর বলেনন না মানে ভাইয়া…
আশিস: এতো ঘুমাও কি করে..??
শালীনি: ঘুমাবো না তো ক্রিকেট খেলবো এই রাত্তি বেলা…[ আস্তে আস্তে ]
আশিস: কি বললে…?
শালীনি: না ভাইয়া কিছুনা…কি বলবেন..? ইচ্ছের সমস্যা ঠিক হয়নি..?
আশিস : হুমম হয়েছে…ও এখন ঘুমাচ্ছে…
শালীনি: ইশশ ও ঘুমাচ্ছে..তাহলে আমাকে কেনো জাগিয়ে রাখছেন..?
আশিস: একটা কাজ করতে হবে…
শালীনি: আবার কি কাজ…?
আশিস: ইচ্ছের বাবার কাছ থেকে দুদিন সময় নিতে হবে…বলবে দুদিন ইচ্ছে তোমাদের বাড়িতেই থাকবে..ইচ্ছে সুস্থ না হলে যেতে পারবেনা বুঝলে…!!
শালীনি: কিহহ অসম্ভব ! আমি আর পারবো না মিথ্যা বলতে…
সন্ধ্যায় আঙ্কেল ফোন দিয়েছিলো আমি বলছি কাল সকালে আমি ইচ্ছেকে বাসায় পৌছে দিবো…!!
আশিস: প্লিজ !! আমি না তোমার একমাত্র শানের ব্রেস্ট ফ্রেন্ড হয়.. আমি রিকোয়েস্ট করছি…
আর তাছাড়াও আমি কিন্তু……..!!
শালীনি: হয়েছে ভাইয়া কষ্ট করে আর বলতে হবেনা তাছাড়া কি করতে পারেন…
ইমোশনাল ব্ল্যাকমেল করলেন তো আমার মতো একটা বাচ্চা মেয়েকে তাই আর না করতে পারলাম না…আচ্ছা দেখছি কি করা যায়…
আশিস: অনেক অনেকক ধন্যবাদ তোমাকে…
শালীনি: এখন তো একটু ঘুমাতে দিবেন…
খুব ঘুম পাচ্ছে…!!
আশিস: ওকে ওকে ঘুমাও আপাতত এখন আর ডিসটার্ব করবো না…[ বলেই ফোন কেটে দিলো ]
লাইনটা কেটে দিয়ে ইচ্ছের পাশেই বসে রইলো আশিস..
কখন যে চোখ লেগে গেছে বুজতেই পারেনি আশিস…ইচ্ছের হাতের উপর কপাল রেখে ঘুমিয়ে পড়েছে…
৬ টা ৩০ এ আশিসের ঘুম ভাঙলো…প্রতিদিনের রুটিন এটা..
আশিস ঘুম থেকে উঠে ফ্রেস হয়ে এসে দেখে ইচ্ছে এখনো ঘুমাচ্ছে…!!
ডান গালে হাত দিয়ে ঘুমিয়ে আছে দেখতে একদম বাচ্চাদের মতো লাগছে…কাল রাতে ইচ্ছেকে মিষ্টি কালারের একটা ড্রেস পরিয়ে দিয়েছিল…
জানালা দিয়ে রোদ এসে পরেছে ইচ্ছের মুখের উপর…আশিসের মাথায় দুষ্টুমি বুদ্ধি আসলো….
জানালার কাছে গিয়ে পর্দা সরাতেই ইচ্ছের মুখের উপর আলো এসে পরেছে ..মুখে আলো পরতেই মুখের reaction বদলে ফেলেছে..
সাথে সাথে পর্দা টেনে দেয় আশিস…অন্ধকার পেতেই একটু নড়েচড়ে আবার ঘুমিয়ে পড়ে ইচ্ছে…
আশিস আবার পর্দা সরাতেই ইচ্ছে মুখ বাকিয়ে অন্য পাশ ফিরে শুয়ে পড়ে…!!
তা দেখে আশিস হেসে দেয়….!!
আশিস: আর বিরক্ত করবো না লক্ষিটি…হাজার হলেও তুমি আমার দশটা না পাচটা না একটামাত্র বউ…
আশিস গিয়ে ইচ্ছের পাশে বসে.. ইচ্ছের পিঠে হাতের আঙ্গুল দিয়ে স্লাইড করতেই ইচ্ছে আশিসের কোমড় জড়িয়ে ধরে…!
কোলবালিশের মতো আকড়ে ধরে ঘুমিয়ে পড়ে ইচ্ছে….!!
আশিসের পায়ের উপর পা তুলে দিয়ে গুটিশুটি মেরে শুয়ে আছে ইচ্ছে….
আশিস মনে মনে ভাবছে…
ঘুমিয়ে আছো বলেই আমার এতো কাছে এসেছো..কখনো কি তোমার মনের সবটা জায়গা আমি পাবো?? আমায় ভালোবাসবে…??
আশিস ইচ্ছের হাত ধরে মনে মনে প্রমিজ করলো…
আমি তোমার মন জয় করেই ছাড়বো…!!
অলমোস্ট করেও ফেলেছি হয়তো…
,
,
,
সার্ভেন্ট এসে ডেকে গেছে আশিসকে ব্রেকফাস্ট করার জন্য…আশিস খাবার আনার জন্য নিচে যায়…!!
,
,
এদিকে শালীনি ইচ্ছের বাবাকে সাত পাচ =১৩ বুজিয়ে ম্যানেজ করেছে..
,
,
আশিস রুমে এসে ইচ্ছেকে না দেখে খুজতে লাগে…ওয়াস রুমের দরজা বন্দ থাকায় বুজতে পারে ইচ্ছে ওয়াস রুমে…
কয়েকবার ডাকার পরেও ইচ্ছের কোনো সারা না পেয়ে…জোরে জোরে ধাক্কা দিয়ে অবশেষে দরজা খুলে…!
দরজা খুলে ইচ্ছেকে দেখে ভয় পেয়ে ইচ্ছে বলে চিৎকার দিয়ে ইচ্ছের কাছে ছুটে যায়….!!
আশিসের চিৎকার শুনে নিচ থেকে রেহানা বেগম [ মহিলা সার্ভেন্ট ] ছুটে আসে…
এসে দেখে ইচ্ছে ওয়াস রুমে পরে গিয়েছিল আশিস কোলো করে রুমে নিয়ে আসছে….!
রেহানা বেগম: ম্যাডামের কি হয়েছে স্যার..?
আশিস: আপনি একটু পানি গরম করে নিয়ে আসেন…ইচ্ছে একটু অসুস্থ…!!
আশিসের কথা মতো রেহানা বেগম চলে যায় পানি গরম করতে…
আশিস: extremely sorry ইচ্ছে…! আমর জন্য তোমার এতো কষ্ট হচ্ছে……!
আশিস প্রাথমিক চিকিৎসা করে ইচ্ছেকে একটু শান্ত করলো…
এখন সকাল ৯ টা বাঝে…এখানে ডক্টর পাওয়া মুসকিল…কারন আশিস তাদের বাংলো বাড়িতে এসেছে…এখান থেকে মেইন শহরে যেতে তিন চার ঘন্টা সময় লাগে…
আশিস নিজের হাতে ইচ্ছেকে খাবার খাইয়ে দিলো….!!
আশিস নিজেদের ফ্যামিলি ডক্টর কে ফোন দিলো…
আশিস: হ্যালো আঙ্কেল…!
ডক্টর আঙ্কেল : আরে আশিস…কি খবর কোনো সমস্যা…??
আশিস: একটু কথা বলতাম সময় হবে…?
ডক্টর আঙ্কেল : এখন..? হুম বলো…!কারো কি শরীর খারাপ ?
আশিস: না মানে কিভাবে যে বলি…
ডক্টর আঙ্কেল : দেখো সংকোচ করো না…কার কি হয়েছে বলতে পারো…
আশিস: মানেএএ আঙ্কেল..না মানে…
বারবার জড়তায় আটকে যাচ্ছে আশিস…কিছুতেই বলতে পারছে না কথা গুলো…যাই হোক আশিসকে সব বলতেই হবে…যা বলার যা ভাবার ভাবোক ডক্টর আঙ্কেল….
অবশেষে ডক্টরকে সব বলে দিলো আশিস….!!
ডক্টর : হুমমম ! এটা তোমার থেকে আশা করছিলাম না…তোমার জায়গায় অন্য কেউ থাকলে আমি যে কোনো স্টেপ নিতে বাধ্য হতাম…
সে যাই হোক তোমার ফোনে এসএমএস করে দিচ্ছি কি কি মেডিসিন নিতে হবে…ফার্মেসি থেকে নিয়ে নিও….
.
.
.
আশিস গাড়ি নিয়ে বেড়িয়ে পরলো…. ১ ঘন্টা ৩০ মিনিটের রাস্তা পেরিয়ে একটা ফার্মেসি থেকে মেডিসিন গুলো নিয়ে নিল…
জ্যাম না থাকায় তাড়াতাড়িই ফিরে এলো….
রুমে এসে ইচ্ছেকে না দেখতে পেয়ে ভয় পেয়ে গেলো আশিস…সকালের মতো ওয়াস রুমে পরে গেল না তো ইচ্ছে…ওয়াস রুম চেক করতেই দেখতে পেলো ওয়াস রুমে নেই ইচ্ছে…
আশিস সার্ভেন্টদের ডেকে ইচ্ছের কথা জিঙ্গেস করতে তারা বললো ইচ্ছে কে দেখে নি তারা….
আশিস অস্থির হয়ে এদিক ওদিক খুজতে লাগলো..কোথাও পেলো না…মনের মধ্যে ভয় কাজ করতে লাগলো…
আশিস: ইচ্ছে তো চলে যায়নি….এই শরীর নিয়ে কিভাবেই বা যাবে..[ মনে মনে ]
গাড়ির চাবি নিয়ে যেই বেরোতে যাবে আশিস তখনি কিছু একটার আওয়াজ পেয়ে থমকে যায়………..!!
চলবে…….!!