সে আমার অর্ধাঙ্গিনী পর্ব-০৭

0
37

সে_আমার_অর্ধাঙ্গিনী
পর্ব – ৭
লেখক রিহান অরণ্য

জীবন ম*রণের মাঝামাঝি অবস্থান করে ও যারে পাইনি, যে সব টা জেনেও একবার জন্য খুজনেয় নাই, সে আর কোন দিন আমার হবে না,হয়তো সে বিয়ে করে অতীতের সব কিছু নাটক মনে করে জীবন থেকে ক*বর দিয়ে দিছে, আমি ও সিদ্ধান্ত নিলাম আর কোন পিছু টান না,এইবার যার হাত ধরবো, সারা জীবন যেন তার হয়ে থাকতে পারি,

যারে নিয়ে সারাজীবন থাকার সিদ্ধান্ত হলো তার সম্পর্কে কিছুই জানতে পারলাম না, আজকে বাসা থেকে বিয়ের তারিক ঠিক করতে যাবে, মেয়ের পরিক্ষা বাকি নাকি আর ২ টা তাই বিয়ের দিন তারিক ঠিক করার জন্য যাবে আম্মুরা,

সবাই আমাকে যা জিজ্ঞেস করে আমি সব কিছুতেই হা বলে দেই, কি আর করার এখন ওদের সুখেই আমার সুখ,
সবাই বিয়ের মার্কেট লিস্ট ও করে ফেলছে,
আমি সর্ব দিক চিন্তা ভাবনা করে শেষ সিদ্ধান্ত নিলাম বিয়ে করে লুবনাকে ভুলে যাবার চেষ্টা করবো,

______________________________________

আজকের সকাল টা আমার কাছে অন্য রকম মনে হচ্ছে, কেন জানি মনে হয় আমার জীবন থেকে কিছু একটা হারিয়ে যাচ্ছে, আজকে আমার বিয়ে, আজকে আমার মুখ থেকে সেই কথা গুলো উচ্চারণ হবে যে কথা গুলো ৫ বছর আগে লুবনার সামনে বলেছিলাম ( কবুল ) , মন খারাপ না করে সবাই কে খুশি রেখে আমি রেডি হয়ে নিলাম বরযাত্রী তে ৭০ জন,

যতা সময়ে বিয়ের কাজ শেষ হয়ে গেলো,আমার জীবনের সাথে জরিয়ে গলে লিমা নামের জন,। বউ নিয়ে বাড়ি চলে আসলাম, বাসর ঘর ও সাজানো হয়েছে, বাসর ঘরে যতোটুকু জানি মেয়েরা ঘোমটা দিয়ে বসে থাকে কিন্তুু আমার টা উলটা হয়েছে, আমার বউ দাঁড়িয়ে ছিলো ভাবছিলাম হয়তো সালাম করবে কিন্তুু না, সে আমার সাথে ঘুমাবে না, ওর চোখে পানি, কান্না করছে, জিজ্ঞেস করলাম কি হয়েছে কোন উত্তর দেয়নি,আমি ভাবছি হয়তো বাড়ি ছেড়ে এসেছে তাই মন খারাপ, আমি শুধু বললাম মন খারাপ করোনা সব ঠিক হয়ে যাবে, এখন দাঁড়িয়ে না থেকে শুয়ে পরো, সে এক সাইডে শুয়ে পরছে, আমি বিয়ের ছবি গুলো ফেসবুকে আপলোড দিলাম,

ক্যাপসন দিলাম,
জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছি সবাই দোয়া করবেন,

এখানে সবাই কমেন্ট করলো, আমার এক বন্ধু কমেন্ট করলো জীবনের প্রথম বাসর রাত আজে তর কিন্তুু বিয়ে কিন্তু
২ টা করছোস, আর আমরা একটা ও করতে পারলাম না, তর কপালের সাথে সকালে কপাল ঘসাতে আসবো,

কমেন্ট পড়ে অবাক হলাম সে কি মজা করলো নাকি খুঁচা দিলো,
যাই হোক, বাসর ঘরে বউ যে ওই পাশ হয়ে শুয়েছে সারারাতে একবার ও আমার দিকে তাকাই নাই, আমি ও কিছু বলি নাই,

পরের দিন শশুর বাড়ি থেকে লোক আসলো, আমার শশুর আসলো আর কে জানি আসলো চিনি না,
আমার শশুর নাকি গাজীপুর থাকে ওখানে নাকি ব্যবসা করে,আমার শাশুড়ী আমার বউয়ের আসল মা না এটা শুনছি, আর ওর মা নাকি মা-রা গেছে আমাকে বলা হয়েছে, কিন্তুু ওর মা যে লিমা কে ছোট সময় রেখে গাজীপুরের আরেক জনের সাথে পালিয়ে গেছে এই কথা গুলো আমাকে বিয়ের আগে কেউ বলেনি সব কিছু আমার মা আর আত্মীয় স্বজনরা করছে, লিমা নাকি আগে গাজীপুরই থাকতো ওর বাবার কাছে ৬ মাস মতো হলো এখানে এসেছে, শশুর সাথে অনেক কথা হয়েছে, ওনি ২দিন পর চলে যাবে ওই খানে আরেক জন কে ব্যবসা দেখার দ্বায়িত্ব দিয়ে এসেছে,

শশুর কথা ব্যবহার গুলো অনেক ভালো, ওনার নতুন সংসারে একটা ছেলে আছে, বিয়ের দিন দেখছিলাম,

শশুর মশাই দাওয়াত দিয়ে চলে গেছে,

রাতে আমি লিমা কে জিজ্ঞেস করলাম তোমার আম্মু সাথে কি তোমার কথা হয়,সে কোন উত্তরই দেয়না, বিয়ের দিন থেকে আজ ৯ দিন হলো সে ঘুমায় অন্য দিকে তাকিয়ে, আমার বাড়িতে, আমার সাথে কথা বলে নি শশুর বাড়িতে গেলাম তখন ও কথা বলে নি, আমি তার পরও ভাবছি নতুন বিয়ে হয়তো কিছু সময় লাগবে,
এই দিকে শাশুড়ী গাজীপুর যাবার জন্য দাওয়াত দিলো,
আমার আম্মু বললো যা বউ নিয়ে ঘুরে আয়, আমি বললান ঠিক আছে কাল সকালে যাবো তাইলে,

পরের দিন সকালে রেডি হয়ে বাসা থেকে বের হলাম লিমা কে নিয়ে গাজীপুর যাবো,

ওই দিন আমার বউ লিমা আমার সাথে কথা বলছে, শুধু ঠিকানা দিলো,

গাড়িতে বসে ও ওর মতো ছিলো, শশুর আমাদের জন্য বাসস্ট্যান্ডে অপেক্ষা করছিলো, গাড়ি থেকে নেমে লিমা একা একা হেটে বাসায় চলে গেছে আমি শশুর সাথে কথা বলতে বলতে বাসায় ঢুকলাম,

শাশুড়ী অনেক খুশি কারন আমি তার কথা রাখছি, লিমা কে ডাখ দিলো কই গেলি তর জামাই কে ঘরে নে,

কিন্তুু লিমা কোন সারা দিচ্ছে না, শাশুড়ী গেলো লিমা কে খুজতে, কিন্তুু লিমা কে কোথাও পাচ্ছে না,

শাশুড়ী আমাকে নিয়ে তার রুমে বসাইলো বললো বাবা তুমি রেস্ট করো, আমি বসে আছি, একটু পর শাশুড়ী এসে বললো সানি ঠান্ডা কিছু খাও,আমি বললাম খাবো লিমার আব্বু আসোক, তার পর, আর লিমা কই গেলো,

আমার কথা জবাব দিতে বিলম্ব হতে দেখে আমি আমার শাশুড়ী মুখের দিকে তাকাইলাম,কেমন জানি একটা অস্থির অস্থির ভাব লাগছে, চেহারা টা গামছে, আমার মনে কেমন জানি একটা সন্দেহ কাজ করলো,

তার পরও কিছু বলছি না,

শাশুড়ী বললো সানি তুমি রেস্ট করো আমি একটু বাহিরে যাবো তোমার শশুর ও দোকানে গেছে চলে আসবে,

কিন্তু লিমার কথা একবার ও বললো না,আমি বললাম ঠিক আছে, আমি টিভি ছেড়ে শুয়ে আছি ২ ঘন্টা হয়ে গেছে কারো কোন খুঁজ নাই,নতুন জামাই বাসায় এসেছে কই একটু আপ্যায়ন করবে অতছো নিজের বউ সহো ফেমিলি সবাই কই উধাও হয়ে গেছে, এই দিখে খিদা ও লাগছে,

সারে ৩ ঘন্টা পর পর শশুর শাশুড়ী ২ জনই আসলো লিমা কে দেখছি না,শশুর আমার কাছে বসে আছে মুখটা মলিন হয়ে গেছে কেন জানি, আমি জিজ্ঞেস করতে মূখ থেকে মাত্র উচ্চারণ করলাম কি,,হয়েছে,, সাথে সাথে আমার শশুর আমার পায়ে ধরে বসলো, আমি বিছানা থেকে লাফ দিয়ে উঠলাম, কি করছেন আপনি এসব,কি হয়েছে পা কেন ধরছেন, আমার শাশুড়ী বললো সানি তুমি আমাদের কে মাফ করে দাও লিমা তোমার সংসার করবে না সে পালিয়ে তার মার কাছে চলে গেছে,

আমি বললাম কখন গেলো শাশুড়ী বললো সে বাসায় এসে তার পর বার হইছে, আমি বললাম তার মার কাছে গেছে সমস্যা নাই মারে ছাড়া বিয়ে দিছে মন খারাপ হয়েছে তাই একটু সময় দেন আমি ফোনে কথা বলে নিয়ে আসবো,
এখন আমার শাশুড়ী বললো লিমার আব্বু কে কথা পেচেছিয়ে লাব নাই সত্যি টা সানি কে বলো, তখন শাশুড়ী নিজের মুখে বলতে লাগলো আমার বউ লিমা, বিয়ের আগে একটা ছেলের সাথে সম্পর্ক ছিলো,সেই ছেলের সাথে এর আগেও একবার পালিয়ে গেছে, তখন ওর বাবা ওরে নিয়ে এসে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে গেছে ওই খানে এতোদিন ভালোই ছিলো কিন্তুু ওই ছেলের সাথে মনেহয় যোগাযোগ ছিলো,তাই এখানে এসে ওই ছেলের সাথে আবার চলে গেছে, ওদের নাকি আগে বিয়ে হয়েছে, তোমার শশুর অনেক চেস্টা করে ওরে ফিরিয়ে আনতে পারেনি, লজ্জায় তোমার সামনে আসতে চায়নি রেললাইনে তলে মা*থা দিতে গেছে,

আমি কিচ্ছুখন চুপচাপ থেকে উত্তর দিলাম,আপনি কেন রেললাইনে গেছেন, আপনার মেয়ের চরিত্র সম্পর্কে আপনি জানতেন তাইলে ওর সাথে আমাকে কেন জরাইলেন,

এখন আমি এলাকায় মুখ দেখাবো কি ভাবে,

আমার কথা শুনে আমার শশুর চুপ করে বসে আছে,
আমার চোখ দিয়ে পানি চলে এসেছে, মন টা শক্ত করে বললাম আপনাদের মেয়ে চলে গেছে এই কথা এখন আপনারা আমার বাড়িতে কাউকে জানাবেন না, ওর বললো ঠিক আছে,
তার পর বললাম মেয়ে চলে গেছে তাই বলে কি আমাকেও থাকতে দিবেন না,, এই কথা শুনে শাশুড়ী বললো ছি ছি কি বলো তুমি আমাদের ছেলের মতো তুমি এইখানে থাকো।যতোদিন ইচ্ছে, আলাদা একটা রুমে আমাকে থাকার ব্যবস্থা করে দিলো, রাতে শুয়ে চিন্তা করতে থাকলাম এই মুখ কেমনে দেখাবো, বাড়িতে কি জবাব দিবো,
পরের দিন সকালে আমি শাশুড়ী কে বললাম এখন যদি বাড়ি চলে যাই তাইলে সবাই বলবে শশুর বাড়িতে কি জায়গা দেয়নি, আমার কথা শুনে শাশুড়ী বললো তুমি থাকো যেতে হবে না, আমি বললাম আজকে একটু বাহিরে যাবো, শাশুড়ী বললো ঠিক আছে তবে তারাতাড়ি চলে এসো,

আমি বাহিরে গিয়ে মার্কেট গেলাম , একটা লেপটপ কিনতে হবে, আগের টা তো চিটাগং ওরা রেখে দিছে,
মার্কেটে গিয়ে ৬৭ কে টাকা দিয়ে একটা Hp লেপটপ কিনলাম,আগের টা ও Hp ছিলো,
মার্কেট থেকে বাসায় এসে শাশুড়ি কে বলালম আমি কিন্তুু কাল চলে যাবো, শাশুড়ীর মন খারাপ, আমাকে কি বলে শান্তনা দিবে ভাষা খুজে পাচ্ছে না, বললো ঠিক আছে সকাল হোক তার পর দেখা যাবে,

আমি রুমে গিয়ে লেপটপ টা অন করে সব সেটাপ কমপ্লিট
করে ফেসবুক টা লগিং করতে চেষ্টা করছি কিন্তুু এপ্রোভ চাচ্ছে আমার আগের লেপটবের, এতোদিন পর আগের লেপটবের নাম টা দেখে কষ্ট বাড়িয়ে দিলো, তার পর সিমের টেক্স মেসেজ কোড দিয়ে আইডি লগিং করলাম, কিন্তুু নোটিফিকেশনে ২ জায়গা থেকে আইডি লগিং নোটিফিকেশন এসেছে একটা ৩ ঘন্টা আগে আরেকটা এখন, আমি তো ৩ ঘন্টা আগে ফেসবুকে ছিলাম না তাইলে এই নোটিফিকেশন কেন আসলো,আমি সাথে সাথে সিটিং গিয়ে লগিং লোকেশন চেক দিলাম, দেখি চিটাগং থেকে আমার আগের লেপটব থেকে আইডি অনলাইনে একটিভ, এটা দেখে অবাক হয়ে গেলাম, কে ডুকলো আমার ফেসবুকে টেপটপ তো লুবনার আব্বু কে দিয়ে দিছিলো ওই লোক গুলা যারা আমাকে আটকিয়ে রেখে ছিলো,
আর লুবনার আব্বু ও তো আমার লেপটব ব্যবহার করবে না, আর অন্য কেউ নিলে সব কিছু রিসেট দিয়ে দিবে, তার মানে কেউ এক জন আমাকে ফলো করছে, তা ছারা আমার ফোন ও তো ছিলো ওদের কাছে, ফোন লক করা ছিলো আর লেবটব লক ছিলোনা, চিন্তা করলাম পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে দিবো, আবার ভাবালাম আমার ফেসবুক টা ব্যবহার করে কে,, হয়তো লুবনা , না থাক পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করবোনা, দেখি কি হয়,

গাজীপুর থেকে বিদায় নিয়ে আমি বাড়ি চলে আসলাম, বাড়িতে গিয়ে আম্মুর সাথে ও তেমন কথা বলছি না, আর আম্মু ও এই বিষয় টা জানতে পারছে আমার শাশুড়ী ফোন দিয়ে সব বলে দিছে,আম্মু নাকি ওদের কে বলে দিছে ৩ লাক টাকা খরচ করে ছেলেকে বিয়ে করাইলাম আর আপনার মেয়ে চলে গেছে, আমার টাকা ফেরত দেন,ওরা নাকি টাকা ফেরত দিবে বলছে, আম্মু আমাকে বলছে মন খারাপ না করে বন্ধুের সাথে আড্ডা দে, মন ভালো হয়ে যাবে,সবাই জিজ্ঞেস করে বউ কই আমি বললাম বউ শশুর বাড়ি,ওইখানে থেকে লেখাপড়া করবে তাই রেখে আসলাম,

আমার আর জীবনের কোন
সখ নাই সব শেষ, মাঝে মধ্যে ফেসবুক চেক করি, কিন্তু এখন আর আমার আইডি চিটাগং থেকে অনলাইনে দেখায় না,

জীবনের প্রতি এক আকাশ পরিমাণ ঘৃণা নিয়ে শান্ত হয়ে গেছি আমি,
___________________________________________

ওই দিকে লুবনার জামিন হয়েছে ২ মাস পর, তার বাবা টেপমেন্ট দিছে যে লুবনার আম্মু মানুষিক রোগী ছিলো, অকারণে মেয়েদের কে মারধর করতো, আর লুবনা তার জীবন বাঁচাতে তার আম্মুকে ধাক্কা দিছিলো, তার পর এক্সিডেন্ট হয়ে গেছে, যার সাথে তার বিয়ে ঠিক ছিলো সে ও হেল্প করছে এই বিষয়ে, লুবনার আম্মু মা-রা যাবার পর লুবনার বাবা লুবনাকে ও হারাতে বসেছে তাই মিথ্যা কথা বলে লুবনার জামিন করিয়ে নেয়, লুবনা বাসায় আসার পর বিয়ের কথা বললে সে বলে এই মূহুর্তে বিয়ে করবে না তার মনমানসিকতা ঠিক নাই আর লুবনার আব্বু ও জোর করে নি,

লুবনা বাড়িতে এসে, আমার আম্মু কে নাকি ফোন দিছিলো,আম্মু কোন কথা না শুনে উলটা বকা দিয়ে বললো আমার পোলার বিয়ে ঠিক আর কোন দিন ফোন দিবি না এসব বলে নাম্বার বল্ক করে দিছিলো, আম্মু কে ফোন দিবার ৩ দিন পর লুবনার আব্বু হার্ট এটাক করে, ৪ দিন হাসপাতালে থেকে মারা যায়, তখন লুবনা পাগলের মতো হয়ে গেছিলো ২ মাসের মধ্যে সে মা বাবা ২ জনকেই হারালো,

লুবনার বাবা মা-রা যাবার সময় তার ফোনটা হাসপাতাল থেকে চু*রি হয়ে গেছে, আগের নাম্বার টা আর আম্মুর নামে ছিলো তাই সিমকার্ড টা আর তুলতে পারেনি,নতুন নাম্বার নিছে,

যে ছেলের সাথে বিয়ে ঠিক ছিলো সেই ছেলেকে লুবনা বলে দিছে এই মূহুর্তে বিয়ে করবে না আর ছোট বোন কে সে দেখাশোনা করবে, তখন ওই ছেলে আবার দেশের বাহিরে চলে গেছে,

যে আলমারি লক নিয়ে লুবনার আম্মুর সাথে ঝগড়াঝাটি হয়েছিলো সেই আলমারিতে আমার লেপটব আর ফোন ছিলো সেই গুলা যাতে আমি না দেখি সেই কারণে আলমারি লক করে রাখছিলো লুবনার আম্মু,

লুবনার বাবা মা-রা যাবার পর আলমারি চেক করে আমার ব্যগ পাইছে লুবনা, ব্যগে লেপটব আর ফোন ছিলো,
ফোন লক থাকার কারণে অন করতে পারে নি, কিন্তু লেপটব অন করতে পারছে,

___________________________________________

সবার কমেন্টের আশা করছি, কারন কমেন্ট না করলে কেমনে বুঝবো গল্পটা আপনাদের কেমন লাগছে,,

আমার আরেকটি গল্প আছে অনেক বেশি ইন্টারেস্টিং এই পেইজে পোস্ট হয়,গল্পের নাম স্রোতের ভেলা, রিমুর জয়,