Mental Lover Part-22+23

0
443

#Mental_Lover
পর্ব:২২
#লেখিকা_ফারহানা_নিঝুম
_____________________________
ইশিতা হঠাৎ খেয়াল করে আরিয়ান ওর দিকে তাকিয়ে আছে। ইশিতা টুক করে নিজের হাত সরিয়ে নিল।
আরিয়ান: তুমি ফ্লাইটে যেতে ভ*য় পাও, তাই তো কাল যখন বলেছিলাম ফ্লাইটে যাব, তখন, তুমি না বলেছিলে,,।

ইশিতা:কই, না তো আমি ভ*য় পাই না।
আরিয়ান: হুম। তুমি যতই চেষ্টা কর, আমি জেনে গেছি সো*না তুমি আমার ইশিতা এখন শুধু তোমার মু*খ থেকে বে*র করার পালা । (মনে মনে)।

অনেক সময় পর আরিয়ান ইশিতা কে নিয়ে চিটাগাং পৌছে গেল । হোটেলে যাওয়ার পর আরিয়ান দুজনের জন্য পাশাপাশি দুইটি রুম বুক করে,যে যার রুমে চলে গেল,।

আরিয়ান: ইশিতা এখন তো তোমার আর আমার বিয়ে হয়ে যাওয়ার কথা ছিল,আর এক সাথে থাকার কথা ছিল ।কবে যে তুমি আবার আগের মত আমার কাছে আসবে।
___________________________________

ইশিতা ফ্রেশ হয়ে রুমের বাইরে আসে,, হোটেল ঘুরে দেখতে দেখতে ইশিতা হোটেলের বাইরে চলে এলো। পরিবেশ টা একদম অন্যরকম, বাচ্চারা খেলা করছে, আশেপাশে অনেক ভালোবাসার মানুষ গুলো একে অপরের হাত ধরে হাঁটছে,। ইশিতা অনুভব করে কেউ ওর পিছনে দাঁড়িয়ে আছে ,ও পিছনে তাকিয়ে দেখে আরিয়ান।

ইশিতা: আপনি,,।
আরিয়ান: হুম, জায়গা টা কত সুন্দর তাই না।
ইশিতা: হুম।
আরিয়ান:চার দিকে ভালোবাসা মিশে আছে।যে কারো মন ভালোবাসা চাইবে এখানে আসলে।
ইশিতা: ভালোবাসা বলে কিছু কি আছে।

আরিয়ান:আছে ,যে টা শুধু অনুভব করা যায়, দেখা যায় না, কাউকে মন থেকে ভালোবাসলে বুঝতে পারা যায় যে ভালোবাসা আছে।

ইশিতা: আমি বিশ্বাস করি না,।
আরিয়ান:হতে পারে তোমাকেও কেউ পা*গ*লে*র মত ভালবাসে।

ইশিতা:আর যদি সেটা অ*ভি*ন*য় হয়।
আরিয়ান: মানে?
ইশিতা:আরে স্যার ছাড়ুন না, আমরা শুধু শুধু এটা নিয়ে আ*লো*চ*না করছি।

বলে ইশিতা চলে যেতে লাগল, তখন আরিয়ান ইশিতার হাত ধরে টেনে নিজের কাছে নিয়ে আসে। অনেক টা কা*ছা*কা*ছি চলে আসে দুজনে।

আরিয়ান: “ভালোবাসা” এই শব্দটি হয়ত ছোট, কিন্তু এর অর্থ অনেক বড়।আর তোমাকে বিশ্বাস করতেই হবে।
ইশিতা: আমি বিশ্বাস করি বা না করি, তাতে আপনার কি,, আপনি কেন এতটা রে*গে যাচ্ছেন।

আরিয়ান ইশিতার কোনো কথার উত্তর না দিয়ে ঝটপট ওখান থেকে চলে যায়। বিকেলে একটা ক্লাবে বসে আছে আরিয়ান আর শুধু ইশিতার কথা ভাবছে।

আরিয়ান: তুমি কেন এসব করছ, ইশিতা, বুঝতে পারছ না আমার ক*ষ্ট হচ্ছে । ভালোবাসে ফেলেছি তোমাকে,এত সহজে ছাড়তে পারব না।
__________________________________

ইশিতা নিজের মনি কে ফোন করে।
ইশিতা:হ্যালো মনি,।
মহিনি: কি রে , পৌঁছে গিয়ে, এতক্ষণে সময় হয়েছে ফোন করার।
ইশিতা:আর বল না,সব কিছু গুছিয়ে নিতে একটু লেট হয়ে গেছে, আচ্ছা বল কেমন আছো।
মহিনি: আমি ভালো আছি, তুই কেমন আছিস।
ইশিতা: তোমার সাথে কথা বলে, এখন ভালো লাগছে, আচ্ছা রিয়া কোথায়।

মহিনি:ও বন্ধুদের সাথে খেলা করছে।
ইশিতা আর মহিনি দুজনে অনেকক্ষণ কথা বলে,।

সন্ধ্যা বেলায় আরিয়ান আর ইশিতা মিটিং এর জন্য বের হয়,,ক্লাইন্টের অনুরোধ এর জন্য সন্ধ্যা বেলা মিটিং রাখা হয়েছে। মিটিং শেষ করে আরিয়ান আর ইশিতার ফিরতে ফিরতে অনেক রাত হয়ে যায়,, গাড়িতে দুজনে কিন্তু একে অপরের সাথে কোনো কথা নেই, চু*প*চা*প বসে আছে। হঠাৎ আরিয়ান, ব্রিজের সামনে এসে গাড়ি থামিয়ে দিল,।

ইশিতা: কি হয়েছে,গাড়ি কেন থামালেন।
আরিয়ান কোনো কথার উত্তর না দিয়ে গাড়ি থেকে নেমে, ব্রিজের রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে যায়।
ইশিতাও নেমে আরিয়ানের পাশে গিয়ে দাঁড়ালো।

ইশিতা: স্যার, কি হয়েছে আপনার, হঠাৎ এখানে এভাবে গাড়ি থা*মি*য়ে দিলেন।
আরিয়ান কিছুই বলছে না, নি*স্ত*ব্ধ ব্রিজের উপর দুজন পাশাপাশি দাঁড়িয়ে আছে।

আ*চ*ম*কা আরিয়ান ইশিতাকে টা*ন দিয়ে নিজের কাছে নিয়ে আসে ।
ইশিতা: কি করছেন আপনি,, ছাড়ুন।

আরিয়ান: তোমার স*ম*স্যা কি, তুমি কি বুঝো না, আমি কতোটা ভালোবাসি তোমায়,,না কি সব কিছু জেনে বুঝে তুমি আমার সাথে এমন করছ,কোন টা,বল,(গম্ভীর গলায়)।

ইশিতা: কি বলছেন আপনি এসব,,,,প্লীজ ছাড়ুন আমায়।
আরিয়ান: ইশিতা, আমি আর পারছি না, তোমার থেকে দূরে থাকতে,প্লীজ এমন কর না,,,স*হ্য হচ্ছে না ।

বলেই আরিয়ান ইশিতার ঠোঁ*টে ঠোঁ*ট ছুঁ*ই*য়ে দেয় । ইশিতার চোখ বড়বড় হয়ে যায়,,, নিজেকে ছাড়ানোর চেষ্টা করে কিন্তু পারে না, আরিয়ান ইশিতাকে আ*ষ্টে*পৃ*ষ্ঠে জা*প*টে ধ*রে আছে। কিছুক্ষণ চেষ্টা করে ইশিতা শান্ত হয়ে যায়, হঠাৎ আরিয়ান কে জো*রে ধা*ক্কা দিয়ে সরিয়ে দিল ।

ইশিতা: ছিঃ, আপনি এমন,,, (কাঁদতে কাঁদতে)।
ইশিতা দৌড়ে ওখান থেকে চলে যায়।

আরিয়ান: ইশিতা,শুন,,প্লীজ আমার কথা শুনে যাও, ইশিতাঅঅ।
_______________________________________

হোটেলে এসে, ইশিতা নিজের সব জামাকাপড় গুছিয়ে নেয়,,, এরপর তা*ড়া*তা*ড়ি হোটেল থেকে বের হয়ে যায়,। আরিয়ান হোটেলে এসে জানতে পারে, ইশিতা চলে গেছে, আরিয়ানও রাতে রাতেই ব্রেক করে,ঢাকা।পরের দিন সকালে আরিয়ান অফিসে গিয়ে শুনে ইশিতা আসেনি আরিয়ান ইশিতা কে অনেক বার কল করে কিন্তু ইশিতা ফোন রিসিভ করে না,। আরিয়ান ছুড়ে ফোন টা ফ্লোরের উপর ফেলে দেয়, খুব জোরে কিছু ভা*ঙা*র আ*ও*য়া*জ শুনে নিরব আরিয়ান এর কেবিনে আসে ।

নিরব: কি হয়েছে তোর,এত রা*গা*রা*গী করছিস কেন ,।
আরিয়ান নিরব কে সব কিছু, খুলে বলে,।
আরিয়ান: আমার কিছু ভালো লাগছে না,, কি করব,,
নিরব: শান্ত হ,,, কিছু একটা ভাব,,,যাতে ইশিতা তোকে ছেড়ে না যেতে পারে,।

আরিয়ান: হুম,। এবার দেখ আমি কি করবো।(ভ্রু কুঁচকে তাকিয়ে)
,,,,,,,,,,,,,,,,,,
ভু*ল হলে ক্ষমা করবেন।
,,,,,,,,,,,,,,,,,
চলবে……………..।

#Mental_Lover
পর্ব:২৩
#লেখিকা_ফারহানা_নিঝুম
______________________________

পরের দিন, সকালে ইশিতা অফিসে আসে, কাউকে কিছু না বলে সুজা আরিয়ানের কেবিনে চলে যায়।
গিয়ে টেবিলের উপর, একটি খাম রেখে দিল।

ইশিতা:নিন,।
আরিয়ান মাথা তুলে তাকায়, দেখে ইশিতা,।
আরিয়ান: কি এটা,(খাম ইশারা করে)।

ইশিতা:, আমি আর আপনার এখানে চাকরি করব না,এটা আমার,রিজাইন লেটার।
আরিয়ান: মানে?
ইশিতা: খুব সহজ বাংলায় তো বললাম, বুঝতে পারলেন না।

আরিয়ান: তুমি কি,ভাব,এত সহজে চলে যেতে পারবে,no way,এত সহজ নয়, ইশিতা আহমেদ মায়া।

ইশিতা: দেখুন আপনি কিন্তু।
আরিয়ান ইশিতার কাছে গিয়ে ওর দুই হাত, শ*ক্ত করে চে*পে ধরে।
ইশিতা: ছাড়ুন আমায়,।
আরিয়ান: ইশশ্,এত চিৎকার করার কি আছে,। তুমি তো আমাকে চেনই,যখন, একবার আমি কিছু চাই,তা আমার হয়ে যায়, এখন তো তোমাকেই চেয়েছি, তাহলে, তো ছাড়ার প্রশ্নই আসে না।

ইশিতা: আমি কিছু জানি না, আর জানতেও চাই না, আপাতত আমি আপনার থেকে মু*ক্তি চাই, ছাড়ুন।

আরিয়ান: পাবে না, তুমি জানো, আমি এবার কি করতে চলেছি,।
ইশিতা:যাই করুন কিন্তু আপনি আমাকে পাবেন না।

আরিয়ান:উফফ, এবার আমি তোমাকে জোর করে আনব না, তুমি নিজেই আমার কাছে আসবে, সো*না।
ইশিতা: কখনো না,
আরিয়ান:দেখা যাক।
_______________________________________
রিয়া স্কুলে যাওয়ার পথে, একটি গাড়ি ওর সামনে দাঁড়াল, কেউ একটা গাড়ি থেকে নেমে দাঁড়ায়, রিয়ার সামনে।
বিকেলে ইশিতা রিয়া কে স্কুল থেকে আনতে যায়, কিন্তু গিয়ে দেখে, রিয়া স্কুলে নেই, ইশিতা আশেপাশে সবাই কে জিজ্ঞেস করে কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারে না।
ইশিতা: রিয়া কোথায় গেল,,,( কাদু কাদু গলায়)।
কোথাও আমার লেট হয়েছে বলে ও একাই বাড়িতে ফিরে গেছে।

ইশিতা তাড়াতাড়ি বাড়িতে ফিরে আসে,।
ইশিতা:মনি,মনি, রিয়া কোথায়।
মহিনি: কেনো, তুই ওকে নিয়ে আসিস নি,।
ইশিতা:তার মানে ও ফিরেনি।

মহিনি: মানে?
ইশিতা সব কিছু খুলে বলে, মহিনি কে।
মহিনি: কি বলছিস তুই, কোথায় ও,কি হয়েছে ওর, (কাঁদতে কাঁদতে)।

ইশিতা: জানি না, তুমি প্লীজ কান্না কর না, আমরা তাড়াতাড়ি খুঁজে, বের করব।
তখন ইশিতার ফোনে কল আসে।
ইশিতা: হ্যলো,কে বলছেন?
আরিয়ান:হ্যালো বে*বি ,কি হয়েছে তোমার,এত টেনশন করছ কেন।
ইশিতা: আরিয়ান চৌধুরী, আপনি।
আরিয়ান: একদম,,,তা তুমি যদি এত চিন্তা কর, তাহলে তো চোখের নিচে কালি পড়ে যাবে,।
ইশিতা: আরিয়ান, (দাঁ*তে দাঁ*ত চে*পে)।
আরিয়ান: ইশশ্, কত দিন পর তোমার মুখে আমার নাম,একটু সুন্দর করেও তো বলতে পার।

ইশিতা: বা*জে কথা ব*ন্ধ করুন।
আরিয়ান: okay, okay, আচ্ছা এখন বল তুমি কি তোমার বোন কে পেয়েছ।
ইশিতা: মানে?
আরিয়ান: না তোমার বোন রিয়া।
ইশিতা: আপনি ওকে কিছু করেছেন,তাই না,, দেখুন,, বলুন আমার বোন কোথায়।
মহিনি: কি হয়েছে,, কোথায় রিয়া।
ইশিতা: বলুন, কোথায় ও, দেখুন,যদি আমার বোনের কিছু হয়, আমি কিন্তু আপনাকে ছাড়ব না।
আরিয়ান: আমি কখন বললাম ছেড়ে দেও,। আমি তোমার বোন কে কিছু করিনি, ততক্ষন ও ঠিক থাকবে যতক্ষনে তুমি আমার কাছে আসবে,ত্রিশ মিনিট সময় দিচ্ছি, তাড়াতাড়ি চলে এস।আর যদি না আস, তাহলে,,,,,,।

ইশিতা: না, আপনি ওকে কিছু করবেন না আমি আসছি, কোথায় আসতে হবে বলুন।
আরিয়ান : good girl, আমার বাড়িতে,, আশা করি নিশ্চয়ই আমার বাড়ির ঠিকানা তুমি জানো।

ইশিতা: আপনি,,,,,।
আরিয়ান: পরে কথা হবে, সোনা, তাড়াতাড়ি চলে এস I am waiting for you , bye .

আরিয়ান ফোন রেখে দেয়।
ইশিতা সোফায় বসে পড়ল।
মহিনি: কি বলেছে আরিয়ান,, কোথায় রিয়া?
ইশিতা: আরিয়ানের কাছে।
মহিনি : কি বলেছে ও।
ইশিতা: আমাকে যেতে বলেছে। আমি গিয়ে রিয়া কে নিয়ে আসছি।
মহিনি: তুই একা না, আমিও তোর সাথে যাব।
______________________________________
আরিয়ান: এগুলো তোমার জন্য।
রিয়া: wow ,কত সুন্দর এগুলো। আচ্ছা, আপনি আমাকে বলেছেন যে,আপু আসবে, কিন্তু কোথায়।
আরিয়ান: কিছুক্ষণ এর মধ্যে চলে আসবে।

রিয়া:ও আচ্ছা, আচ্ছা আপনি কে।
আরিয়ান: আমি সম্পর্কে তোমার দুলাভাই হই, তোমার আপুর স্বামী। তুমি ভাইয়া বলবে।
রিয়া:আপু বিয়ে করেছে কিন্তু আমরা তো জানি না।

আরিয়ান: জানবে,আগে তোমার আপু আসুক ।
তখন নিরব আরিয়ানের কাছে আসে।
নিরব: আরিয়ান,,গার্ড বলল ইশিতা এসেছে।
আরিয়ান: রিয়া, তোমার বোন এসে গেছে, আমি কথা বলে আসি, তুমি থাক।এই ভাইয়ের সাথে কথা বল ।
রিয়া: okay.






ইশিতা: রিয়া,,, রিয়া (চিৎ*কা*র করে)
আরিয়ান: welcome, সোনা।হ্যালো আন্টি।

ইশিতা: রিয়া কোথায়।
কাবির:আন্টি কে উপরে, নিরবের কাছে নিয়ে যা।
কাবির: ওকে স্যার।

আরিয়ান: আপনি উপরে যান,, রিয়া ওখানে আছে।
মহিনি কাবির এর সাথে উপরে চলে যায়।
ইশিতা: আপনার সাহস হলো কি করে, আমার বোন কে এখানে নিয়ে আসার ।
আরিয়ান:, বেশ করেছি, যা করেছি। তোমাকে এখানে আনতে সব কিছু করতে পারি।
ইশিতা: আপনি যতই চেষ্টা করুন আপনি কখনো আমাকে পাবেন না।

আরিয়ান : তুমি যদি, নিজের, বোনের আর মনিকে ঠিক দেখতে চাও তাহলে আমি যা বলব তাই ।আর যদি আমার কথা না শুন।
ইশিতা: কি করবেন আপনি,,।
আরিয়ান:মে*রে দেবো,,,।
ইশিতা: মানে?
আরিয়ান: তোমার আপন কেউ আর থাকবে না,, শে*ষ করে দেবো।
ইশিতা: আপনি পা*গ*ল হয়ে গেছেন।
আরিয়ান: হ্যা,,, আমি পাগল হয়ে গেছি,,, (টেবিলের উপর রাখা ফুলদানি ছোড়ে ফেলে দিয়ে )।সেটাও শুধু তোমার জন্য। আমাকে বাধ্য কর না, এমন কিছু করতে।

ইশিতা: কেনো করছেন আপনি এসব,,,প্লীজ, ছেড়ে দিন আমাকে।

আরিয়ান: তুমি এভাবে শুনবে না তাই তো। ঠিক আছে।
বলূ আরিয়ান উপরে যেতে লাগল।
ইশিতা: কোথায় যাচ্ছেন আপনি।
আরিয়ান: ওদের উপরে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে।
ইশিতা: প্লীজ এমন করবেন না, দাঁড়ান।
আরিয়ান উপরের রুমে ঢুকতেই যাবে, তখন ইশিতা আরিয়ানের হাত ধরে টান দিয়ে নিজের কাছে নিয়ে আসে। আরিয়ান আর ইশিতা অনেক টা কা*ছা*কা*ছি, আরিয়ান ইশিতার এতটা কাছে যে ওর প্রত্যেকটি শ্বাস গু*ন*তে পারছে ।

ইশিতা:প্লীজ, এমন করবেন না।
আরিয়ান ইশিতার গালে কপালে নিজের নাক ঘসতে ঘসতে বলল।
আরিয়ান: তাহলে বল, আমি যা বলব তাই করবে।
ইশিতা:করব,, বলুন কি করতে হবে?

আরিয়ান: বিয়ে,,,,,।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
চলবে………………….।