#Mental_Lover
পর্ব:২৬
#লেখিকা_ফারহানা_নিঝুম
___________________________
সকালে ঘুম থেকে উঠে ইশিতা দেখে আরিয়ান এখনও ওকে জাপটে ধরে আছে,, ঘুমন্ত অবস্থায়, খুব ভালো লাগছে ।
ইশিতা: এখন মনে হচ্ছে একদম নিষ্পাপ,একটা মুখ,,,,,, এমন মনে হচ্ছে, ওনার মত পবিত্র মনের মানুষ আর কেউ নেই,,। কিন্তু কী করার একটু পরে ঘুম থেকে উঠে, আবার নিজের আসল রূপ এ চলে আসবে (ভ্রু কুঁচকে তাকিয়ে)।যাই হোক আমি ওনার এই ভালো মানুষের মু*খো*শ পড়া চে*হা*রা দেখে একদমই ভু*ল*ব না উনি যা করেছেন ।
আরিয়ান আস্তে আস্তে,ন*ড়া*ছ*ড়া করতে শুরু করে,চোখ খুলে দেখে, ইশিতা ওর দিকে তাকিয়ে আছে। আরিয়ান মিষ্টি একটা হাসি দেয়।
আরিয়ান:কী? এভাবে দেখছ কেন?
আরিয়ান এমন প্রশ্ন শুনে একটু ঘা*ব*ড়ে গেল, ইশিতা ।ত*ড়ি*গ*ড়ি করে,উঠতে গেল, কিন্তু আরিয়ান উঠতে দেয়নি।
আরিয়ান:, কোথায় যাচ্ছ।
ইশিতা:ক,, কোথায় যাব,, সকাল হয়ে গেছে,স*রু*ন, আমাকে যে*তে দিন ।
আরিয়ান: সবসময় এমন কর কেন, স*ম*স্যা কি।
ইশিতা: আপনি,, আমার সবচেয়ে বড় স*ম*স্যা। আপনি বুঝতে পারেন না,যে আমার ভালো লাগে না কিছু।
ইশিতা বিছানা থেকে নেমে দাঁড়ায়। আরিয়ান ও ইশিতার পাশে গিয়ে দাঁড়ালো।
আরিয়ান:কী হয়েছে ,,, তুমি এমন করছ কেন।
ইশিতা:কারণ আমি আপনাকে ভালো লাগে না,, বিরক্ত লাগছে।
আরিয়ান: আমি তোমাকে ছাড়াতে পারব না,,,,, তুমি কেন জানি না, এমন করছ জানি না,, কিন্তু তুমি শুধু আমার,আর তুমি আমাকে ভালবাস।
ইশিতা: না (চি*ৎ*কা*র করে) আমি আপনাকে ভালোবাসি না। আপনি আমার উ*প*র সব কিছু ছা*পি*য়ে দিয়েছেন ।
আরিয়ান: যথেষ্ট ভালো ভাবে কথা বলছি আমাকে খারাপ হতে বা*ধ্য কর না।
ইশিতা: আর কত খারাপ হবেন,,,,,,( চি*ৎ*কা*র করে) আপনি প্রথম থেকেই এতটা খারাপ আর কত,, আর কত,, (কাঁদতে কাঁদতে)।
আরিয়ান পাশে থাকা টেবিল লা*থি মেরে ভে*ঙে দেয়।
আরিয়ান: তুমি আমাকে চিনতে পারনি,,,,,,,।
বলেই আরিয়ান বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। ইশিতা ফ্লোরে বসে কাঁ’দ’তে থাকে।
____________________________________
নিরব সকাল থেকে রিসেপশন এর আয়োজন করছে,, কিন্তু সকাল থেকে আরিয়ান কে দেখতে পাচ্ছে না।নিরব ইশিতার কাছে যায়।
নিরব: ইশিতা,,,,।
ইশিতা:জ্বী,, ভাই বলুন।
নিরব:কী হয়েছে, আরিয়ান কোথায়।
ইশিতা: আমি জানি না,,,, আপনার বন্ধু কোথায় সেটা আমি কী করে বলব।
নিরব: কি বলছ তুমি এসব,,, আরিয়ান সকাল থেকে বাড়িতে নেই,, এখন দেখ,, সন্ধ্যা হয়ে গেছে, কিন্তু আরিয়ান নেই,একটু পরে সব গেস্ট চলে আসবে, কিন্তু আরিয়ানের কোনো খবর নেই।
ইশিতা:কী,, আরিয়ান তো সকালে আমার উপর রা*গ করে চলে গিয়েছিল, আমি তো ভেবেছিলাম, ,,,, কিন্তু ভাইয়ের কথা অনুযায়ী তো উনি ওখানে নেই, তাহলে কোথায় আছে আমি জানি উনি কোথায় আছে।।(মনে মনে)।
ইশিতা তাড়াতাড়ি করে বের হয়ে গেল।
নিরব:আরে , ইশিতা কোথায় যাচ্ছ তুমি,,আরে দাঁড়াও।
ইশিতা কোনো কথা শুনে না।
নিশা:কি হয়েছে,,নিরব, ইশিতা ভাবী কোথায় গেল,,আরে আজকে না ওনার রিসেপশন।।
নিরব: জানি না,কী হচ্ছে এসব।( দীর্ঘ শ্বাস ফেলে )।
________________________________
ক্লাবের ভেতরে যাওয়ার পর, ইশিতা আরিয়ান কে খুঁজতে লাগল, কিন্তু আসেপাশে এত মানুষ কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না এমন পরিস্থিতি। তার উপর গানের আওয়াজ, ছাড়া আর কিছুই শুনা যাচ্ছে না।
Jo akh lad jaave
Saari raat neend na aave
Mainu bada tadpaave
Dil chain kahin na paave paave paave x (2)
Khan khan khan khan choodi
Teri khan khan khan khan khanke re
Khan khan khan khan khanke
Vekh vekhkechehra
Mera dil yeh dhak dhak dhadke re
Dil yeh dhak dhak dhadke
Tarsaave tere bin yeh reh na paave
Maahi jo tu na aave aave aave
Saari ,raat, Saari raat,Saari raat
neend na aave
ইশিতা তাকিয়ে দেখে আরিয়ান সাবিনার সাথে অনেক টা ক্লোজ হয়ে ডান্স করছে, কেনো জানি ইশিতা খুব রে*গে যাচ্ছে। আরিয়ান সাবিনার অনেক অনেক কাছাকাছি যেতে থাকে,। হঠাৎ সামনে তাকিয়ে দেখে, ইশিতা। কিন্তু তাতে আরিয়ানের কিছু যায় আসে না। ইশিতা কিছু না বলে চলে যাওয়ার জন্য পা বাড়ায়, হঠাৎ কেউ যেন ওর হাতে ধরে হেঁ*চ*কা টা*ন দেয়।
ইশিতা:আ,,,,,,,।
আরিয়ান ইশিতাকে নিজের সাথে জড়িয়ে নিল,,।
ইশিতা:কী করছেন আপনি, ছাড়ুন আমায়।
আরিয়ান: তাহলে তুমি আমার জন্য এখানে এসেছ।
ইশিতা: না,, আমি আপনার জন্য এখানে আসিনি। আপনার জন্য এখানে সাবিনা আছে তো।
আরিয়ান ইশিতার কথা শুনে মুচকি হাসে।
আরিয়ান: জে’লা’স ফিল করছ ।
ইশিতা আরিয়ান কে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে বলল।
ইশিতা: না, আমি আপনার জন্য আমি জে’লা’স ফিল করব, কখনো
আরিয়ান:না তাই নাকি।
আবার ইশিতা কে নিজের কাছে এনে বলল।
আরিয়ান: জানি সব কিছু, কিন্তু বুঝি না, তোমার এমন করার কারণ কী ।
ইশিতা: আপনার যা ভাবার ভাবুন,,,,। আমি তো চললাম,আর আপনার যদি এসব, শেষ হয়ে থাকে তাহলে চলে আসবেন কেমন নিরব ভাইয়া টেনশন করছে।
আরিয়ান:আর তুমি,,,,।
ইশিতা ভ্রু কুঁচকে তাকায়।
________________________
বাড়িতে আসার পরে,, একটি,পিং কালারের,শাড়ি পরে, গলায় একটা পাথরের তৈরি নেকলেস,হাতে ব্রেসলেট, নিচে নামার পর, সবাই ইশিতার বেশ প্রসংসা করছে, সবাই আরিয়ান কে খুঁজচ্ছে,, হঠাৎ ড্রয়িং রুমের সব লাইট অফ হয়ে যায়।আর ডিম লাইট জলে উঠে, সবাই দেখে আরিয়ান গিটার হাতে,, সামনে এগিয়ে এসেছে,। আরিয়ান সুর তুলে,গান গাইতে শুরু করে।
Teri Nazar ne yeh kya kar Diya
Mujhse hi Mujhko juda kar Diya
Main rehta hoon tere paas kahin
Ab mujhko mera Ehsaas Nahi
Dil kehta hai bas Mujhe
Ke thoda thoda pyaar Hua tumse
Ke thoda Ikraar Hua tumse
Ke thoda thoda pyaar Hua tumse
Ke thoda Ikraar Hua tumse
Ke Zyada bhi hoga tumhi se
Ke thoda thoda pyaar Hua tumse
গান শেষ হওয়ার পর, সবাই হাতে তালি দেয়,,,, ইশিতা মুচকি হেসে দেয়।
ইশিতা: আমি কেন ওনার সম্পর্কে এত ভাবছি,, আমি তো ওনাকে ভালোবাসি না,, তাহলে কেন।
আরিয়ান দূরে দাঁড়িয়ে ইশিতার দিকে তাকিয়ে আছে।
আরিয়ান:এই মেয়ে টা কি বুঝতে পারে না, আমি ওকে ছাড়া অ’চ’ল। ওনার জন্য আমি সব কিছু করতে পারি,,, কিন্তু যদি একটু বুঝত। পা”গ”লী কোথাকার ।
_________________________________
“”””আর নয়, এখন সময় এসেছে,সব কিছু নিজের করার আর আরিয়ান আর ইশিতা কে স”রি”য়ে দেওয়ার ।আর এই কাজ টি ইশিতা তাকে দিয়েই করাতে হবে।যে করেই হোক।””
মিশকা: আপনি চিন্তা করবেন না, কয়েক মাস আগে যেমন ওদের আলাদা করেছিলাম, ঠিক তেমন করেই, কিন্তু এবার আলাদা নয় একে বারে উ”প”রে পাঠিয়ে দেব,,( হেসে হেসে)। আপনি শুধু আমার ভাগ রেডি রাখবেন,আগে ওইসব করেছিলাম সৈকত ভাইয়ের জন্য, কিন্তু এখন, আমি টাকার জন্য এসব করব।
“””হ্যা হ্যা, তোমার টাকা পেয়ে যাবে।””
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
চলবে………….।
#Mental_Lover
পর্ব:২৭
#ফারহানা_নিঝুম
_________________________________
রাতে, ইশিতা, রুমে যায়,ঘুমাতে, আরিয়ান ও রুমে আসে,এসে দেখে ইশিতা দাঁড়িয়ে আছে।
আরিয়ান:কী হয়েছে, এভাবে দাঁড়িয়ে আছ কেন।
ইশিতা:ভাবছি,,।
আরিয়ান: তুমি ভাবতেও পার।
ইশিতা: মানে?
আরিয়ান: না মানে বলছিলাম কী এমন ভাবছ,জানতে পারি।
ইশিতা:ভাবছী কোথায় ঘুমাবো।
আরিয়ান: কোথায় আবার ঘুমাবে, বিছানায়।
ইশিতা: না,,,।
আরিয়ান: কেনো?
ইশিতা: আমি আপনার সাথে এক বিছানায় কখনো না।
আরিয়ান: এমন ভাবে বলছ যেন তুমি আর আমার সাথে এক বি’ছা’না’য় ছিলে না। মনে আছে সেই রা’তে’র কথা।
ইশিতা: ছিঃ ছিঃ,,আগে যা ছিল,তা ছিল এখন আমি আবার সাথে এক বি’ছা’না’য় ঘুমাব না।
আরিয়ান: আচ্ছা,,,তা কোথায় ঘুমাবে জানতে পারি।
ইশিতা পুরো রুম এক বার পর্যবেক্ষণ করে,তার পর বলে উঠল।
ইশিতা: সোফায় ।
আরিয়ান: না,,,।
ইশিতা: কেনো?
আরিয়ান: ওখানে তুমি ঘুমাতে পারবে না,সোফা ছোট তুমি শুতে পারবে না। তুমি বিছানায় শুইয়ে পড়, আমি সোফায় যাচ্ছি।
ইশিতা: বাহ্,,কত ভালোবাসা ।
আরিয়ান,ভ্রু কুঁচকে তাকায়, এরপর নিজেই বালিশ নিয়ে, সোফায় শুয়ে পড়ল।
ইশিতা,লাইট অফ করে বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ে।মাঝ রাতে হঠাৎ কেউ যেন কেউ একটা ওদের রুমের বাইরে, উঁ”কি”ঝুঁ”কি মা”র”ছি”ল শুধু ছা”য়া দেখা যাচ্ছে। টেবিলের সাথে ধা”ক্কা লেগে,,কিছু একটা নিচে পড়ে যায়,,সেটার শব্দে, ঘুম ভে”ঙ্গে যায় ইশিতার । তাড়াতাড়ি উঠে বসে, চারদিকে তাকিয়ে একবার দেখে নিল, কিন্তু কাউকে দেখতে পেল না।
ইশিতা:আরে,,, এখন তো মনে হচ্ছিল, এখানে কেউ ছিল। কিন্তু এখন তো দেখছি,কেউ নেই এখানে।
হঠাৎ ইশিতার চোখ সামনের সোফায় শুয়ে থাকা আরিয়ানের উপর,চাদর নিচে ঝুলে আছে,,,। বাচ্চাদের মত হাত পা ছ’ড়ি’য়ে শুয়ে আছে ।ওর দিকে তাকিয়ে মুচকি একটা হাসি দিল ইশিতা। বিছানা থেকে নেমে,, গিয়ে আরিয়ানের হাত পা ঠিক করে দেয়,, আরিয়ানের কাছে আসার পর এক অন্য রকম অনুভুতি হচ্ছে,ওর কাছ থেকে দূরে থাকতে মন মানছে না ইশিতার। আর কিছু না ভেবে আরিয়ানের সাথে সোফায়, শুয়ে পড়ল,, মাথা গুঁজে দিল আরিয়ানের বুকের উপর,, আরিয়ান ইশিতা যখন ওর কাছে এসেছিল তখনি ঘুম ভেঙ্গে গিয়েছিল, কিন্তু ইশিতা কী করবে তা । ইশিতা আরিয়ান কে জড়িয়ে ধরে শুয়ে পড়ল, আরিয়ান ও ইশিতা কে নিজের বুকের সাথে চে”পে ধরে বলল।।
আরিয়ান:কী হয়েছে?
ইশিতা: জানি না।
আরিয়ান: তুমি না বললে আমার সাথে শু”বে না, তাহলে এখন ।
ইশিতা:বেশ করেছি,,,, আমার যা ইচ্ছে তাই করবো,,,।
আরিয়ান: আচ্ছা।
ইশিতা: এখন আমাকে ঘুমাতে দিন।
আরিয়ান চাদর টেনে শরীরটাকে ঢাকে দিল,আর দুই হাত দিয়ে শ”ক্ত করে জ’ড়ি”য়ে ধরল,। বাইরে বৃষ্টি শুরু হল,,, তার উপর একে অপরের এত টা কাছাকাছি,। আরিয়ান ইশিতার মায়াবী মুখের দিকে তাকিয়ে আছে,এই সেই মুখ যাকে দেখেছিল, রাস্তায়, দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে,সেই প্রথম বার যার মা’য়া’জা”লে জ’ড়ি’য়ে পড়েছি।
ইশিতা: শুনেন না।
আরিয়ান: হুম।
ইশিতা: আর শ’ক্ত করে জ’ড়ি’য়ে ধরুন
আরিয়ান: আরো শ’ক্ত করে জ’ড়ি’য়ে ধরলে ব্যা”থা পাবে তো।
ইশিতা:পাব না,,, আমার খুব ঠান্ডা লাগছে, ধরুন বলছি।
আরিয়ান:হুস,,,,।
আরিয়ান আরো শ’ক্ত করে জ’ড়ি’য়ে ধরে। ইশিতা আরিয়ানের বু’কে’র সাথে লে’প্টে আছে,।
___________________________________
সকালে ঘুম থেকে উঠে ইশিতা আরিয়ান কে দেখে,ওর দিকে তাকিয়ে আছে,,,কী যেন একটা ভেবে ওর কপালে নিজের ঠোঁ’ট ছুঁ’ই’য়ে দেয়। আরিয়ান চোখ খুলে, দেখে, ইশিতা ওর পাশে বসে আছে,, আরিয়ান ওর হাত ধরে, কিন্তু এখন ইশিতা খুব রে”গে,হাত সরিয়ে,, ওয়াশ রুমে চলে গেল ।
আরিয়ান দীর্ঘ শ্বাস ফেলে বলে
আরিয়ান: আবার কী হল,,,,এই মেয়ে টা কী যে করে,।
।
।
।
।
সন্ধ্যা বেলা, সবাই সোফায় বসে আড্ডা দিচ্ছে, তখন নিশা বলে উঠলো।
নিশা: অনেক দিন হয়েছে, আমরা কোথাও ঘুরতে যাইনি ,চল না সবাই কোথায় যাই।
আরিয়ান: ঠিক আছে,যাওয়া যেতেই পারে, কিন্তু কোথায় যেতে চাও, সবাই সেটা ঠিক কর।
নিরব: এমন একটা জায়গায় যাওয়া উচিত যেখানে আশেপাশে, পরিবেশ, ভালো,বন জঙ্গল হবে,।
আরিয়ান: তাহলে তো এমন জায়গা বের কর।
ইশিতা: টেবিলে সবার জন্য খাবার রাখছিল, তখন, সবার কথা শুনে বলে উঠলো।
ইশিতা: আপনারা,চাইলে, সাগর কন্যা দেখতে যেতেই পারেন।
নিরব+আরিয়ান+নিশা: সাগর কন্যা?
ইশিতা: এভাবে জিগ্গেস করার কী আছে।
আরিয়ান:এটা আবার কোন জায়গা?
নিরব: হ্যা, ইশিতা এটা কোন জায়গা।
ইশিতা: কুয়াকাটা,,,।
আরিয়ান: কুয়াকাটা,, কিন্তু তুমি যে বললে সাগর কন্যা।
ইশিতা:আরে, কুয়াকাটা কে সাগর কন্যা নামে পরিচিত।
নিরব: ওহহহ।
ইশিতা: আপনারা তো বলছেন আশেপাশে বন জঙ্গল,এসব দেখতে চান,,তাই বললাম এখানে যেতেই পারেন।
নিশা: তাহলে তো এখানেই যাওয়া উচিত,,,কী বল ভাইয়া।
আরিয়ান: ঠিক আছে, তাহলে সবাই প্যাকিং শুরু কর। আমি লঞ্চ এর টিকিট,বুক করছি,,,,।
নিশা: আমি চললাম, নিজের ব্যাগ গোছাতে।
নিরব তুমিও চল।
নিশা দৌড়ে,উপরে চলে যায়।
ইশিতা: আপনি প্রস্তুত হন,,,এর পর কী হতে চলেছে দেখতে থাকুন।
,,,,,,,,,,,,,,,,
ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
,,,,,,,,,,,,,,
চলবে………….।