#Mental_Lover
পর্ব:০৫
#লেখিকা_ফারহানা_নিঝুম
,,,,,,,,,,,,,
আরিয়ান ইশিতাকে নিজের রুমে নিয়ে আসে,,।
ইশিতা: কি হয়েছে,,।
আরিয়ান: তোমার সমস্যা কি,, তুমি কি করছ এসব।
ইশিতা: আমি আবার কি করলাম।
আরিয়ান: শুনলাম তুমি না ঠিক করে খাচ্ছ,, না ঘুমাচ্ছ,, সমস্যা কি হ্যা।
ইশিতা: না আসলে আমি,,,।
হঠাৎ আরিয়ান ইশিতাকে হেঁচকা টান দিয়ে নিজের কাছে নিয়ে আসে।
আরিয়ান: শরীর খারাপ হলে কাদের তোমাকে দেখতে হবে,, আমাদের তাই তো,, আর তুমি বর্তমানে কার বাড়িতে আছ,, আরিয়ান চৌধুরীর বাড়িতে,,আর আরিয়ান চৌধুরী অনিয়ম একদম পছন্দ করে না,, বুঝতে পারলে।
ইশিতা: হুম,,,।
আরিয়ান ইশিতাকে আরেকটু নিজের সাথে চেপে ধরে বলল,,।
আরিয়ান: কি, হুম।
ইশিতা:খা,,,খাব তো বললাম।
আরিয়ান:আর যদি কখনও এমন কর তাহলে কিন্তু শাস্তি দেওয়া হবে,, খুব বড় শাস্তি পাবে।
ইশিতা আরিয়ানের কথা শুনে ওর দিকে তাকিয়ে আছে। আরিয়ান ইশিতার চুলের মুঠি আলতো করে হাত দিয়ে চেপে ধরে বলল।
আরিয়ান: এভাবে দেখ না,, জানেমান না হলে প্রেমে পড়ে যাবে।
ইশিতা আরিয়ানের বুকে হাত দিয়ে ধাক্কা দেয় আরিয়ান নিজের বুকে হাত চেপে ধরে,, কিছুক্ষণ আরিয়ান ইশিতা কে নিজের কাছাকাছি রাখে,, তার পর হঠাৎ নিশা রুমে আরিয়ান কে ডাকতে ভেতরে চলে আসে।
নিশা: ভাইয়া,, তোকে নি,,,,,,,।
নিশা রুমে আরিয়ান আর ইশিতা কে এভাবে কাছাকাছি দেখে হেসে দিল,, ইশিতা একটু ঘাবড়ে যায়,, তার পর আরিয়ান এর কাছ থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে দৌড়ে চলে যায় । নিশা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মুচকি হাসছে।
আরিয়ান: তুই এত হাসছিস কেনো।
নিশা: না,, আসলে তোমার আর ভাবীর রোমান্স দেখে।
আরিয়ান: কি,,(রাগি দৃষ্টিতে তাকিয়ে)।
নিশা: কিছু না,,।
বলে নিশাও দৌড়ে চলে যায়।
_________________________________________
আজকে আরিয়ানের খুব জরুরি একটা মিটিং আছে। ক্লাইন্ট বাড়িতে আসবে,তাই আরিয়ান সকাল থেকে সব কিছু গুছিয়ে রাখেছে। আরিয়ান দেখে ইশিতা নিচে নামছে। আরিয়ান ইশিতাকে লক্ষ্য করে ইশিতা আবার খালি পায়ে হাঁটছে। আরিয়ান গিয়ে ইশিতার সামনে দাঁড়াল।
আরিয়ান: সেদিন কি বলেছিলাম।
ইশিতা: কি,,,।
আরিয়ান: তোমার পা খালি কেনো।
ইশিতা একবার পায়ের দিকে তাকায় একবার আরিয়ানের দিকে তাকায়।
আরিয়ান: কি হলো,,বল জুতো কোথায়।
ইশিতা: কোথায় রাখলাম মনে নেই।
আরিয়ান: আমাকে কি তোমার কাজের লোক মনে হয়,যে তুমি সবসময় জুতো হারিয়ে ফেলবে আর আমি খুঁজব।
ইশিতা:আরে,, আমি ওইটা কখন বললাম।
আরিয়ান: তাহলে বার বার জুতো খুলে কোথায় রাখ।
ইশিতা: আচ্ছা,জুতো পড়ার কি প্রয়োজন ফ্লোর তো পরিষ্কার এমনিতেই।
আরিয়ান: Are you crazy, তুমি কি পা/গল হয়ে গেছ,ফ্লোর পরিস্কার তাই বলে তুমি খালি পায়ে হাঁটছ। পা/গল মেয়ে একটা।
আরিয়ান একজন সার্ভেন্ট কে ইশারা করে ডাকে।
ইশিতা লক্ষ্য করে লোকটা মাথা নিচু করে আরিয়ানের কথা শুনছে একবারও তাকাচ্ছে না ওর দিকে। লোকটি গিয়ে ইশিতার জুতো নিয়ে এসে নিচে রেখে নিজের কাজে চলে যায়।
ইশিতা: আশ্চর্য,, এখানে তো দেখি কেউ আমার দিকে মাথা তুলে তাকায় না পর্যন্ত।( মনে মনে)।
আরিয়ান ইশিতাকে নিজের কাছে টেনে নিল,, এবং ওর চুলে হাত দিয়ে টান দিয়ে খুলে ফেললো। ইশিতা আরিয়ান এর চোখের দিকে তাকিয়ে আছে,, ছোট ছোট চোখ গুলোতে যেন এক অদৃশ্য মায়া রয়েছে।
আরিয়ান: আজকে তুমি আর নিচে আসবে না ওকে।
ইশিতা:কি,,, কেনো।
আরিয়ান: আমার ক্লাইন্ট আসবে,আর আমি চাই না তোমাকে দেখুক বুঝতে পারলে,, এখন যাও উপরে আর মনে রেখো নিচে আসবে না।
ইশিতা: হুম,,,।
আরিয়ান ইশিতাকে ছেড়ে দিল,, ইশিতা উপরে চলে যায়।
কিছুক্ষণ পর আরিয়ানের ক্লাইন্ট বাড়িতে আসে মিটিং শুরু হয়।
সৈকত:তো মিস্টার আরিয়ান আপনার সাথে বিজনেস করলে আশা করি ভালো হবে।
আরিয়ান: একবার করেই দেখুন আমাদের কোম্পানি কখন খারাপ প্রডাক্ট বিক্রি করে না,আর আপনি তো ফ্রেন্ড হন তাহলে তো কোনো প্রশ্নই ওঠে না।
আরিয়ান আর সৈকত ব্যাবসা নিয়ে আলোচনা করছে থাকে। এদিকে ইশিতা রুমে বসে বসে ভাবছে।
ইশিতা: আরিয়ান তো বলছে নিচে না যেতে, কিন্তু আমি পানি খাব ,, আচ্ছা যদি আমি ধীরে ধীরে গিয়ে পানি খেয়ে তার পর চলে আসি তাহলে তো কিছু হবে না।হ্যা এখন যাই,,।
সৈকত: আচ্ছা বিজনেস এর তো অনেক কথাই হলো এখন একটু ইনজয় এর কথা বলুন।
আরিয়ান: আরে আপনি আমাদের অতিথি আর আপনাকে আনন্দ দেব না।তা বলুন কেমন ইনজয় চাই ।
সৈকত:আরে শুনলাম আপনাদের এখানে নাকি দারুন দেখতে মেয়ে আছে ,, তাহলে কিসের অপেক্ষায় আছি।
আরিয়ান: তাহলে আর কি একদিন চলুন একদিন ক্লাবে।
তখন ইশিতা সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামছে।
সৈকত: Wow,আরে মিস্টার আরিয়ান এখানেই তো beautiful, baby আছে।
আরিয়ান: মানে,,,।
সৈকত:ওই দেখুন তাকিয়ে,।
আরিয়ান পিছনে তাকিয়ে দেখে ইশিতা,, ইশিতা দেখে দু’জনে ওর দিকে তাকিয়ে আছে,,। আরিয়ান অসম্ভব রেগে যায়।
সৈকত:আরে আপনি তো দেখা যায় ভালোই ইনজয় করছেন । বাড়িতেই এসব,,।
আরিয়ান সৈকত এর কথা শুনে মাত্রহীন ভাবে রেগে যাচ্ছে।
সৈকত: তাহলে আর বাইরে যাওয়ার কি দরকার,, বাড়িতে তো আছে।
আরিয়ান রেগে চিৎকার করে উঠল , উঠে ওর কলার ধরে বলল।
আরিয়ান:তোর সাহস হলো কি করে তুই ওকে এসব কথা বলিস।
সৈকত: আরিয়ান আপনি কিন্তু ,,,।
আরিয়ান: হুম, তুই ওকে এসব কথা বললি কেন,তোর মেয়ে দরকার বলেছিলাম তো পাবি (চিৎকার করে)।চল বের হয়ে যা।
সৈকত: এইটা কিন্তু ভুল করছ পরে পস্তাতে হবে। আমি এই ডিল করব না।
আরিয়ান:ওই তোর ডিল তোর কাছে রাখ,,চল বের হয়ে যা,,,।
আরিয়ান সৈকত কে ধাক্কা দিয়ে বের করে দিল।তার পর নিরব কে ফোন করে বলল।
আরিয়ান:হ্যালো,,,,ওই সৈকত যাতে এখন থেকে যেতে না পারে,, ওকে নিয়ে যা, আমি আসছি।
নিরব: ঠিক আছে,, কিন্তু হয়েছে কী।
আরিয়ান: তোকে যা বলেছি সেটা কর।
আরিয়ান ফোন রেখে ইশিতার দিকে আগুনের দৃষ্টিতে তাকালো।
,,,,,,,,,,,
,,,,,,,,,,,,
বানান ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
,,,,,,,,,,,,
চলবে………………….।
#Mental_Lover
পর্ব:০৬
#লেখিকা_ফারহানা_নিঝুম
________________________
আরিয়ান ইশিতাকে টানতে টানতে উপরে নিজের রুমে নিয়ে যায়,, গিয়ে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেয়।তার পর ,,ওর মুখ চেপে ধরে বলল।
আরিয়ান: আমি তোকে বলেছিলাম যে নিচে নামাতে না,, তবুও তুই কেন নামলি,,।
ইশিতা: ছাড়ুন আমায়,,,ব্যাথা লাগছে আমার।
আরিয়ান ইশিতাকে ঠাস করে চ*ড় মে*রে দেয়, ইশিতা ছিটকে গিয়ে ফ্লোরে পড়ে যায়। ইশিতা ঠোঁটে হাত দিয়ে দেখে ঠোঁট কেটে গেছে।
আরিয়ান: তুই কেন নিচে গেলি,,ওই সব কথা শুনতে ভালো লাগে তাই তো,,।
আরিয়ান আবার ইশিতার চুলের মুঠি ধরে বলল।
আরিয়ান: এবার বলবি কী না।
ইশিতা: আমার তৃষ্ণা পেয়েছিল তাই গেছি।
আরিয়ান অন্য কাউকে বলতে পারলি না।
ইশিতা:কেউ তো আমার সাথে কথাই বলে না।
আরিয়ান: তুই ভুল করেছিস,, এখন শাস্তি পাবি,,,।
বলে আরিয়ান ইশিতাকে রুমে বন্ধ ।
ইশিতা: আরিয়ান দরজা খুলোন প্লীজ,,, আমি একা থাকব না,, দরজা খুলুন। (চিৎকার করে)।
আরিয়ান নিশা কে নিষেধ করে যায় দরজা না খুলতে,, আরিয়ান যখন একবার বলেছে তাহলে ওর কথার যদি এদিক থেকে ওদিক হয় তাহলে সব কিছু শেষ করে দেবে,, এর জন্য আর নিশা কিছু করতে পারেনি।
ইশিতা: আরিয়ান আপনি খুব খারাপ মানুষ ( কেঁদে কেঁদে)।মানুনির থেকেও খারাপ।
ইশিতা নিচে বসে বসে কাঁদতে শুরু করে, আরিয়ান সারা রাত বাইরে বাইরে ছিল বাড়িতে ফেরার কোনো নাম গন্ধ নেই। এদিকে ইশিতা সারা রাত জেগে কাটিয়ে দেয়।
ভোর রাতে হঠাৎ দরজা খোলার শব্দ পেল ইশিতা,, পিছনে তাকিয়ে দেখে আরিয়ান। আরিয়ান কে দেখে ইশিতা উঠে দাঁড়ালো,, আরিয়ান ধীরে ধীরে ওর কাছে আসে। ইশিতা আরিয়ান এর থেকে দূরে সরে যেতে চায়, তখন আরিয়ান ইশিতার হাত দুটো পিছমোড়া করে শক্ত করে চেপে ধরে ,। আরিয়ান কে দেখে ইশিতার চোখ দিয়ে টুপটাপ জল গড়িয়ে পড়ছে,,।
আরিয়ান: I am sorry ,, please,
ইশিতা কিছুই বলে না , আরিয়ান আলতো করে নিজের ঠোঁট ছুঁইয়ে দেয় ইশিতার কপালে,, ইশিতা চোখ বন্ধ করে আরিয়ান কে অনুভব করে কিন্তু কিছু বলে না, কারণ একরাশ অভিমান ইশিতার মনে আরিয়ানের জন্য।
আরিয়ান: কথা বলবে না,,(ভ্রু কুঁচকে তাকিয়ে )।
ইশিতা মুখ ঘুরিয়ে নিল।
আরিয়ান: আচ্ছা,, আমি তোমাকে কেন বলেছি যে নিচে না আসতে তার তো নিশ্চয়ই কোনো কারণ আছে,,, কিন্তু তুমি তো আমার কথাই শুনলে না,,তাই তো খুব রাগ হয়েছিল,, কিন্তু এখন বলছি সরি প্লীজ।দেখ আমি রাগ কন্ট্রোল করতে পারি না এমন কর না। ইশিতা,,,।
ইশিতা জানালার পাশে গিয়ে দাঁড়ালো,,,। আকাশ টা আজকে পরিষ্কার,, চাঁদ যেনো আকাশের বুকে ঝলঝল করছে চাঁদ। আরিয়ান এসে ইশিতাকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে বলল।
আরিয়ান:এই আকাশের চাঁদ এখন একদম তোমার মত,,যেমন চাঁদ আকাশের বুকে,, তেমনি তুমি আমার বুকে।
আরিয়ান কথা শুনে ইশিতা আরিয়ান এর দিকে তাকায়,, আরিয়ান ইশিতা কে নিয়ে গিয়ে বিছানায় শুয়ে দিল,, তার পর ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দেয় ইশিতা কিছুক্ষণ এর মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ে।
আরিয়ান ইশিতাকে ঘুম পাড়িয়ে দরজা টেনে দিয়ে ভোর রাতে গাড়ি নিয়ে কোথাও একটা বের হয়ে যায়,, কিছুক্ষণ পর আরিয়ান একটা জঙ্গল এর ভেতরে যায়। ভেতরে একটা বড় গোডাউন আছে,, আরিয়ান যেতেই কয়েকটি লোক এসে ওকে চেয়ার টেনে দিল,, আরিয়ান পায়ের উপর পা তুলে বসে।
আরিয়ান এর সামনের চেয়ারে সৈকত হাত পা বাঁধা অবস্থায় বসে আছে।
সৈকত: তাহলে তুমি আমাকে এখানে ধরে এনেছ,, আরিয়ান (দাঁতে দাঁত চেপে)।
আরিয়ান: তুই খুব বড় ভুল করেছিস,,,এটার শাস্তি
তুই পাবি,,,তোর ওকে এসব কথা বলা উচিত ছিল না,,,চু,,চু চু তুই এটা খুব বড় ভুল করলি।
আরিয়ান সামনে দাঁড়ানো গার্ডের হাত থেকে একটা রড নিয়ে সৈকতের সামনে দাঁড়াল।
সৈকত: আরিয়ান তুমি জানো না আমি কে,,, আমার যদি কিছু হয় না তোমাকে এর ফল ভোগ করতে হবে।
আরিয়ান: আরিয়ান চৌধুরী কাউকে ভয় পায় না,, এখন তো আমি তোর অবস্থা দেখার মত করব,,আর অপেক্ষা করব যে তোর জন্য কে আসে আমার কি করতে।
সৈকত: না,, আরিয়ান ভুল করছ এমন কর না।
আরিয়ান খুব জোরে সৈকতের মাথায় আ*ঘা*ত করে রড দিয়ে ফলে সৈকত ওখানেই নিজের শ্বাস ত্যাগ করে । আরিয়ান ওর কাছে গিয়ে হাঁটু গেড়ে বসে বলল।
আরিয়ান: তুই ভুল করেছিস তাই তোর এই শাস্তি দেওয়া হলো,,যে যে ইশিতার দিকে চোখ তুলে তাকাবে তার অবস্থা এর থেকেও বেশি ভ*য়ং*কর
হবে।
বয়েজ ওর লা*শ উদ্ধার করে দাও যাতে কেউ কখনো খুঁজে না পায়।
আরিয়ান চলে আসে বাড়িতে,এসে ইশিতার রুমে ঢুকে,,ওর পাশে ওকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে পড়ল।
_____________________________________
সকালে আরিয়ান ব্রেকফাস্ট করছিল তখন নিরব বাড়িতে আসে,,, আরিয়ান ইশিতা আর নিশা কে ইশারা করে রুমে যেতে,, ইশিতা আর নিশা উঠে রুমে চলে গেল।
আরিয়ান:বস,,,,,কি হয়েছে এবার বল।
নিরব: তুই কি করে বুঝলি আমি কিছু বলব।
আরিয়ান: তোকে দেখাই বুঝতে পারলাম,,, তুই কিছু তো বলবি।
নিরব: সৈকতের খুঁজ চলছে,, পুলিশ খুঁজছে ওকে।
আরিয়ান:যত ইচ্ছে খুঁজক কিন্তু পাবে না।
নিরব: কিন্তু আমি এটা বুঝতে পারলাম না যে তুই হঠাৎ ইশিতার জন্য এমন করলি কেন। কোথাও ওর প্রেমে পড়লি না তো।
আরিয়ান:প্রেমে পড়েছি কি না জানি না তবে,মিস ইশিতা আহমেদ মায়া তে আসক্ত হয়ে গেছি।
,,,,,,,,,,
,,,,,,,,,
বানান ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
,,,,,,,,,
চলবে……………….।