#তুমি_প্রেম_আমার❤️
#part:23💘[শেষ]
#Writer: #TanjiL_Mim❤️
.
.
🍁
“চারিদিকে ঢেউ এর শব্দ,,বাতাস বইছে শীতল মিশানো,আকাশটাও রয়েছে তার জ্বল জ্বল করা তারা নিয়ে,,সব মিলিয়ে জোৎসা ভরা সুন্দর একটা রাত’!!এসবের মাঝখানে আরিয়ান হাঁটু গেরে বসে হাতে একটা গোলাপ ফুল নিয়ে বললঃ
——–“আই লাভ ইউ ঝাঁঝ বতী লবঙ্গ’!!জানি না কিভাবে তোমার সাথে ঝগড়া করতে করতে যে কখন ভালোবেসে ফেলেছি তোমায়’!!শুধু এতটুকুই বলবো তোমায় নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসি আমি’!!
——“will you marry me” ঝাঁঝ বতী লবঙ্গ’!!
“এতটুকু বলে হাতের গোলাপটা আমার দিকে এগিয়ে দিল আরিয়ান’!!আমিও আর কিছু না ভেবে আরিয়ানের কাছ থেকে গোলাপ নিয়ে মাথা নাড়ালাম যার অর্থ আমি রাজি তোমায় বিয়ে করতে’!!আরিয়ান খুশি হয়ে গেল’!!
“আমিও খুশি হয়ে গেলাম’!!আরিয়ান তার পকেট থেকে একটা ডায়মন্ডের আন্টি বের করে আমার হাতে পরিয়ে দিল’!!আমি খুশি আরিয়ানকে ঝাপটে জড়িয়ে ধরলাম আর সাথে সাথে সব চকলেট নিচে পরে গেল’!!কিন্তু সেদিকে এই মুহুর্তে কোনো হুস নেই আমার’!!এদিকে আরিয়ানও শক্ত করে জড়িয়ে ধরল মীমকে’!!তারা দু’জনেই খুব খুশি”!!!
.
.
.
.
“ওদিকে গাছের পিছনে দাঁড়িয়ে সবই দেখছিল আরুশ আর রিতু’!!কারণ এইসবকিছুই তাদের প্লানিং ছিল’!!মীম আর আরিয়ানের জড়িয়ে ধরা দেখে আরুশ রিতু একে অপরকে জড়িয়ে ধরল’!!
“এই মুহুর্তে দুটি জুটি একে অপরকে খুব গভীর ভাবে জড়িয়ে ধরে আছে’!!এই মুহূর্তে তাদের মাঝে আছে শুধু ভালোবাসা,ভালোবাসা শুধুই ভালোবাসা’!!
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
-দেখতে🍁দেখতে🍁পুরো🍁৩বছর🍁কেটে🍁গেল🍁
—–“এই তিন বছরে অনেক কিছু বদলে গেছে’!!আরিয়ান মীম আর আরুশ রিতুর সম্পর্কটা সবাই অনেক আগেই মেনে নিয়ে ছিল’!!কিন্তু তাদের শর্ত ছিল তিনবছর পর তাদের বিয়ে দেওয়া হবে’!!কারন তখন আরুশ আর আরিয়ান দুজনেই পড়াশোনা কমপ্লিট করতে এখনো দুই বছর বাকি ছিল’!!তার সাথে তারা নিজেদের পায়ে দাঁড়ানোর ঠিক সময় ছিল না’!!তাই সবাই মিলে সিন্ধান্ত নেয় ৩ বছর পর যখন আরিয়ান আর আরুশ দু’জনেই সাবলম্বী হবে তখনই তাদের চারজনের বিয়েই একসাথে দেওয়া হবে’!!আর এটা নিয়ে কারোই কোনো আপওি ছিল না’!!সবাই খুশি ছিল’!!
“তারপর আর কি দেখতে দেখতে তিন-বছর কেটে গেল’!!আরিয়ান আর দুজনেই সাকছেসফুল বিজনেসম্যান’!!!এই তিন-বছরে আরিয়ান-মীম আর আরুশ-রিতুর ভালোবাসা আরো গভীর হয়’!!মাঝখানে ঝগড়া,অভিমান সবই হয়েছে’!!কিন্তু কেউ কখনো ছেড়ে যাওয়ার কথা ভাবে নি’!!এখনো আরুশ রিতুকে “পঁচা পান্তা ভাত”,রিতু আরুশকে “ফাটা ডিসপ্লে”,মীম আরিয়ানকে “ভাঙা টেপ রেকর্ডার” আর আরিয়ান মীমকে ঝাঁঝ বতী লবঙ্গ বলেই ডাকে আর এই নামগুলোই তাদের ভালোবাসাকে আরো গভীর ভাবে মায়া,আর ভালোবাসায় জড়িয়ে ফেলেছে’!!সবাই সবাইকে অসম্ভব রকম ভালোবাসে”!!
__________________________________________
________________
-“ঝাঁঝ বতী লবঙ্গ” নূর আমার মেয়ে’তাই ওকে আমি এখন কোলে করে শপিং এ নিয়ে যাবো!!নূরকে কোলে নিয়ে কথাটা বললো আরিয়ান’!!
—-“হুম বললেই হবে নূর আমার আমার মেয়ে তাই না মামুনি ও আমার কোলে করে যাবে শপিং এ’!!এই নিয়ে আমার আর আরিয়ানের মধ্যে নূরকে নিয়ে টানাটানি শুরু এমন সময় আপু এসে নূরকে টান দিয়ে তার কোলে নিয়ে গিয়ে বললঃ
—-“তোদের কারো সাথে যাবে না নূর আমার সাথে যাবে আমার মেয়ে আমার সাথেই যাবে’!!সারাদিন শুধু দুটোতে ঝগড়া করে আজ বাদে কাল যাদের বিয়ে তারা নাকি এই ভাবে ঝগড়া করে'”!!!না জানি বিয়ের পর দুটোর কি অবস্থা হবে’!!এই বলে আপু নূরকে নিয়ে চলে গেল’!!আর আমরা দু’জন কিছুক্ষন মুখ ভার করে থেকে আবার দুজনেই একসাথে হেঁসে দিলাম’!!কারন অন্যের বাচ্চারে নিয়ে আমরা ঝগড়া করছিলাম’!!নূর হলো আপুর মেয়ে ১ বছর বয়স'”!!!হুম আকাশ আর মেঘলার এক মেয়ে হয়েছে যার নাম রাখা হয়েছে নূর’!!সবাই খুব খুশি এই বিষয়টা নিয়ে’!!সাথে আমি আর আরিয়ানও’!!আমরা প্রাণ নূরকে কোলে তোলা নিয়ে ঝগড়া করি’!!এমন সময় রুমে প্রবেশ দুটো চেনা মুখ আরুশ আর রিতু’!আজকে সবাই মিলে বিয়ের শপিং করতে যাবো’!!আর আমাদের সাথে যাবে আকাশ ভাইয়া আর মেঘলা আপু’!!ওরা দুজনই হলো আমাদের গার্ডিয়ান’!!!তারপর আরকি ছয়জন মিলে চললাম বিয়ের শপিং করতে’!!!তারপর সবাই মিলে শপিং করে চলে আসলাম বাড়ি’!!!!মাঝখানে কেটে গেল দু-দিন’!!
__________________________________________
________________
“পুরো বাড়ি খুব সুন্দর করে সাজানো হয়েছে’!!চারিদিকে বিয়ে বিয়ে গন্ধ বইছে’!!ভাবতেও পারছি না’!!আজকে আমি এই বাড়ি ছেড়ে চলে যাবো’!!কনের বেশে বসে আছি আমি আয়নার সামনে সবকিছু কেন জানি না ধোঁয়াশা মনে হচ্ছে আমার পাশেই বসে আছে রিতু ওরও হয়তো আমার মতো অবস্থা’!!এমন সময় রুমে আসলো আপু,,আজকে আমি একটা লাল রঙের লেহেঙ্গা শাড়ি পরেছি আর রিতু সাদা রঙের লেহেঙ্গা শাড়ি পরেছে দু’জনকে অসম্ভব রকম সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছে’!!ভাড়ি গহনা আর ভাড়ি মেকাপে'”!!! হর্ঠাৎই আপু কাছে আসতেই আমাদের দু’জনকে জড়িয়ে ধরল’!!আমি আপুকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে দিলাম’!!আপুও আমার গালে হাত দিয়ে বললঃ
——–“পাগলী মেয়ে কাঁদছিস কেন??আমি তো আছি নাকি তোট সাথে’!!এমন সময় আপুকে ডাক দিল আব্বু’!!আপুও চলে গেল’!!!এর কিছুক্ষন পর মীমের আম্মু আর রিতুর আম্মু রুমে’!!ওরা দু’জনই দুজোনের মাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে দিল’ সাথে ওনারাও……
“এর কিছুক্ষন পরেই চারিদিকে শোনা যাচ্ছে বর এসেছে’!!সাথে আন্টি আর আম্মু বেরিয়ে গেল রুম থেকে’!!রিতু আমার কাছে এসে বললঃ
——-“চল কিছু সেলফি তুলি দুজনে’!!তারপর আরকি দুজনে উড়াধুরা পিক তোলা শুরু’!!এমন সময় আপু আসলো রুমে আমাদের পিক তুলতে দেখে হা হয়ে গেল সে’!!তারপর আরকি আমরাও পিক তোলা বন্ধ করে দিলাম’!!তারপর আপু আমাকে আর রিতু নিচে যেতে বললো’!!আমরাও মাথা নিচু করে চলে আসলাম নিচে’!!
“আমাদের মাঝখানে একটা সাদা পর্দা দেওয়া হলো’!!আমার সামনে আরিয়ান আর রিতুর সামনে আরুশকে বসানো হলো’!!তারপর কাজী বিয়ে পড়াতে শুরু করল’!!প্রথমে আরুশ আর রিতু’কে বিয়ে পড়াতে শুরু করল কাজী’!!আরুশকে কবুল বলতে বললে আরুশ ধীরে সুস্থে কবুল বলে দেয়’!!তারপর কাজী রিতুকে কবুল বলতে বলে সে তো ফট ফট করে বলে দেয় কবুল’!!সাথে সাথে আশেপাশের সবাই হেঁসে দেয়’!!আরুশ মনে মনে বলেই ফেলেঃ
——বিয়ে পাগলী বউ আমার “পঁচা পান্তা ভাত”!!
“কাজী রিতু আর আরুশের বিয়ে সম্পন্ন করে বলল “আলহামদুলিল্লাহ” বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে’!!তারপর কাজী এসে বসলো আরিয়ানের পাশে তারপর আরিয়ানকে কবুল বলতে বললেও সেও ধীরে সুস্থে বলে দিল কবুল'”!!! তারপর কাজী এসে বসল আমার পাশে কাজী পাশে বসতে বুকের ভিতর কেমন একটা করে উঠল আমার’!!কেমন অদ্ভুত অনুভূতি আসল মনে হয়তো রিতুও সময়ও এমন হয়ে ছিল'”! কিছুক্ষনের মধ্যেই কাজী সাহেব বলে উঠলেনঃ
——“বলো মা কবুল”!!
“মুহূর্তে বুকের ভিতর দক দক করতে শুরু করল’!!৫মিনিট হয়ে গেছে আমি চুপ করে আছি কিছু বলছি না’!!সবাই অতি আগ্রহের সাথে বসে আছে কখন আমি কবুল বলবো’!!হর্ঠাৎই ভিতর থেকে এক দীর্ঘ শ্বাস ফেলে বলে দিলাম কবুল সাথে সাথে কাজী বলে উঠল “আলহামদুলিল্লাহ” বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে”!!
__________________________________________
________________
“এখন বিদায়ের পালা চারিদিকে থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে’!!হর্ঠাৎই আব্বু এসে আমার হাতে আরিয়ানের হাতে দিয়ে কিছু বলতে লাগলেন’!”এদিকে আমার চোখ দিয়ে মনে হচ্ছে আপনাআপনি পানি বয়ে যাচ্ছে’!!ওদিকে সেইম রিতুর আব্বুও রিতুর হাত ধরে আরুশের হাতে দিয়ে অনেক কিছু বলতে লাগলেন’!!তারপর আমাদের দুজনকেই জোর করে গাড়িতে বসানো হলো আমি রিতু দু’জনকে দুটো গাড়িতে বসানো হলো’!!এদিকে মীমও অসম্ভব রকম কাঁদছে আর ওদিকে রিতু’!!তারপর মীমের পাশে এসে বসল আরিয়ান তারপর মীমের হাত ধরে উঠলঃ
——-“আজ যতপারো কেঁদে নেও ঝাঁঝ বতী লবঙ্গ এর পর থেকে তোমাকে আর কাঁদতে দিবো না আমি কথা দিচ্ছি আমি'”! আরিয়ানের কথা প্রচুর পরিমানে খুশি হলাম আমি’!!তারপর আরিয়ান আমায় জড়িয়ে ধরে নিল’!!তারপর আর কী ড্রাইভার কাক্কুও গাড়ি চালাতে শুরু করলেন’!!!
“ওদিকে রিতুও প্রচুর কাঁদছিল আরুশও রিতুকে সান্ত্বনা দিয়ে মিশিয়ে নিল নিজের সাথে’!!
__________________________________________
________________
“বাসর ঘরে বসে আছে রিতু’!!একরাশ অনুভূতি ভয় ভালোবাসা সব মিলিয়ে অন্যরকম অনুভব নিয়ে’!” এমন সময় রুমে আসলো আরুশ’!!আরুশ’ রিতুর পাশে আসতেই রিতু সালাম দিল আরুশকে’!!আরুশ বলে উঠলঃ
———“হুম হয়েছে সরো এখন আমি ঘুমাবো’!!আরুশের কথা শুনে রিতু অবাক হয়ে বললঃ
——–“কী
——–“তুমি কী বাংলা বুঝতে পারছো না পঁচা পান্তা ভাত’!!
———“কেন বুঝতে পারবো না “ফাটা ডিসপ্লে”এই নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়ে ঝগড়া বেজে যায় আরুশ আর রিতুর মধ্যে'”!!! আরুশ প্রচুর মজা পাচ্ছে রিতুকে রাগিয়ে দিয়ে’!!হর্ঠাৎই রিতু বিছানা থেকে নেমে গিয়ে বলে উঠলঃ
———“শালা থাক তুই তোর বাসর ঘর আর তোর ঘুম নিয়ে আমাি গেলাম এই বলে যেই না রিতু বিছানা থেকে নেমে গেল সাথে সাথে রিতুকে টান মেরে নিজের বুকের সাথে মিশিয়ে নিয়ে বললঃ
——–“তোমাকে ছাড়ার জন্য ধরেছি নাকি’!!রিতু আরুশের কাছ ছাড়ানোর ব্যর্থ চেনা চালিয়ে যাচ্ছিল একপর্যায়ে থেমে যায়’ রিতু’!!
“হর্ঠাৎই আরুশ বলে উঠল #তুমি_প্রেম_আমার প্রথম ও শেষ ভালোবাসা এত তাড়াতাড়ি তো ছেড়ে দিচ্ছি না “পঁচা পান্তা ভাত”!!এই বলে রিতুর ঘাড়ে চুমু দেয় আরুশ’!!সাথে সাথে অন্যরকম অনুভূতিতে চলে যায় রিতু’!!তারপর আরুশ রিতু কোলে তুলে নিয়ে বিছানায় চলে যায়’!!!আর এখান থেকেই শুরু হবে তাদের নতুন জীবন’!!🤗🤗
__________________________________________
________________
“নূরকে ঘুম পারাচ্ছে মেঘলা’!!এমন সময় আকাশ এসে মেঘলার কানে কানে বলে উঠলঃ
——–“আজকে আমরাও আবার বাসররাত করে ফেললে কেমন হবে বউ'”!
“মেঘলা আকাশকে ভেংচি কেটে বললঃ
———“শক কতো হুম’!!এই বলে হেঁসে দিল মেঘলা’!!তারপর মেঘলা বিছানায় শুয়ে দেয় নূরকে’!!
“আকাশ মেঘলার কথা শুনে হালকা হেঁসে দাঁড়ায় বেলকনিতে সে ভাবতেও পারছে তাদের বিয়ের তিন বছর হয়ে গেল’!!এমন সময় পিছন থেকে আকাশে জড়িয়ে ধরল মেঘলা’!!তারপর বলে উঠলঃ
———“কতোটা সময় চলে গেল আকাশ আমরা একসাথে আছি তাই না’!!আকাশও মেঘলার হাতে চুমু দিয়ে বললঃ
——আর বাকি জীবনটাই এই ভাবে একসাথে পার করে দিবো আমরা’!!তারপর আরকি মেঘলা আকাশ দুজন দুজনকে গভীর ভাবে জড়িয়ে ধরে’!!আর তাদের এই ভালোবাসার সাক্ষী হয়ে রইল ওই রাতের আকাশে থাকা চাঁদ টা’!!তাদের জীবনটা সামনে আরো সুন্দর হবে’ এমন৷ ভাবনায় বিভর দুজনেই🤗🤗
__________________________________________
________________
“বাসর ঘরে বসে চকলেট খাচ্ছে মীম’!!আর আরিয়ান চুপটি করে বসে আছে'”!!!সে ভাবতেও পারছে না তার বউ এখনো বাচ্চাটাই রয়ে গেছে’!!তারপরও আরিয়ান খুব ভালোবাসে মীমকে’!!মুখ ভর্তি করে ফেলেছে মীম চকলেট দিয়ে একদম বাচ্চাদের মতো যা দেখে আরিয়ান হাসলো’!!আরিয়ান ভাবতেও পারছে না মীমের সাথে প্রথম দিন দেখে ইস্টুপিট বলা মেয়েটার প্রতি এত ভালোবাসা জন্মাবে তার’!!হর্ঠাৎ আরিয়ানের দিকে মীম একটা চকলেট দিয়ে বললঃ
——–“খাবে “ভাঙা টেপ রেকর্ডার”!!
———“হুম তবে তোমার হাতের টা নয়’!!!
——–“তাহলে……..
“হর্ঠাৎই আরিয়ান তার ঠোঁটের সাথে তার বউয়ের ঠোঁটের সাথে মিলিয়ে দিল’!!আচমকা এমনটা হওয়াতে মীম পুরো ভ্যাবাচেকা খেয়ে খেল’!!কিছুক্ষন আরিয়ান মীমের ঠোঁট ছেড়ে দেয়’!!সাথে সাথে মীম জোরে জোরে শ্বাস নিতে শুরু করে’!!কিছুক্ষন পর বলে উঠলঃ
——–“এটা কি হলো……….
“আরিয়ান একটা ডোন্ট কেয়ার ভাব নিয়ে বলে উঠলঃ
———“কিছুই ছিল না তুমি আমাকে চকলেট খাওয়াতে চেয়েছিলে আমিও খেয়ে নিয়েছি’!!!বলে হাসলো আরিয়ান’!!তারপর মীমকে জড়িয়ে ধরেই ঘুমিয়ে পরল আরিয়ান’!!মীমও খুশি মনে জড়িয়ে ধরল তাকে’!!আর এখান থেকেই শুরু হবে তাদের নতুন জীবন’!🤗🤗
আমাদের মেঘলা, আকাশ, পঁচা পান্তা ভাত, ফাটা ডিসপ্লে, ভাঙা টেপ রেকর্ডার, আর ঝাঁঝ বতী লবঙ্গ সবার জন্য দোয়া করবেন’!!!যাতে এই ভাবেই আনন্দে থাকে সবাই’!!
__________________________________________
❤️🥀!!___________সমাপ্ত____________!!🥀❤️
__________________________________________
❤️[“সবাই ওদের জন্য দোয়ার করবেন’!!তার সাথে রাইটার আপির জন্যও’!!আশা করি সবার গল্প ভালো লেগেছে’!!কার কেমন লাগল সবাই কমেন্ট করে জানাবে কিন্তু’!!তোমাদের সাথে আবার দেখা নতুন গল্প নিয়ে’!!সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন!!]❤️
– “আল্লাহ হাফেজ”!!❤️
#TanjiL_Mim❤️