সাইকো_নীড় পর্ব-২৪

0
3065

#সাইকো_নীড়
part : 24
writer : Mohona

.

নীড় : আমি আছি তো …
মেরিন : আপনি আছেন বলেই তো ভয়। কোন দিন যে মর…
নীড় মেরিনের ঠোটের মাঝে হাত রাখলো।
নীড় : don’t complete this sentence or word….
মেরিন : …
নীড় : যাই হোক। আজকে রাতে কিন্তু তুমি আমাদের বাসায় থাকবে।
মেরিন : কেন?
নীড় : কারন মামা এসেছে …
মেরিন : তো?
নীড় : what তো? মামাকে তোমার হাতের বিরিয়ানি খাওয়াবে না?
মেরিন : what ? না…
নীড় : না কেন?
মেরিন : আবার বলছেন না কেন? আমার হাতের ওই জঘন্য বিরিয়ানি দেখলে আমারই মাথা ঘুরায় আর তো খাওয়া… মামাকে ওই সমস্ত খাওয়ানো যাবেনা …
নীড় : আমি বলেছি that means বলেছি আর কোন কথানা…

রাতে নীড় জোর করে মেরিনকে দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করালো । আর মেরিনের ইজ্জতের ফালুদা হয়ে গেলো । এভাবেই দিন কাটতে লাগলো।

.

বেশকিছুদিনপর…
নীড় : নাহ … অনেক দিন তো প্রেম করলাম। শশুড়ড্যাড আর শাশুড়িমম মারা গেলো তারও কয়েক মাস হয়ে গেলো। snow white ও কিছুটা স্বাভাবিক । its time for বিয়ে। but but but.. snow white কে যদি বিয়ের কথা বলি আর যদি না করে দেয়…? আর এদিকে বিয়ে না করলেও তো আরেক জ্বালা। কোনদিন কোন কারনে আমার রাগ উঠে যায় … আর আমি সেদিনের মতো করি… আমার snow white sui… no … relax নীড় ॥ অমন কিছু হবেনা। যাই হোক অনননেকদিন হয়ে গেলো snow আমার সাথে রাগ করেনা। মানে বকেনা । মনে হয় ভয় পেয়েই এমন করেনা । কিন্তু আমার যে ওর চোখে রাগ দেখতে ইচ্ছা করছে…. কালই কিছু করতে হবে।

.

পরদিন…
মেরিন রোগী দেখছে তখন ওই মুহুর্তে নীড় ভেতরে ঢুকে গেলো।
মেরিন : একি আপনি এখন এখানে কেন ? বাহিরে যান…
নীড় : উহু।
মেরিন : what উহু… patient দেখছি তো নাকি….
নীড় মাথা নেরে না করলো।
নীড় : তুমি patient দেখো আমি তোমাকে দেখি…
মেরিন : আরে বাবা এটা কোন male patient নয় যে আপনি নজর রাখবেন …. আপনার করুনায় তো সব female patient ই দেখি…
নীড় : এটা কি তোমার আফসোস?
মেরিন : কিসের মধ্যে কি?
নীড় : মনের মাঝে তুমি…
মেরিন আর কোন কথা বলে patient কে সময় দিতো লাগলো। কিন্তু তাতেও শান্তি নেই। নীড় হাত-পা-মুখ নেরে অদ্ভুদ সব আচরন করতে লাগলো। মেরিন বিরক্ত হচ্ছে। আর নীড় মনে মনে হাসছে।
নীড় : মিস beautiful patient … আপনার নামটা কি জানতে পারি?
patient : রুমা…
নীড় : হায়… কি নাম। are you married ?
রুমা : না …
নীড় : are you engaged ?
রুমা : না।
নীড় : in a relationship ?
রুমা : না…
নীড় : will you be my প্রেমিকা …?
রুমা হেসে দিলো।।
নীড় : ইশ কি হাসি… মরে গেলাম। অনেকে তো আছে যে এমন করে হাসেই না… খালি গোল গোল চোখ করে তাকায় … by the way… i am…
রুমা : নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন ।
নীড় : আমাকে চিনেন?
রুমা : আপনাকে কে না চিনে?
নীড় : আজকে সন্ধ্যায় free আছেন? থাকলে lunch… uffs… dinner করতাম।
রুমা : আপনার wife রাগ করলে…
নীড় : wife…? i am pure bachelor you know …
রুমা : ডক্টর মেরিন…
নীড় মেরিনের দিকে তাকালো। চশমাটা নিচে নামালো…
নীড় : কি হয়েছে ডক্টর মেরিনের ?
রুমা : আপনার fiance…
নীড় : ন্যাহ… we are just good friend … তাইনা snow ?
মেরিন : 👿
নীড় : ignore her… বলুন না আজকে আসতে পারবেন কিনা?
রুমা : yeah… why not…
নীড় : your contract number ?
রুমা : 01*********…

রুমা চলে গেলো।
নীড় : by baby…

.

মেরিন : 😒।
নীড় : এভাবে কি দেখছো? অনেক সুন্দর লাগছে আমাকে? আমি জানি আমি জাতীয়… ন্যাহ … আন্তর্জাতিক crush?
মেরিন : এখন যদি আমি ওই মেয়েটার accident করাই তবে?
নীড় : এই না না প্লিজ। কয়েকদিন প্রেম করে নেই। প্লিজ…
মেরিন : আপনার বেলায় ৭খুন মাফ… আর আমার বেলায়? কেউ আমার দিকে তাকালেও তাকেশাস্তি পেতে হয়… আমি কারো দিকে তাকালে তাকেও শাস্তি পেতে হয় … আর আপনার বেলায়? আপনার কাজ কি শাস্তি পাওয়ার যোগ্য নয়…?
নীড় : ন্যাহ … কারন আমি যা করি জেলাস হয়ে করি। আর জেলাস হই কারন আমি তোমাকে ভালোবাসি। তোমার দিকে কেই তাকালে তাই আমার সহ্য হয়না… but তুমি.. তোমার ক্ষেত্রে তো এমন হওয়ার কিছু নেই। কারন তুমি তো আর আমাকে ভালোবাসোনা। তাইনা?
মেরিন : …
নীড় : তোমার এই আচরনে কি ধরে নিবো যে তুমি আমাকে ভালোবাসো?
মেরিন : no… never …
নীড় : হাহাহা। i know … কেউ ততোক্ষন কোনকিছুর সন্ধান করে যতোক্ষন সেই জিনিসটা না পায়…. আমি এদিক ওদিক ভালোবাসা খুজে ফিরি…

বলে নীড় মেরিনের ২কাধে হাত রাখলো । মেরিনের চোখের দিকে তাকালো।
নীড় : ১টা বার ভালোবেসে দেখো … আর কোথাও ভালোবাসা খুজবো না… কারো দিকে তাকাবোও না…
মেরিন : …
নীড় : যতোদিন তুমি আমায় ভালোবাসা দিবেনা ততোদিন আমি ভালোবাসা খুজে নিবো…
বলেই নীড় বেরিয়ে গেলো।

.

রাতে…
মেরিন বেডে বসে আছে। ১বার লাইট জ্বালাচ্ছে ১বার নেভাচ্ছে ।

নীড় : মিস করছো বুঝি আমায়?
নীড়ের কন্ঠ শুনে মেরিন চমকে উঠলো । তবে অবাক হলোনা । আগে হতো। এখন অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছে ।

নীড় : change করে নাও।
মেরিন : কেন?
নীড় : disco তে যাবো। আমার friend এর birthday party আছে।
মেরিন : আমি যাবোনা।
নীড় : কেন?
মেরিন : আমার বাবা আমাকে late night party করতে শেখায়নি । আপনার ভাষায় আমার status নেই।
নীড় : 😒। ১৫মিনিট দিচ্ছি । রেডি হয়ে নাও।
মেরিন কিছু না বলে শুয়ে পরলো। নীড় কাবার্ড থেকে জামা বের করলো।
নীড় : chang কি করবা না করিয়ে দিবো?
মেরিন উঠে বসলো। ১টা হাসি দিলো।
মেরিন : মুর্দাকে মারার ভয় দেখাচ্ছেন ?
নীড় মেরিনকে টেনে washroom এ নিয়ে গিয়ে shower এর নিচে দার করিয়ে দিলো। মেরিন ভিজে গেলো।
নীড় : dress রেখে গেলাম change করে এসো। আমি wait করছি ….
বলেই নীড় বেরিয়ে গেলো । একটুপর মেরিন বেরিয়ে এলো। নীড় মেরিনকে নিয়ে পার্টিতে গেলো । নীড় তো ধুমধারাক্কা শুরু করে দিলো। নীড়ের বন্ধুরা মেরিনের সাথে যথেষ্ট ভালো ব্যাবহার করছে। কারন ১৯-২০ হলে নীড় জানে মেরে দিবে। আর নীড় তো মেরিনকে দেখিয়ে দেখিয়ে মেয়েদের সাথে close dance করছে । যা দেখে মেরিনের একটুও সহ্য হচ্ছেনা। কোনো উপায় না পেয়ে drinks শুরু করলো। ১ম বার দেখেই নীড় ছুটে এলো ।
নীড় : কি করছো কি? রাখো রাখো ।
মেরিন নীড়ের কথা না শুনে হাতেরটা শেষ করলো।
নীড় : পাগল হয়ে গিয়েছো?
মেরিন আরো ১টা নিলো।
নীড় : এবার কিন্তু বেশি হয়ে যাচ্ছে রাখো…
নীড় রাখতে বললে মেরিন ১ঢোকে খেয়ে নিলো । আরো গ্লাস নিলো ।
নীড় : ১টা থাপ্পর দিবো । রাখো । রাখো বলছি।
মেরিন : কেন শুনবো আমি আপনার কথা? আপনি আমার কে? আর কেনই বা আপনি আমার ওপর এতো অধিকার ফলান? আমিই বা আপনার কে? না তো আপনার ওপর আমার কোন অধিকার আছে আর না আমার ওপর আপনার … কেন জবরদস্তি আমার জীবনে আপনি চলে আসেন… আমার feelings এর কোনোদাম আছে আপনার? i have a lot of reason to hate you… but…
বলেই মেরিন পুরো বোতলই নিয়ে নিলো । চুমুক দিলো।
আকাশ : এই আটকা ওকে। কখনও drinks করেনি। অসুস্থ হয়ে পরবে তো…
নীড় আরো ১টা বোতল মেরিনকে এগিয়ে দিলো
আকাশ : কি করছিস কি তুই?
নীড় : আমিও দেখি ও কতো drinks করতে পারে….

মেরিন অনেক drinks করে ফেলল। ১টা সময় বন্ধ করলো। নীড় আরো ১টা বোতল এগিয়ে দিলো।
নীড় : বন্ধ করলা কেন? নাও এটা শেষ করো….
মেরিন : you… you… you are a bad person … জঘন্য জঘন্য ভীষন জঘন্য …
বলেই মেরিন বোতলটা হাতে নিয়ে বেরিয়ে গেলো। রাস্তায় হাটতে লাগলো। নীড় গাড়ি নিয়ে ওর সামনে নিয়ে এলো … এরপর গাড়িতে বসালো। বাসায় নিয়ে গেলো।

.

সোজা washroom এ নিয়ে গিয়ে shower on করলো।
নীড় : তোমার জন্য তেতুল গুলিয়ে আনছি ।
নীড় যেতে নিলে মেরিন নীড়ের কলার ধরে সামনে আনলো। অদ্ভুদভাবে নীড়কে দেখতে লাগলো।
নীড় : কলার ছারো…
মেরিন : না না আমি ছারবোনা…
বলেই মেরিন নীড়কে কিস করে ফেলল। নীড় খুব ভালো ভাবে বুঝতে পারছে যে মেরিনের সেই লেভেলের নেশা হয়ে গিয়েছে। কোন গ্রহের প্রাণীর মতো আচরন করবে তা নাসা ওয়ালারাও জানেনা। কোনোরকমে change করিয়ে বের করে আনলো। রান্নাঘরে যেতে নিলো। কিন্তু মেরিন যেতে দিলে তো। অদ্ভুদ অদ্ভুদ আচরন করছে । এতোক্ষন নীড় ভীষন রেগে ছিলো। কিন্তু এখন মেরিনের এমন উদ্ভট আচরনে ভীষন হাসি পাচ্ছে। ১টা সময় মেরিন out of control হয়ে গেলো। নীড় ওর হাত বেধে দিলো বেডের সাথে। কতোক্ষন লাফালাফি করে মেরিন ঘুমিয়ে পরলো।
নীড় : ঘুমিয়েছে নাকি আল্লাহ মালুম ? হাত খুলবো? না না নীড়… বিশ্বাস নেই। কি না কি করে… যদি আল্লাহর রহমতে সকালে উঠে সব মনে পরে তবে নির্ঘাত নিজেই নিজেকে shoot করবে… আর যদি মনে না পরে তবে নীড় তোকে এতততোগুলো কথা শুনতে হবে । আরেকটুপর ওর হাতের বাধন খুলে দিবো।
কিন্তু মেরিনকে দেখতে দেখতে নীড়ই ঘুমিয়ে পরলো ।

.

সকালে…
actually দুপুরে…
১টা বাজে। মেরিনের ঘুম ভাংলো । প্রচন্ড মাথা ব্যাথা । মাথায় হাত দিতে গিয়ে বুঝলো যে হাত বাধা…
মেরিন : আমার হহাত বাধা কেন ? উফফ মাথায় এতো ব্যাথা করছে কেন…
চোখ গেলো ডান দিকে । দেখলো নীড় ঘুমিয়ে আছে।
মেরিন : নীড় এখানে কেন? কিচ্ছু বুঝতে পারছি না…
মেরিন নিজের দিকে তাকালো । না কোন ঝামেলা নেই। আর নীড়ও যথেষ্ট দুরে । ওর সাথে টাচও লাগেনি। মেরিন চোখ বন্ধ করলো।
মেরিন : কালকে পার্টিতে গেলাম…
part by part সব মনে করলো। অনেক কষ্টে সব কাহিনি মনে করলো। আর নিজেই অবাক হয়ে গেলো।
মেরিন : আআআ… 📢📢📢…
নীড়ের ঘুম ভেঙে গেলো…
নীড় : কি হয়েছে snow white ? তুমি ঠিক আছো? সমস্যা…
মেরিন : …
নীড় : omg… তোমার হাত…
নীড় তারাতারি মেরিনের হাতের বাধন খুলে দিলো । মেরিনের ভীষন লজ্জা করছে ।
নীড় : কি হয়েছে … খারাপ লাগছে? অসুস্থ ? বলো না…
মেরিন : আআপনি চলে যান…
নীড় : বলো না…
মেরিন : আপনি চোখের সামনে থেকে চলে যান…
নীড় : আরে বাবা কি হয়েছে বলবে তো…
মেরিন এবার চিল্লিয়ে
বলল : আমার কসম লাগে আমার সামনে থেকে চলে যান। না হলে আমার মরা মুখ দেখবেন..
কথাটা বলে মেরিন নিজেই আহাম্মক হয়ে গেলো। আর শুনে নীড়ও বোকা হয়ে গেলো। নীড়ের চোখে পানি ভাসতে লাগলো। উঠে চলে গেলো।
মেরিন : নীড়…
মেরিনের ডাকটা নীড়ের কানে পৌছালোনা…

.

১মাসপর…
নীড় ১বারও মেরিনকে দেখতে আসেনি। মেরিনের এমন কসম দেয়াতে হয়তো নীড়ের সাহস হয়নি। মেরিন নীড়ের ফোন call দিয়ে বন্ধ পায়। রোজ ভাবে যে নীড়দের বাসায় যাবে। কেন যেন নীড়ের মুখোমুখি হওয়ার সাহস পাচ্ছেনা। বসে আছে। lamp টা off-on করছে।
মেরিন : কালকে দুনিয়া ঘুরিয়ে গেলেও চৌধুরী বাড়িতে যেতে হবে… আজকে তো রাত হয়েছে না হলে এখনই যেতাম।
তখন ফোনটা বেজে উঠলো। unknown number … মেরিন খুশি হয়ে গেলো। মনে করলো নীড়।
মেরিন : নী…
আকাশ : মেরিন… নীড় suicide করেছে। শেষ নিঃশ্বাসগুলো ফেলছে… শেষ প্রহর গুনছে । যদি পারো শেষবারের মতো ওকে একটু দেখে যাও প্লিজ…
মেরিনের হাত থেকে ফোনটা পরে গেলো। মেরিন ছুটে হসপিটালে গেলো । নীড় পরে আছে। হাতে-পায়ে কতো যন্ত্রপাতি লাগানো। নীড়ের অবস্থা দেখে মেরিনের চোখে পানি চলে এলো। কাপা কাপা পায়ে আগে বেরে নীড়ের সামনে বসলো ।

মেরিন : নননীড়… নীড়… এহই নননীড়। উঠুন না… আপনি এভাবে আমাকে ছেরে যেতে পারেননা।। আপনি চলে গেলে আমার কি হবে? আমার যে আপনি ছারা কেউ নেই… নীড় উঠুন না । এই নীড়… আমি যে আপনাকে ছারা থাকতে পারবোনা । ভালোবাসি আপনাকে…

নীড় : সত্যি?
মেরিন চমকে উঠলো। নীড় হাহা করে হাসতে লাগলো। সাথে বন্ধুরাও ।
মেরিন : you cheat…. আপনাকে মেরেই ফেলবো…
মেরিন নীড়ের বুকে কিল দিতে গেলে নীড় টেনে মেরিনকে নিজের ওপর নিলো। শক্ত করে বুকের সাথে চেপে ধরলো।
নীড় : কি কেমন দিলাম?
মেরিন : আপনি অনেক খারাপ।
নীড় : সেটা তো জানি।। এখন আরেকবার বলো তো ভালোবাসি…
মেরিন : পারবোনা। আপনি আমার সাথে এমন করলেন কেন?
নীড় : it was your punishment … ১টা মাস কিভাবে কেটেছে জানো? তোমার কসমের জন্য আমি যেতে পারছিলাম না। ভেবেছি এই বুঝি তুমি এলে…. কিন্তু…
মেরিন : i am sorry …
নীড় : i love you…
মেরিন : i love you too…

নীড়-মেরিনের বিয়ের আয়োজন শুরু হয়ে গেলো।

.

বিয়েরদিন…
মেরিন বাসরঘরে বসে আছে। নীড়ের অপেক্ষা করছে।

আকাশ : কি হলো মামমা… অবশেষে মেরিনকে পেলে…
নীড় : হামম। পেলাম।
ইমান : আর কি লাগে জীবনে যদি ভালোবাসাকে পাওয়া যায়?
নীড় : মেরিন আমার ভালোবাসা?
রাব্বি : কেন ও তোর love নয়?
নীড় : ন্যাহ… she is my need, love, passion , life , breath , world…
সবাই : বাহ বাহ বাহ। তালিয়া…

বন্ধুদের সাথে কিছু সময় কাটিয়ে নীড় নিজের রুমের দিকে যাচ্ছে। তখন নিহাল আর ড্যানির কথা শুনতে পেলো। আর জানতে পারলো সেই রাতের কথা।
নীড় : আমার জন্য শশুড়ড্যাড-শাশুড়িমম মারা গিয়েছে? আমিই তবে খুন করেছি….

.

চলবে…