একটু বেশিই ভালোবাসি পর্ব-২২

0
3383

#একটু_বেশিই_ভালোবাসি
#Maishara_Jahan
Part……………22

মেঘা,,,,,,,, দুরর ভালো লাগে না,, জানা কথা সবাইকেই যেতে হবে যতোই না করা হোক। সো এতো কথা বাড়িয়ে লাভ নাই।

রিমান,,,,,,,,,,,হুহহ এমন ভাব করছে যেনো কোনো দিন নিয়ে যায় না। যতো বার ক্যাম্প হয় ততো বারি তো নিয়ে যায় তোদের।

মেঘা,,,,,,,,,,, প্রথম কথা অয়নকে নিয়ে যাস, আর আমি জোর করে যায়। আর দ্বিতীয় কথা হলো কোনো বার তুই এমন ভাবে সাদতে আসোস না।

অয়ন,,,,,,,, সবি বুঝলাম, তা এক দুদিন আগে বলবি না, যাওয়ার কথা।

রিমান,,,,,,,,, আমিই তো কাল রাতে শুনলাম।

অয়ন,,,,,,,,,, প্রতি বারি তো দুদিন আগে থেকে বলে, এবার কি হলো৷

রিমান,,,,,,,,,, আমি জানি, এই মেঘা যা রেডি হয়ে আয়। তুই প্রতেক বার লেইট করিস৷

মেঘা,,,,,,,,,,, হুহহহ (মুখ ভেঙিয়ে চলে যায়)

কিছু ক্ষন পরে সবাই রেডি হয়ে বেরিয়ে পড়ে। রিমান আর ফারিয়া সামনে বসে। রিমান গাড়ি ড্রাইভ করছে। আর অয়ন আর মেঘা পিছনে বসে। টানা চার’ঘন্টা পর সবাই তাদের গন্তব্য স্থানে পৌঁছে যায়। সবাই গাড়ি থেকে নামে।

মেঘা,,,,,,,,, জায়গাটা কিন্তু আসলেই সুন্দর। পাহাড়ি পাহাড়ি এলাকা মনে হচ্ছে।

অয়ন,,,,,,,,,, কিন্তু এটা পাহাড়ি এলাকা না, ছোট একটা গ্রাম। যেখানে এখনো বিদ্যুৎ পৌঁছায় নি।

ফারিয়া,,,,,,,,, এখনো এমন জায়গা আছে।

রিমান,,,,,,,,,, অনেক আছে, তাই তো তাদের জন্য ফ্রি চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে। চলো দেখি ক্যাম্পিং কোথায় হচ্ছে।

সবাই কিছু ক্ষন হাঁটার পর ক্যাম্প দেখতে পায়। তাদের দেখে একটা ডক্টর দৌড়ে আসে।

ড.,,,,,,,,,,, ড.রিমান আপনি এসে গেছেন। আপনার জন্য আমরা কেবিন রেডি করে রেখেছি। আপনারা সবাই খাওয়া দাওয়া শেষ করে চলে আসেন। দুপুর হয়ে গেছে।

রিমান,,,,,,, ওকে এখানে কোথায় খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে৷

ড.,,,,,,,,, ঐ যে ঐ ক্যাম্পে।

অয়ন, মেঘা,রিমান,ফারিয়া যায় খাবার খেতে। সেখানে একজন খাবার সার্ফ করছে।

ফারিয়া,,,,,,,,,,, এখানে আর কেও নেয়।

রিমান,,,,,,,,, মনে হয় আমরাই লেইট করে এসেছি। সবাই খেয়ে চলে গেছে।

সবার সামনে খাবার দেওয়া হয়।

মেঘা,,,,,,, খাবার খেয়ে আমরা সবাই ঘুরতে যাবো।

রিমান,,,,,,,,, আমি তো যেতে পারবো না, এক কাজ করিস, ফারিয়াকে নিয়ে যা,,আর ফারিয়া তুমি কিন্তু বেশি লাফা লাফি করবে না। তোমার ক্ষত কিন্তু এখনো শুকোয়নি।

ফারিয়া,,,,,,,,,, আমি তোমার সাথেই থাকবো। তোমার কাজ শেষ হলে এক সাথে ঘুরতে যাবো।

রিমান,,,,,,,, কিন্তু আমার তো লেইট হবে।

ফারিয়া,,,,,,,,, আমার কোনো সমস্যা নেয়।

রিমান,,,,,,,,, ঠিক আছে, তোরা আস্তে ধীরে খা, আমার তাড়াতাড়ি যেতে হবে।

রিমান খেয়ে উঠে যাবার জন্য,এমনি তার মাথা চক্কর দিয়ে উঠে। পড়ে যেতে নিয়ে চেয়ারে ধরে ফেলে।

অয়ন,,,,,,,,, কি হয়েছে তোর৷ শরীর ঠিক আছে তো।

রিমান,,,,,,,,, জানি না হঠাৎ মাথাটা ঘুড়ছে।

ফারিয়া,,,,,,,,,, আমার মাথাটাও জানি কেমন করছে।

রিমান,,,,,,,,,, বসো তুমি, বলো কি সমস্যা হচ্ছে।

মেঘা,,,,,,,,ভাইয়া আমার মাথাটাও ঘুরছে।

অয়ন,,,,,,,,,,, হঠাৎ করে আমারো জেনো কেমন লাগছে। মানে কি এসবের।

রিমান,,,,,,,,, নিশ্চয়ই এ খাবারের কিছু আছে।

সবাই মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়ে৷ দেখতে দেখতে সবাই অজ্ঞান হয়ে যায়।

মাথাটা এখনো ঝিম ঝিম করছে। আস্তে আস্তে চোখ খুলি। চোখ খুলে আশে পাশে তাকায়। সেখানে অয়ন রিমান কাওকে দেখতে পারছি না, আমার পাশে শুরু ফারিয়া ভাবিকে দেখতে পারছি বাঁধা অবস্থায়। আমি ফারিয়া ভাবিকে জাগানোর আগে যাওয়ার চেষ্টা করছি, কিন্তু পরছি না। কিছু খন পর খেয়াল করলাম আমিও বাঁধা অবস্থায় আছি। কোনো এক পুরুনো বাড়িতে।

মেঘা,,,,,,,,, ভাবি,, ভাবি,, চোখ খুলো ভাবি।

কিছু ক্ষন ডাকা ডাকির পর ভাবি চোখ খুলে।

ফারিয়া,,,,,,,,, কোথায় আমরা, আমাদের চেয়ারে এমন ভাবে বেঁধে রেখেছে কে। আর রিমান অয়ন কোথায়।

মেঘা,,,,,,,,, জানি না ভাবি।
,,,,,,,,,,,,

রিমান আর অয়ন চোখ খুলে দেখে তাদের হাত পা বাঁধা অবস্থায় নিচে পড়ে আছে। অয়ন আর রিমান কোনো রকমে উঠে বসে।

রিমান,,,,,,,,, আমরা এখানে আসলাম কিভাবে।

অয়ন,,,,,,,,, এটা রাফির কাজ না তো।

রাফি,,,,,,,,,, একদম ঠিক। এটা আমারি কাজ। বাহহ কতো ভালো করে জানো আমাকে।

রিমান,,,,,,,, মানুষ ঠিকি বলে কুকুরের লেজ বারো বছর মাটির নিচে রাখলেও সোজা হয় না।

অয়ন,,,,,,,,,,, মেঘা আর ফারিয়া কোথায়।

রাফি,,,,,,, আছে আছে,,,, কিন্তু বলবো না,, আচ্ছা ঠিক আছে বলেই দিয়। এখান থেকে দশ মিনিট হাঁটলে একটা পুরোনো বাড়ি আছে সেখানে আছে। কিন্তু যাবে কিভাবে।

অয়ন,,,,,,,, চুপচাপ আমাদের ছেড়ে দে, না হলে।

রিমান,,,,,,,,, চুপ শালা,, কুত্তার মতো মার খেয়েও আবার বেশরমের মতো আসছে আর তোর এই ডাইলগে ছেড়ে দিবে আমাদের তাই না।

রাফি,,,,,,,,,, রিমান তোমার মুখটা সবসময় বেশি চলে। আমাকে পানিতে ফেলে দিয়েছিলে তাই না। চিন্তা করো না তোমাদের আমি মারবো না কিন্তু তোদের লাইফ লাইন মেঘা আর ফারিয়া উপরে পাঠিয়ে দিবো৷

অয়ন,,,,,,,,,, আমরা বেঁচে থাকতে এমন কিছু হতে দিবো না।

রাফি,,,,,,,,,,, কিছু করতে পারবে না, এটা আমার প্ল্যান ছিলো। আর এখানের যে লোক গুলো আছে না, তারা কেও তোর টাকা দেখে গলে যাবে না।

রিমান,,,,,,,,, কিছু কিছু পাগল আছে যারা কোনো দিন ঠিক হয় না, কিন্তু তাদের আমরা মেরে ফেলি না। আর কিছু কিছু পাগল আছে যারা নিজে জানে না সে কি করছে। কিন্তু তুই জেনে শুনে পাগলামো করছ। এক বার ছাড়া পেলে তোকে বাঁচিয়ে রাখার মতো ভুল আর করবো না৷

রাফি,,,,,,,,,এখন সময় আমাকে মারার না, এখন সময় তোর বউ আর বোনকে বাঁচানোর। কি বলেছিলে আমার অপারেশন করবে তাই না, আজ আমি অপারেশন করবো৷ আর আমাকে গাইড করার মতো কেও নেয় এখানে। তোমরা এখানে থাকো আমি অপারেশনটা করে আসি।

অয়ন আর রিমান চিল্লা চিল্লি করছে, আর রাফি তাদের কথায় কান না দিয়ে চলে যায়। রাফি যাওয়ার পরে কিছু লোক রিমান আর অয়নের দিকে নজর রাখার জন্য আসে।

রিমান,,,,,,,,, সব দোষ তোর মাইরা ফেললে আজ আর এই দিন দেখা লাগতো না।

অয়ন,,,,,,,,, তুই যদি একটু ভালো করে খবর নিতি ক্যাম্পিং কারা করেছে তাহলে আজ আর এভাবে আটকে থাকা লাগতো না।

লোক গুলো তাদের দিকে তাকিয়ে আছে। রিমান আস্তে আস্তে অয়নের কাছে যায়।

রিমান অয়নকে তার পকেটের দিকে ইশারা দেয়। অয়ন ও একটু ঘেঁষে বসে। লোক গুলো তাদের দিকে তীর্থ ভাবে তাকায়।

রিমান,,,,,,,, আসলে বাহিরে আবহাওয়া ভালো না, বাতাস ভয়ছে জোরে মনে হয় বৃষ্টি হবে তাই একটু শীত করছে। তাই একটু ঘেঁষে বসেছি।

অয়ন,,,,,,,,, আমারো শীত করছে।

অয়ন আস্তে আস্তে রিমানের পিছনের পকেটে হাত দেয়৷ হাত বাঁধা তাই দু আঙুল দিয়ে নাইফটা বের করে। আস্তে আস্তে রশি কাটতে থাকে৷

,,,,,,,,,,

মেঘা আর ফারিয়া অনেক চেষ্টা করেও নিজেকে ছুটাতে পারছে না। তখনি রাফি আসে।

রাফি,,,,,,,, জান পাখি শুধু শুধু নিজেকে কষ্ট দিয়ে লাভ নেয়। তোমাকে কষ্ট দেওয়ার জন্য আমি আছি তো।

মেঘা,,,,,,,, আপনি আবার।

ফারিয়া,,,,,,,,, যেতে দিন আমাদের, রিমান আর অয়ন কোথায়।

রাফি,,,,,,,, চিন্তা করবেন না, মারিনি, শুধু আটকে রেখেছি৷

মেঘা,,,,,,,, হুহহ মারতে পারলে তো মারবে। (আস্তে)

ফারিয়া,,,,,,, চুপচাপ আমাদের ছেড়ে দেন, না হলে রিমান আর অয়ন আপনাকে ছাড়বে না।

রাফি,,,,,,,, অফফ এই এক কথা শুনতে আর ভালো লাগছে না।

রাফি পকেট থেকে একটা ছুরি বার করে।

মেঘা,,,,,,,,, আপনি ছুরি বের করেছেন কেনো।

রাফি,,,,,,,, চিন্তা করো না, আমি শুধু রিমান আর অয়নের মতো বলবো না যে, এটা কাটবো ঐটা কাটবো৷ আমি করে দেখাবো।

মেঘা,,,,,,, আপনি আমাদের ভয় দেখাতে পারবেন না।

রাফি,,,,,,,,, ওও আমার কথা বিশ্বাস হয় না তোমার। তো কি করা যায়।

রাফি ছুরিটা বাম হাতে নিয়ে ফারিয়ার বুকে ডুকিয়ে দেয়। মেঘা চিৎকার করে উঠে।

রাফি,,,,,,,, জান পাখি চিন্তা করো না বেশি গভীরে মারিনি। শুধু তোমার ভাবির বুকে যে সিলাই করার জায়গাটা আছে সেখানে হালকা আঘাত করেছি, যাতে সিলাই গুলে ছুটে যায়।

ফারিয়ার বুক থেকে রক্ত বের হচ্ছে। ফারিয়া ব্যাথায় ছটফট করছে।

মেঘা,,,,,,,,, ভাবি, ভাবি (জোরে জোরে কান্না করে)

রাফি,,,,,,,,, আআহাহাহা কান্না করো না, এতো তাড়াতাড়ি তোমার ভাবি মরবে না।

মেঘা,,,,,,,,,, ভাইয়া আপনাকে ছাড়বে না (কান্না করে)

রাফি মেঘার গলা চেপে ধরে।

রাফি,,,,,,,,, আরেক বার এসব কথা শুনলে না, এই ছুরি দিয়ে সবার আগে তোমার জ্বিহবা কেটে নিবো। (মেঘার গালে ছুরি ঠেকিয়ে)

রাফি,,,,,,,, তোমাকে এভাবে দেখে আমার একদম ভালো লাগছে না।

রাফি মেঘার হাতের বাদন খুলে দেয়। মেঘা ছাড়া পেতেই দৌড়ে ফারিয়ার কাছে যায়। তার বাঁধন খুলে দেয়।

মেঘা,,,,,,,,, ভাবি তুমি ঠিক আছো, ভাবি (কান্না করে)

রাফি মেঘাকে টান দিয়ে নিজের দিকে ফিরায়।

রাফি,,,,,,,, দেখো জানপাখি আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি। (মেঘার গালে দু হাত রেখে) তুমি যদি আমার সাথে পালিয়ে যেতে রাজি হও তাহলে আমি তোমার কিছু করবো না।

মেঘা রাফির হাত ছুটিয়ে নেয়।

মেঘা,,,,,,,, ছিঃ ভাবলেন কি করে আমি একটা পাগলের সাথে পালিয়ে যাবো।

রাফি,,,,,,,, দেখো ভালো ভালোই বলছি রাজি হয়ে যাও , আমরা এক সাথে খুশি থাকবো। আর রাজি না হলে মরার জন্য রেডি হয়ে যাও।

মেঘা,,,,,,,, মরে যাবো তাও ভালো, কিন্তু আপনার সাথে জীবনেও না।

রাফি,,,,,,,,,, রাজি হবে না তাহলে (রাগে, মেঘার দুবাহু ধরে)

মেঘা ধাক্কা দিয়ে রাফিকে সরিয়ে দেয়।

মেঘা,,,,,,,,, বললাম না, না

রাফি রাগে মেঘার গলা চেপে ধরে দেওয়ালের সাথে মিশিয়ে দেয়। মেঘা ছটফট করছে, রাফির হাত ছুটানোর চেষ্টা করছে। রাফি আরো জোরে মেঘার গলা চেপে ধরে। মেঘার নিশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছে।

হঠাৎ রাফির মাথায় জোরে কাঠের বারি পরে। রাফির হাত ছুটে যায়। রাফি পিছনে তাকিয়ে দেখে ফারিয়া কাঠ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। রাফি আবার ফারিয়ার দিকে যেতে নিলে ফারিয়া আবার মাথায় বারি দেয়।

রাফি কিছু ক্ষনের জন্য অবস হয়ে যায়। বাহিরে তার লোকে ভাবে রাফি হয়তো মেয়েদের মারছে তাই চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে।

মেঘা,,,,,,,,, ভাবি ঠিক আছো তুমি। (কাশতে কাশতে)

ফারিয়া,,,,,,,, সুুসস, আস্তে কথা বলো, চলো আগে এখান থেকে পালায়। (ফারিয়া অনেক কষ্টে কথা গুলো বলে)

মেঘা আর ফারিয়া লোকদের চোখ এরিয়ে পিছন দিক থেকে দৌড় দেয়। ফারিয়া দৌড়াতে পারছে না। মেঘা ফারিয়াকে ধরে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। চার দিক অন্ধকার হয়ে আসছে। বৃষ্টি বৃষ্টি ভাব।

মেঘা,,,,,,, খুব কষ্ট হচ্ছে ভাবি,, কতো রক্ত বের হচ্ছে।

রক্ত দেখে মেঘার মাথা ঘুরছে। ফারিয়া তার ওড়না দিয়ে ভালো করে ঢেকে নেয়, যাতে মেঘা রক্ত দেখতে না পারে।

ফারিয়া,,,,,,,, তুমি এদিকে তাকিয়ো না, তুমি শুধু সামনে তাকাও। আর আমার বেশি লাগেনি। রাফি আমার ক্ষত স্থানের আরো উপরে ছুরে মেরেছে।

রাফি উঠে কোনো মতে নিজের মাথায় এক জগ পানি ঢালে। তারপর সবাইকে নিয়ে বেরিয়ে পড়ে।

,,,,,,,,

রিমান আর অয়ন পড়ে পড়ে মার খাচ্ছে।

রিমান,,,,,,,,, কি ভাই সমস্যা কি কিছু ক্ষন পর পর মারছেন।

,,,,,,,,, বস বলেছে দশ মিনিট পর পর তোদের মারতে।

রিমান,,,,,,,,,, (রিমান অয়নকে দুপা বাঁধা অবস্থায় লাথি মারে) বাল তাড়াতাড়ি রশি কাট, এতো মার তো আমার বাপে আমাকে মারে নাই। আগে ছুটা পায় এই হালাগোরে রাম ধুলায় দিমু। কমর টমর কিছু রাখলো না।

অয়ন,,,,,,,,,,, আরেকটু আছে। দাঁড়া।

রিমান,,,,,,,,, যে হারে মারতাছে কমর নিয়া দাঁড়ানো যাবো কি না সন্দেহ।

(কাল গল্প শেষ করে দিবো, তাই পড়তে ভুলবেন না)

চলবে,,,,,,,,,,,,,

ভালো লাগলে like, comment করে সাথে থাকুন ধন্যবাদ।