#Devil & Secret Lover
লেখিকা – Shultana Akther
Part – 36+37(last part)
Part – 36
…
।।আর যে কতো অপেক্ষার প্রহর গুনতে হবে কে জানে।।এসব ভাবতে ভাবতে রুহান উঠে ওয়াশরুমে গেলো।।
রিয়া আনমনে সব ভাবছে,,কিছুতেই কিছু মিলাতে পারছে না,মন একবার বলছে স্যার এমন হতেই পারে না,,আর একবার বলছে মন হতেই পারে,,বড়লোকদের কৃত্তির তো অভাব থাকে না,,আর বাহিরের চেহারা দেখে কাউকে বুঝাও যায় না। আর স্যারের নিলা মেমের সাথে এমন। চলা ফেরা আবার আমার সাথে,,বুঝছি না,,
রিয়া আনমনে সবজি কাটতে গিয়ে হাত কেটে ফেললো,,আহ করে কুকিয়ে উঠলো,,
রিয়া মা ; না করেছিলাম,,শুনলি না,,হলো হাত কেটে শান্তি,, আর সবজি কাটছিস ভালো কথা মন কই ছিলো 😠কতটা কেটে গেছে রক্ত পড়ছে
রিয়া ; ওহ মা,, আগে ঔষুদ দাও,, বুঝতে পারিনি হাতে লেগে গেলো,,সামান্য কিছু হবে না
রুহান বসার রুমে আসতেই রিয়ার কথা শুনে রান্না ঘরে গেলো,,দেখে রিয়ার হাত থেকে রক্ত পরছে,,রুহান দৌড়ে গেলো,,কি করো হলো এসব,,কতটা রক্ত জরছে।।খুব ব্যথা লাগছে কি?দাড়াও এখনি টিক করে দিচ্ছি,, মা একটু গিয়ে ফাস্ট বক্সটা আনেন,,আর কোনো ঔষুধ থাকলে,,
হুম বাবা যাচ্ছি
রিয়া শুধু রুহানকেই দেখছে,,হাত যেনো রিয়ার না রুহানের নিজের কেটেছে,, রুহান অসতির হয়ে পড়েছে।
রিয়া শুধু রুহানকে দেখছে কতটাপাগলের মতো করছে,,যেনো হাতটা ওনার কেটেছে,,ওনার ব্যথা লাগছে।
রিয়া মা ফাস্ট বক্স নিয়ে আসতেই রুহান রিয়ার হাতে বেন্ডেজ করে দিলো,,রিয়ার বাবাও এসে এটা দেখে রিয়ার মা কে বকাঝকা করছে,,
রুহান আচমকা রিয়কাে কোলে তুলে নিলো,,রিয়া বলছে নামন হেঁটে যায়,,হাত কেটেছে পা না,,
রুহান কোনো কথা শুনলো না,,রিয়াকে কোলে করেই নিয়ে গেলো
কিছু সময় পর,, রিয়ার মা এসে বললো রুহান বাবা খেতে আসো সকালে উঠে তো কিছুই খাওনি,,মেয়েটা এমন করলো।।রিয়া মা আয় আমি তোকে খাইয়ে দিবো
রুহান ; মা আসলে বলছিলাম খাবার দিয়ে যান আমি রিয়াকে খাইয়ে দিচ্ছি,,
ওকে বাবা তোমার খাবারও পাঠিয়ে দিচ্ছি,, খেয়ে নাও দুজন।
রুহন খাওয়া শেষে তার শশুর শাশুড়ী সাথে কথা বললো আজই চলে যাবে,,
রুহান সবাইকে বলে রিয়াকে কোলে করে গাড়িতে বসালো,,পরে গাড়ি চালাচ্ছে,, আড়চোখে রিয়া রুহানকে দেখছে,,
বাসায় এসেও রুহান রিয়াকে খাইয়ে দেওয়া,, যা যা লাগে করছে রিয়া করতে চাইলেও দিচ্ছে না,,
এইভাবেই কদিন গেলো
নিলা বাসায় এসে এসব দেখে সহ্য হলো না,,সে ভাবলো আর না নিরবই ঠিক বলেছে যা করবার তাড়াতাড়ি করতে হবে,,নয় অন্য কিছু হতে পারে।
রিয়ার হাত ভালো হতেই রিয়া বায়না ধরলো অফিস যাবে বাসায় শুধু শুধু,, রুহানও না করলো না,,মায়াপরীকে সবসময় দেখতে পাবে,,
রিয়ার মনেমনে ভাবছে না চাইলেও আমি যাবো আপনার উপর নজর তো রাখতে হবেই,,
রিয়া প্রতিদিন রুহানের সাথে অফিস যায়,,যা যা লাগে করে,,রুহানকে চোখে চোখে রাখে,,তবে সন্দেহ জনক কিছু পায়না,কিছু ফোন ছাড়া,কিছু ফোন আসে যা রিয়া চাইলেও বুঝে না,,তার বদলে রুহানের উপর আরো দূর্বল হয়ে পরছে রিয়া,,ভালোলাগা রুহানের কেয়ারিং ভাল।
মাঝে মাঝে ঐ আইডি থেকে কিছু এসএমএস আসতো তবে রিয়া তেমন গুরুত্ব দিতো না,,
জাহিদ ও রিয়াকে ফোন দেয় তবে রুহান কিছু বলে মা,,কারন সে খুজ নিয়ে জেনেছে রুহান রিয়ার বন্ধু ছিলো,,এই এই…..
নিলা আর নিরব রিয়াকে কিডনাপ এর কথা ভাবছে,,আর অপেক্ষা করা যাবে না,,
পরেরদিনই প্লেন করেছে,,,
রুহানের বিরুদ্ধে রিয়াকে উসকালেও,, রুহানকে পারেনি,,রুহান সব খেয়াল রাখছে,,রিয়াও যে তাকে ভালোবাসে সে বুঝতে পেরেছে,,
রুহান বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে খেয়ে রুমে বসে আছে,,তখনি রিয়া এলো,,রিয়া শাড়ি পড়েছে,,রিয়ার কোমর থেকে শাড়ি সরে ফর্সা পেটের কিছুটা দেখা যাচ্ছে,, আর গলার তিলটাও দেখা যাচ্ছে,,, রিয়া আয়নায় দাড়িয়ে চুল বাঁধছে,, আর রুহান নেশা ভরা দৃষ্টিতে রিয়াকে দেখছে।রুহান রিয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে,, গিয়ে রিয়ার কোমরে হাত ডুকিয়ে নিজের কাছে টেনে নিলো,,রিয়া তো কথাই বলতে পারছে না,,শরীর ঠান্ডা হয়ে আসছে,,এক অজনা নেশা ভালোবাসা,,
রুহান রিয়ার পেটে স্লাইড করছে, ঘারে নাক দিয়ে ঘষছে।।রুহান আচমকা রিয়াকে কোলে নিয়ে বেডে শুয়ে দিলো।।আর লাইট অফ করো দিলো।।
রুহান এক নেশায় মত্য হলো,,কপালে,,এর পর ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে দিলে,,,আসতে আসতে গলার নিচে আদর করা শুরু করলো। রিয়া নাও করতে পারছে না,,তবে ভাবছে না এখনি না,,রুহান রিয়াকে আদরে ভরিয়ে দিচ্ছে,, রুহান যখনি শাড়ি সরাতে যাবে,,রিয়া বলে উঠলো না,,আমার সময় লাগবে,রিয়া কান্না করছে,।
রুহন ভরকে গেলো সে কনট্রোল লেস কি করে হলো,,ছি ছি।রিয়া আই এম সরি আমি বুঝিনি,,নেশায় পরে গিয়েছিলাম,,মাফ করে দাও ভুল বুঝো না মায়াপরী।।তুমি যাতদিন না চাইবে আমি আর তোমার কাছেও আসবো না,,রুহান অন্যদিক ফিরে শুয়ে গেলো,,রিয়ার ভিষন খারাপ লাগলো,,তবে সেই বা কি করবে সব ধোঁয়াশা তার কাছে।
এইভাবেই কদিন চললো,রুহান রিয়ার থেকে দুরে থাকতো, রিয়ার ভিষন খারাপ লাগে এই দূরে থাকা
হঠাৎ রাতে রিয়ার ফোনে একটা এসএমএস আসে,,রুহানের কৃত্তির সব প্রমান চাও তো একা সকাল ৮ টায় এই জায়গায় এসো☺ফোন এনো না,আর না সাথে কাউকে,।রিয়া ভিষন চিন্তায় পরে গেলো কি করবে।।না গেলোও তো হবে না,,রুহান কি কেমন,আর কে আড়ালে আমাকে জানতেই হবে।।রিয়া রুহানকে কিছু বুঝতে দেয়নি চুপটি করে ঘুমিয়ে গেলো সকালের অপেক্ষা।।
চলবে।
#Devil & secret lover😍
লেখিকা – Shultana akther
Part- 37(last part)
…..
সকালে রিয়া কাউকে না বলে সেই গন্তব্যে রওনা দিলো,,ফোন ও লুকিয়ে সাথে নিয়ে নিলো,,,,,
রুহান ঘুম থেকে উঠে আর রিয়াকে পেলো না,,ভাবলো হয়তো নিচে গেছে,,
রুহান উঠে ফ্রেশ হয়ে নিচে নামল,, রিয়াকে কোথাও দেখতে পেলো না,,
রুহান বললো মম রিয়া কোথায়??
আমি তো জানি না,,বউমা তো নিচে আসেনি,,
রুহান ; কি বলছো মা রিয়া উপরেও নেই।।রুহান পাগলের মতো করছে।।তবে কি কাল রাতের জন্য রাগ করে চলে গেলো,,না না মায়াপীর এ হতে পারে না,,
রুহানের মম ; তোদের মধ্যে কি ঝামেলা হয়েছে
না মম
তো হয়তো অফিস বা বাবার বাসায় গেলো নাকি,,
রুহান অফিসে খোজ নিলো,, না রিয়া যায়নি,,
রিয়াদের বাসায় ফোন দিলো,,না ওখানেও যায়নি,,আর বলে দিয়েছে গেলে জানাতে।
রুহান হন্য হয়ে রিয়াকে কনটাক্ট করার চেষ্টা করছে।।তবে নেটওয়ার্ক সমস্যায় বন্ধ বলছে।
রিয়া কিছুটা গাড়ি করে গেলো,,পরের আর গাড়ি যায় না৷ রিয়া নানা ভাবনা মাথায় নিয়ে হাটছে,,তখনি একটা কালো গাড়ি রিয়ার পাশে থামলো,, একটা লোক মুখে কি স্প্রে করে দিলো,,রিয়া অজ্ঞান হয়ে গেলো,,,
রুহান রিয়াকে হন্য হয়ে খুজছে,, পুলিশকেও ইনফর্ম করেছে,,কেউই কিছু বুঝছে না
রিয়ার মা বাবা তো কান্নায় করছে।।
রিয়ার জ্ঞান ফিরতেই নিজেকে বাধা অবস্থা একটা অন্ধকার ঘরে দেখলো,,রিয়া চিৎকার করছে কেউ আছো আমার দরি খুলে দাও,,বাঁচাও আমাকে।কেউ আছো হেল্প মি,, রিয়া কান্না করছে বসে,
নিলা রুহানের খোঁজ নিরবকে দিচ্ছে, নিরব সেই ভাঙা বাড়ির দিকে কাজী নিয়ে যাচ্ছে।। ফোন দিয়ে খোজ নিলো সব ঠিকটাক রিয়ার জ্ঞান ফিরেছে রিয়া চিৎকার করছে।।
রুহান রিয়া ফোনের লোকেশান চেক করতে বলছে,,আর অনেকক্ষন চেষ্টা করে পেয়েও গেলো,,
পুলিশ অফিসার ফোন দিয়ে রুহানকে জানালো,,রুহান অবাক এতদুর রিয়া কেনো গেলো,,কারো ফাঁদে পরে নয়তো,,রিয়ার বিপদ অফিসার আপনি ফোর্স নিয়ে আসেন আমি যাচ্ছি।
অফিসার ; হুম স্যার ওটা খুব খারাপ জায়গা সাবধান।
রুহান খুব দ্রুত গাড়ি চালাচ্ছে,, মায়াপরীর বিপদ না না আমি হতে দিবো না,,রুহানের তখনি মনে হলো রিয়ার গলার লকেট এর কথা,,যা রিয়া কার সাথে কথা বলে শুনার জন্য রুহান রিয়াকে পরিয়ে দিয়েছিলো,,রুহান সঙ্গে সঙ্গে ওটা কানেক্টে করলো,,স স শব্দ আসছে নেটওয়ার্ক সমস্যার জন্য।
হঠাৎ দরজা খুলার শব্দে রিয়া মাথা তুলে তাকালো,,রিয়া অবাক আপনি
নিরব ; হুম আমি কলিজা,,অনেকদিন ধরে তোমাকে নিজের করে পাওয়ার সক, তবে রুহানের জন্য হচ্ছিলো না,,আর ঐদিনের অপমান না ভুলবো না,,তাই তো এতো প্লেন কর তোমাকে নিজের জালে ফাসালাম,,হা হা হা
রিয়া ; তার মানে সব মিথ্যে,, আপনি ইচ্ছে করে এমন করলেন,,দয়া করে আমাকে ছেড়ে দিন,,মাফ করে দেন আমাকে,,
নিরব বলো বেবি এতো কষ্ট করে তোমাকে ছেড়ে দিবার জন্য আনিনি নিজের করবো তাই এনেছি,, আর তা দেখে রুহান কষ্ট পাবে তাও দেখবো
রুহানের ফোনে রিয়ার ভয়েস লকেট কানেক্টে হলো,,রুহান নিরবের কথা শুনতে পেলো,আর রিয়ার আকুতি রুহান অবাক,,নিরব তুই আমার কলিজায় হাত দিয়েছিস তকো আমি ছাড়বো না,,আসছি আমি মায়াপরী,তোমার কিছু হবে না,
তখনি নিলার আগমন হাই নিরব কি খবর,,ওহ নিলা কাম অন সব ভালো,,এবার বিয়ে
নিলা মেম আপনিও জড়িত,, হুম রিয়া তুমি কদিনের মেয়ে এসেআমার থেকে রুহানকে নিয়ে যাবে তা বসে আমি দেখবো,,কখনওই না,রুহান শুধু আমার, নিরব তোমাকে চায়,,নয় কবেই মেরে ফেলতাম তোমাকে,,হা হা হা নিরব কাজী ডাকো
হুম নিলা,,রিয়া বললো না আমি কখনও বিয়ে করবো না,,এখনও বলচি আমাকে ছেড়ে দিন নয় স্যার জানলে আপনাদের আসতো রাখবে না
হা হা রিয়া রুহান এখানে কি কর আসবে,,রুহান আসার আগে সব হয়ে যাবে
নিরব কাগজ নিয়ে এলো,নিরব নিলা মিলেও রিয়াকে দিয়ে সই করাতে পারছে না,,নিলা রেগে বললো নিরব বিয়ের দরকার নেই ওরে নিজের করে নাও,,তাহলেই কাজ শেষ,,
নিরব ; হুম তা ঠিক, নিলা তুমি বাহিরে যাও আমি বাসরটা সেরে ফেলি,,
রিয়া না না একদম আমার দিকে আসবেন না,,রিয়া চিৎকার করচে।।নিরব রিয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে,,
রুহান বাংলো বাড়ির পিছন দিক দিয়ে ডুকলো,,রুহান রিয়ার চিৎকার শুনতেন পেলো,,রুহান সেই দিকে এগিয়ে যাচ্ছে,, আর পথে যে গুন্ডা দাড়িয়ে আছে সবাইকে মেরে ফেলে যাচ্ছে,,
রিয়া দৌড়াচ্ছে নিরবের থেকে পালাতে,,তবে শেষে নিরব ধরেই ফেললো,, তা রিয়া বেবি এখন কোথায় যাবে,,দয়া করে আমাকে ছেড়ে দিন,, নিরব রিয়ার সাথে জবরদস্তি করতেই থাকলো,
হঠাৎ রুহান নিরবকে লাথি মারলো,নিরব ছিটকে পড়লো,রিয়া নিরবকে দেখে প্রান ফিরে পেলো
আহ রুহান তুই এসে গেছিস,,যাক ভালোই হলো তর সামনেই রিয়াকে নিজের করবো,
রুহান রাগে বললো আয় তুই আৃার কলিজায় হাত দিয়েছিস,,তর হাত আমি কেটে নিবো,,রুহান আর নিরবের মাইর শুরু হলো,,রুহান নিরবকে মেরে আধামারা করে ফেলেছে,,, আর অন্যদিকে পুলিশ ডুকে বাকি সবাইকে দরে ফেললো,, নিলা লুকিয়ে গেলো,,,
সুযোগ বুঝে,নিলা রিয়ার গলায় ছুরি দরলো,,বললো রুহান নিরবকে ছেড়ে দাও,,নয় রিয়াকে মেরে ফেলবো,, রুহান অবাক হয়ে বললো নিলা তুমি,,ছি ছি নিলা,,
নিলা ; হুম আমি,, তোমার থেকে আমি শুধু অবহেলাই পাচ্ছি, তোমাকে ভালোবাসেও পেলাম না,,রিয়াকে শেস করে তোমাকে পাবো,,তুমি শুধু আমার
রুহান বললো ছি নিলা তোমাকে শুধু বন্ধু ভাবি রিয়াজে ছাড়ো নয় খুব খারাপ হবে,,রিয়া সুযোগ বুঝে নিলাকে ধাক্কা মেরে চলে এলে,,তবে চুরি হাতে লেগে গেলো,,
রুহান রাগে নিলার চুলে ধরে ইচ্ছে মতো থাপ্পড় মারতে লাগলো,তকো বন্ধু ভাবতাম ছি
অফিসার ওদের নিয়ে যান,,যা যা কেস দেওয়া যায় সব দিবেন,,
নিলা বললো রুহান কাজটা তুমি বালো করলে না,
রিয়া দৌড়ে রুহানের বুকে জাপিয়ে পড়লো,,মাফ করে দিন ভুল হয়ে গেছে,,
রুহান রিয়াকে কোলে কর হাঁটা ধরল, গাড়িতে বসিয়ে হাত বেধে দিলো,,আর কষ্টে ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে দিল,, রুহান ইচ্ছে মতো কিস করছে,,রিয়াও তাল মিলায়,,রুহান রিয়াকে ছেড়ে দিয়ে গাড়ি চালানোতে মন দেয়,,
বাসায় গিয়ে রুহান সবাইকে সব খুলে বললো,,সবাই অবাক এতো কিছু,, রিয়া রুহান দুজনই ফ্রেশ হলো,,খাওয়া দাওয়া রিয়া কতা বলতে চাইলেও রুহান কথা বলছে না, সারাদিন এরিয়ে চলছে, রিয়ার কষ্ট হচ্ছে
রাতে খাওয়া শেষে রুহান রুমে গিয়ে অবাক,সারা রুম ফুল দিয়ে সাজানো,,রুহান রিয়াকে ডাকছে রিয়া রিয়া এসব কি
রিয়া পিছন দিক থেকে এসে দরজা লাগিয়ে দেয়,,
রুহান রিয়াকে দেকে আরো অবাক,,লাল শাড়িতে রিয়াকে অপসরির মতো লাগছে, রুহানকে বড্ড টানছে,,রুহান তাও রাগে বললো এসব কী😠😠
রিয়া গলা জড়িয়ে বললো সরি ভুল হয়ে গেছে,,রিয়া রুহানকে ধাক্কা মেরে বিছানায় পেলে দিলো,,রুহান সরাতে চাইলে রিয়া কান্না শুরু করলো,রুহানের ও খারাপ লাগলো,,আর কতই বা দুরে থাকবে,,রুহান ও রিয়াকে নিজের কাছে টেনে নিলো,,
দুজনে ভালেনাসায় মাতলো,,রুহান রিয়ার ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে ঠোঁট শুষে নিচ্চে,,রুহান অজস্র চুমুতে রিয়াকে সারা শরীরে আদর করছে,,রিয়ার সাথে তাল মিলাচ্চে,, এই রাত রুহান রিয়ার ভালোবাসার রাত,,,দুজন দুজনের মধ্যে হারিয়ে গেলো,,,ভালোবাসার মিলন হলো
সকালবেলা রিয়া গুম ভেঙে নিজেকে রুহানের বুকে আবিষ্কার করল,, দুজনের শরীরে কাপড়ের ছিটেও নেই,,চাদরে ডাকা,,রুহানের ফর্সা বুকে ছোট ছোট কিছু লোম।।রিয়া টুপ করে চুমুখেলো,,
——–৪ বছর পর,,,
রিয়া ডাকছে রিহান রিহান বাবা কই তুই,,খাবি আয়,,না মম খাবো না,,
রিহান আয় নয় মাইর খাবি,,রিয়া কি হলো আমার ছেলেকে বকছো কেনো,,দেখো পাপা মা বকছে,,রিয়া বললো কি পাজি ছেলে বকাই দিলাম না,আর বলে বকছি,,বাপের মতো বৃটিশ হয়ছিস,,দেখতে হবে তো আমার ছেলে তাই।।(রিহান রুহান আর রুয়ার ভালোবাসার ফসল,)
happy Ending. 😍😍😍😍😍
কেমন হলো জানাবেন,, ভুল ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন,,অনেক কষ্ট হলো শেষ করতে গল্পটা,,সবার ভালো মতামত আসা করছি💞💞