Mental Lover Part-9+10

0
328

#Mental_Lover
পর্ব:০৯
#লেখিকা_ফারহানা_নিঝুম
_____________________________________
আরিয়ান:যেতে হবে,, খুব তাড়াতাড়ি গিয়ে সব কিছু জানতে হবে।

ইশিতা:এই লোকটি আমার কাছে আসলে এমন লাগে কেন। উনি আমার সাথে এমন আচরন করেন কেনো।
এভাবেই কেটে গেছে কিছু দিন,,, আরিয়ান ধীরে ধীরে ইশিতার প্রতি আরও বেশি ঘনিষ্ঠভাবে জড়ি যাচ্ছে।
কাল নিশার জন্মদিন দিন,তাই আরিয়ান বাড়িতে খুব বড় পার্টির আয়োজন করেছে। একমাত্র বোন বলে কথা তাই আরিয়ান কোনো খামতি রাখতে চায় না।
সবাই কিছুই মোটামুটি তৈরি সকালে সবাই ধীরে ধীরে তৈরি হতে ব্যস্ত গেস্টরা আসা শুরু করেছে আরিয়ানের বিজনেস পার্টনার সবাই আসছেন এই পার্টিতে। আরিয়ান ইশিতার জন্য একটা লালচে কালো রঙের গাউন নিয়ে আসে।

আরিয়ান:এই নাও তোমার এইটা।
ইশিতা:এত ভারি গাউন,এটা পড়ব কি করে।

আরিয়ান: কেনো পড়লে কি সমস্যা।
ইশিতা: না মানে এর আগে তো এত ভারি গাউন পড়িনি তাই।

আরিয়ান:ও আচ্ছা তাহলে পড়নি এটাই,,,তা আমি কি পড়তে হেল্প করব মানে পড়িয়ে দেব।

ইশিতা: ছিঃ ছিঃ এসব কি বলছেন।
আরিয়ান: চুপ,,,, চুপচাপ গিয়ে পড় আর শুন এত বেশি সাজগোজ করার দরকার নেই ওকে।
ইশিতা: হুম,,।

আরিয়ান চলে যাওয়ার পর ইশিতা তৈরি হওয়া শুরু করে,,, গাউন এর সাথে ম্যাচ করে হাতে ব্রেসলেট কানে রিং গলায় নেকলেস পড়ে,,চোখে গাঢ় করে কাজল দেয় ঠোঁটে হালকা লিপস্টিক।সব কিছু মিলিয়ে অপরূপ সুন্দরী লাগছে ইশিতা কে।

সবাই নিচে নেমে আসে,, আরিয়ান ইশিতাকে দেখে জ্ঞান হারানোর অবস্থা হয়ে গেছে,,,, ইশিতা সিঁড়ি দিয়ে নামছে তখন আরিয়ান ইশিতার সামনে হাত বাড়িয়ে দেয়,,, সবাই ওদের রোমান্টিক দৃশ্য দেখে মুচকি হাসে হাতে তালি দেয়,, ইশিতার চোখ একদিকে একবার ওদিকে একবার,,,কি করবে বুঝতে পারছে না।

আরিয়ান:হাতে দাও।
ইশিতা আরিয়ানের কথা শুনে কাঁপা কাঁপা হাত আরিয়ানের হাতের উপর রাখে।

রাকিব:তা আরিয়ান উনি কি হয় আপনার না জানি আমরা কি হয় বুঝতে পারছি কিন্তু আপনি যদি বলেন তাহলে আরও ভালো করে বুঝতে পারব (হেসে হেসে)।

আরিয়ান ইশিতার দিকে তাকায় তার পর সামনে তাকিয়ে বলল।

আরিয়ান:He is my life আমার জীবন যার জন্য আমি বেঁচে আছি।
নিরব নিশা এসব শুনে খুব খুশি হয়।
নিরব: তার মানে সত্যি আরিয়ান ইশিতা কে ভালোবাসে।
নিশা: হুম,, আমার মন বলেছে ইশিতা একমাত্র ভাইয়া কে ভালো রাখতে পারবে।

আরিয়ান:মোট কথা হলো ও আমার সব কিছু,, আমার হবু স্ত্রী।
এই কথা শুনে ইশিতার চোখ ছানাবড়া হয়ে যায়।
ইশিতা: উনি এসব কি বলছেন ( মনে মনে)।
নিশা কেক কাটার পর সব লাইট অফ হয়ে ডিম লাইট অন করা হয় আরিয়ান ইশিতার হাত ধরে স্টেজে উঠলো।তার পর শুরু হলো দুজনের Couple dance ,, গান শুরু হয়।

Chura liya hai tumne jo dil ko
Nazar nahi churana sanam
Badal ke meri tum Zindagani
Kahani badal na jaana sanam
Ho le liya dil o
Haaye mere Dil
Haye dil lekar mujhko na behlana
Chura liya hai tumne jo dil ko
Nazar nahi churana sanam
Badal ke meri tum Zindagani
Kahani badal na jaana sanam

আরিয়ানের প্রতিটি নিঃশ্বাস ইশিতা অনুভব করছে। কিছুক্ষণ পর সবাই আনন্দে বিভোর তখন।

রাফি মাহমুদ:এই যে মেম আপনি কিন্তু সত্যি খুব ভালো ডান্স করেন।
ইশিতা: ধন্যবাদ।
রাফি:এই নিন এই সুন্দর গোলাপ ফুল এই সুন্দর কন্যার জন্য।

ইশিতা: দেখুন আমার এসব চাই না।
রাফি:আরে নিন না।
রাফি জোর করে ইশিতার হাতে গোলাপ ফুল ধরিয়ে দেয়।

সার্ভেন্ট:মেম স্যার আপনাকে উপরে রুমে ডেকেছে।
ইশিতা: ঠিক আছে,, আমি যাচ্ছি।
ইশিতা রুমে যায়,, গিয়ে দেখে পুরো রুম অন্ধকার ইশিতা লাইট অন করে,, তখন দেখে পুরো রুম জুড়ে শুধুই গোলাপের পাপড়ি।
আরিয়ান পিছন থেকে এসে ইশিতাকে জড়িয়ে ধরে।

আরিয়ান: তোমার গোলাপ অনেক প্রিয় তাই না।

আরিয়ান ইশিতার হাত একটা গোলাপ ফুল দেয় ইশিতার হাতে গোলাপ ফুলের কাঁটা ফুটে যায়। ইশিতা চিৎকার করে।

আরিয়ান:হাতে লেগেছে।
ইশিতা: হুম ।
আরিয়ান ইশিতার দুই হাতের তালু মধ্যে ফুল রেখে খুব জোরে চেপে ধরে বলল। ইশিতা চিৎকার করতে শুরু করে। সব গোলাপের কাঁটা ইশিতার হাতে ফুটে যায়। ইশিতা খুব জোরে কান্না করে দেয়।

আরিয়ান:তোর তো খুব পছন্দ গোলাপ তাহলে এটার সব কিছু পছন্দ করা উচিত,,,,, আর অন্য কেউ দিলে তো তুই আরো বেশি খুশি হস।

ইশিতা: আরিয়ান,,, (কেঁদে কেঁদে) ছাড়ুন আমায় প্লিজ। আমি নেই নি উনি জোর করে আমাকে দিয়েছে।
আরিয়ান: তাহলে কেউ জোর করলে তুই সব কিছু মেনে নিবি তাহলে এখন আমি কষ্ট দিচ্ছি সেটা নিতে হবে।
আরিয়ান এত জোরে করে চেপে ধরে যে ইশিতার হাত দিয়ে অনেক র*ক্ত বের হয়ে গেছে।তার পর আরিয়ান ইশিতা কে ছেড়ে দিল। গিয়ে জোর করে ব্যান্ডেজ করে দেয়। ইশিতা খুব ভয় পেয়ে যায় আরিয়ানের এসব কান্ড দেখে। আরিয়ান রেগে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়।

রাস্তায় একজন মহিলার সাথে আরিয়ানের দেখা হয়,,দেখে মনে হচ্ছে উনি খুব ভয় পেয়ে আছে। আরিয়ানের কাছে এসে সাহায্য চায়।

ফাতেমা বেগম: বাবা আমাকে একটু সাহায্য করুন।
আরিয়ান:আরে কি হয়েছে আপনার। এমন করে ভয় পেয়ে আছেন কেন।

ফাতেমা বেগম: আসলে ওরা আমার পেছনে আসছে।
আরিয়ান:কারা।
ফাতেমা বেগম:দয়া করে একটু সাহায্য কর,,,,,,।
,,,,,,,,,,,,,,
ভুলত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন।
,,,,,,,,,,,,,
চলবে……………..।

#Mental_Lover
পর্ব:১০
#লেখিকা_ফারহানা_নিঝুম
______________________________

আরিয়ান ওনাকে গাড়িতে তুলে বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দেয়।

ফাতেমা বেগম: তোমাকে অনেক ধন্যবাদ বাবা,, আমাকে সাহায্য করার জন্য।
আরিয়ান:এতে ধন্যবাদ দেওয়ার কিছু নেই।

ফাতেমা বেগম ভেতরে এক গলি দিয়ে ঢুকে যায়। আরিয়ান হঠাৎ দেখে উনি নিজের ব্যাগ ফেলে গেছে।

আরিয়ান:আরে ওই মহিলা তো নিজের জিনিস ফেলে গেছে। কি আজব মানুষ নিজের জিনিসপত্র খেয়াল রাখতে পারে না,, এমনিতেই মেজাজ খারাপ তার উপর এখন এটা। যাও গিয়ে এখন এটা দিয়ে এসো।

আরিয়ান ওই গাড়ি থেকে নেমে ওই গলি দিয়ে ভেতরে যায় গিয়ে একটা পুরনো বাড়ি দেখতে পায়।

আরিয়ান: এটাই তো মনে হয় ওনার বাড়ি,।
আরিয়ান ভেতরে ঢুকতে যাবে তখন ওদের কথা আরিয়ানের কানে আসে।

মিথিলা:মা,, ইশিতা আপু কোথায় তুমি তো বললে আপু কে নিয়ে আসবে।

আরিয়ান: ইশিতা,,,,,।
ফাতেমা বেগম: আমি খুঁজেছি কিন্তু কোথায় ও খুঁজে পাচ্ছি না,,,ও তো ঠিক করে কিছু চিনে না।
আরিয়ান তখন ভেতরে ঢুকে গেল।

ফাতেমা বেগম: তুমি এখানে।
আরিয়ান: আপনি এই ব্যাগ ফেলে এসেছেন তাই ফেরত দিতে এসেছি।

ফাতেমা বেগম:ও আচ্ছা।দাও আমার কাছে।

আরিয়ান: আমার কিছু জানার আছে।
ফাতেমা বেগম: কি বাবা।
আরিয়ান: ইশিতা,,,,,,।
ফাতেমা বেগম: ইশিতা,,ওর ব্যাপারে কি জানতে চান,,আর আপনি কে।
আরিয়ান: ইশিতা বর্তমানে আমার কাছে আছে সো আপনাকে বলতেই হবে আসল ব্যাপার টা কি।
ফাতেমা বেগম: কোথায় ইশিতা বল,,,,।
আরিয়ান:আগে সব কিছু বলুন আমাকে না হলে কোনো দিন ওকে পাবেন না ।
ফাতেমা বেগম: না,,বলছি আমি কিন্তু তুমি ।
আরিয়ান: আপনি আগে সব কিছু বলুন তার পর বলছি আমি কে।

ফাতেমা বেগম:ইশিতা আনোয়ার সাদাত এর মেয়ে,, আমি ওদের বাড়িতে কাজ করি,, জন্মের পর থেকেই আমি ইশিতা কে দেখে আসছি,,, ইশিতার যখন পাঁচ বছর বয়স তখন ওর মা মা*রা গেছে সবাই জোর করার জন্য আনোয়ার সাদাত ভাই আবার বিয়ে করে। সাবিনা আসার পর প্রথম কয়েক দিন সবার সাথে ভালো আচরণ করে কিন্তু কিছু বছর যাওয়ার পর শুরু হয় ওর খারাপ আচরণ। ইশিতা কে সবসময় ভয় দেখিয়ে রাখত কারণ সব কিছু ইশিতার নামে তাই,, ইশিতা কে মারা থেকে শুরু করে অনেক সময় খাবার পর্যন্ত দিত না।
আরিয়ান: কি (অবাক হয়ে)।

ফাতেমা বেগম:হ্যা,, অনেক কষ্ট সহ্য করেছে মেয়ে টা,,, আমি মাঝে মাঝে লুকিয়ে ওর জন্য খাবার নিয়ে যেতাম। এরপর ইশিতার ছোট বোন নেহার জন্ম হয় তার পর থেকে যেনো সাবিনা আরো বেশি খারাপ হতে থাকে,,ওর লোভ এত বেশি যে টাকার জন্য যা ইচ্ছে করতে পারে। এরপর এক জন দুজন মিলে ইশিতা কে কষ্ট দেয়,,, সাবিনার ভাই তানজিম,, সবচেয়ে খারাপ লোক এই টা,,,, টাকা কি করে ইনকাম করতে হয় সেটা বলে সাবিনা কে,,,, নানা রকম খারাপ কাজ শুরু করে দুজনে মিলে।
আর এসব কিছু আনোয়ার সাদাত ভাই এর আরালে করত। সাবিনা এতটা খারাপ ছিল যে ইশিতা কে ঠিক করে পড়াশোনা পর্যন্ত করতে দিত না,,,,, সবসময় বাড়িতে বন্দি করে রাখত,,,,, ইশিতা ওর ভয়ে নিজের বাবা কে পর্যন্ত কিছুই বলতে পারত না।
সাবিনা এখানেই থামেনি আনোয়ার সাদাত ভাই কে ওষুধ খাইয়ে খাইয়ে অসুস্থ করে ফেলেছে ও,,যাতে কখনো যদি এসব কিছু জানতে পারে তাহলে যাতে কিছু করতে না পারে।
তানজিম একদিন এসে সাবিনা কে বলে একটা লোক ইশিতা কে কিনতে চায়,,,,, অনেক টাকা দেবে সাবিনা আর লোভ সামলাতে পারে না,, ওকে বিক্রি করার জন্য রাজি হয়ে যায়,, আমি তো আর এসব দেখে বসে থাকতে পারি না,,,,,তাই যেদিন ইশিতা কে ওরা নিতে আসবে সেদিন রাতে আমি ইশিতা কে পালিয়ে যেতে সাহায্য করি । আরো অনেক বার ইশিতা পালানোর চেষ্টা করে কিন্তু ধরা পড়ে যায়,, তার পর আমাকে কাজ থেকে বের করে দেয়,,আর ইশিতাও তানজিমের হাতে অনেক মা*র খায়। মেয়ে টা কিছু চিনে না,,, খুব সাধারণ,,,কেউ কিছু বললে ভয় পেয়ে যায়,,।

আরিয়ান:তাই তো ইশিতা সব কিছু দেখে একটু অন্য রকম আচরণ করে,,।

ফাতেমা বেগম: এখন তুমি বল ইশিতা কোথায়,,, আমি ওকে এখানে নিয়ে আসব, অবশ্য কত দিন এখানে থাকব ঠিক নেই ওরা মনে করে আমি ইশিতা কে সাহায্য করেছি তাই আমি সব কিছু জানি তাই আমাকে খুঁজছে।
আরিয়ান: তাহলে তো ওকে এখানে দেওয়া যাবে না,,,যাই হয়ে যাক এখন ইশিতা আমার কাছে থাকবে।

ফাতেমা বেগম: কিন্তু তুমি কে।
আরিয়ান:ওর হবু স্বামী,,,,,।
ফাতেমা বেগম:মানে,,,,
আরিয়ান সব কিছু ফাতেমা বেগম কে খুলে বলে,, এরপর ফাতেমা বেগম রাজি হয়ে যায় ইশিতা কে আরিয়ানের কাছে রাখতে,,,সেই রাতে আরিয়ান আবার বাড়িতে ফিরে যায়,,,, গিয়ে দেখে সবাই ঘুমিয়ে গেছে, আরিয়ান ভেবেছিল ইশিতাও ঘুমিয়ে আছে মনে হয়,, কিন্তু রুমে গিয়ে দেখে ইশিতা ফ্লোরের এককোণে বসে আছে চুপচাপ,, আরিয়ান গিয়ে ইশিতার পাশের বসে ওর মাথায় হাত রাখে,, ইশিতা আরিয়ান এর দিকে তাকায়,,,,,,,। আরিয়ান কে দেখে ইশিতা ভয় পেয়ে যায়।

ইশিতা:আ,,,, আরিয়ান দেখুন আমি কিন্তু,,,,,,,,।
আরিয়ান: ইশশ্,,,, একদম চুপ।উঠ।
আরিয়ান ইশিতাকে বিছানায় বসালো,, তার পর ওর সামনে হাঁটু গেড়ে বসে পড়ল।
আরিয়ান:আই এম সরি,,,,,,,,।
ইশিতা আরিয়ানের কথা বুঝতে পারে না,,,,।
আরিয়ান: আমি সব কিছু জেনে গেছি,,,,

ইশিতা আরিয়ানের কথা শুনে একটু অবাক হয়।
ইশিতা: কি,,,,, জেনে গেছেন।
আরিয়ান: এখন বললে হয়তো ওর আর আমার উপর বিশ্বাস করতে অসুবিধা হবে,,থাক এখন বলব না,,, (মনে মনে),, আমি শুনলাম তুমি নাকি রাতের খাবার খাওনি।
ইশিতা:ও আচ্ছা এটা,,,,।
আরিয়ান: কি আচ্ছা,,, খাওনি কেনো।
ইশিতা: না,,, আমার খিদে নেই তাই।
আরিয়ান: চুপ,,,,, (গম্ভীর গলায়)। আমি খাবার নিয়ে আসছি চুপচাপ খেয়ে নিবে।

আরিয়ান ইশিতাকে খাওয়ানোর পর ঘুমাতে বলল। ইশিতা বিছানায় শুয়ে পরল,, আরিয়ান ইশিতার পাশে বসে ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়, কিছুক্ষণ এর মধ্যে ইশিতা ঘুমিয়ে পড়ে,,।
আরিয়ান:সরি জান, এখন থেকে আর কষ্ট দেব না আজ থেকে তুমি আমার,,,আর কোনো বিপদ হবে না তোমাকে দেখার দায়িত্ব এখন থেকে আমার।

আরিয়ান ইশিতার হাত দুটো তুলে আলতো করে চু*মু দেয়।
______________________________________
সাবিনা: কি আজেবাজে কথা বলছিস,, গিয়ে ধরে নিয়ে আয় ওকে।
তানজিম: কিন্তু দিদি শুনলাম ওই আরিয়ান চৌধুরী নাকি খুব পাওয়ারফুল, কি করে কি করব।।
সাবিনা: পাওয়ারফুল হয়েছে তো আমাদের কি,, আমারও কম না,,আমরা আমাদের মেয়ে কে নিয়ে আসব তাতে কার কি।যা ওকে নিয়ে আয় আমি কিছু শুনতে চাই না,,,,, আমার তো শুধু টাকা প্রয়োজন অনেক টাকা লাগবে।
তানজিম: ঠিক আছে,,ব্যবস্থা করছি।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,
ভুলত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,
চলবে…………………।