তোর আসক্তি পাগল করেছে আমায় পর্ব-০১

0
4068

#তোর_আসক্তি_পাগল_করেছে_আমায়
#Sabiya_Sabu_Sultana(Saba)
#সূচনা_পর্ব

–” ভাই মেয়ে টা কে পেয়ে গেছি।
–“ওই মেয়েটা তোর ভাবি হবে সারিফ । তাই সম্মান দিয়ে কথা বল ফোনের ওপারে থেকে ভেসে আসে একটা ঝংকারময় তীক্ষ্ণ পুরুষালী কন্ঠ।
.
–“ওকে ওকে ভাই। সারিফ বলে ওঠে।
.
–“এখন কোথায়। আবারও একই রকম ঝংকারময় তীক্ষ্ণ পুরুষালী কন্ঠে বলে ওঠে।
.
–“ভাই স্টার স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড কর্নশার্টে আজকে পার্টিশিপেট করছে ভাবি ।
.
–“” ওকে নজর রাখ। যেনো কোনো ভাবে চোখের আড়াল না হয়। আর প্রতি মিনিট এর আপডেট দিতে থাক আমাকে।
.
–“ওকে ভাই আজকে আর চোখের আড়াল হবে না মেয়েটা স্যরি ভা.. বি । হালকা হেসে বলে ওঠে সারিফ।

————-

-“অ্যান্ড দ্য লাস্ট কন্ট্রেসটেন্ট ইজ রেনবো স্টার। প্লিজ রেনবো স্টার কাম অন দ্য স্টেজ অ্যান্ড লেট স্টার্ট ইউর পারফরম্যান্স।
.
. চারিদিকে রেনবো করে চিৎকারে মেতে আছে। অডিয়েন্স চিৎকার করছে। পুরো হল তালি চিৎকার আর সিটিতে ফেটে পড়েছে। এর মধ্যে স্টেজ এর আলো নিভে গিয়ে স্পট লাইট এর আলো এসে পড়ে আর তার সাথে দেখা যায় একটা ছায়া মূর্তি। আসতে আসতে সেটা পরিষ্কার উজ্জ্বল হতে থাকে।
.
. হাতে গিটার। মুখে ওয়্যারলেস মাইক্রোফোন। ব্ল্যাক ডেনিম জিন্স । ব্ল্যাক ক্রপ টপ তার ওপর ব্ল্যাক লেদার ক্রপ জ্যাকেট ।পায়ে ব্ল্যাক হাই হিল শর্ট অ্যাঙ্কেল বুট। ডান হাতে ব্ল্যাক স্টোন এর ওয়াচ। বাম হাতে মাল্টিলেয়ার ব্যান্ড। স্পট লাইট এর আলোয় রোজ পিঙ্ক লিপ গ্লস দেয়া ঠোঁট দুটো চকচক করছে। বুকের ওপর কার্ল চুল কিছু ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। হাতে থাকা গিটারে টিউন বাজিয়ে চিকচিক করা ঠোঁট দুটো হাল্কা নাড়িয়ে গান শুরু করে।
.
.
. 🎶আঁখিয়া মেরি পুছ রাহি হে
. দিল কো মেরে চ্যাইন নেহি হে
. কিত্থে লাড়াইয়া ভে
. তু আঁখিয়া কিত্থে লাড়াইয়া ভে
.
. ক্যায়সে তুঝকো মে বাতায়ু
. রাহে তেরি তাক্তি যায়ু
. নিন্দ চুরাইয়া ভে
. তু মেরি নিন্দ
. চুরাইয়া ভে🎶
.
. এই টুকু গাইতে পুরো স্পট লাইট এসে মুখে পড়ে আর আসতে আসতে পুরো মুখ দেখা যায় টানা টানা কাজল কালো চোখ ডিম্পল ওয়ালা গাল চোখ বন্ধ করে রয়েছে আর ঠোঁটের কোণে ফুটে আছে এক টুকরো মিষ্টি হাসি। মাথার চুল গুলো হাই পনিটৈইল করা সামনের কিছু চুল ছাড়া আছে যেগুলো হাই লাইট করা আছে আর লাইট এর আলোতে চিকচিক করছে।
.
. আরেক টা স্পট লাইট পড়তে বেরিয়ে আসে আরো একটা প্রতিচ্ছবি। আলোতে সেটা আরো পরিষ্কার হয়ে উঠছে। কাঁধে গিটার ঝোলানো। চুল গুলো স্পাইক করা। হাতে বিভিন্ন রকম এর ব্যান্ড। ব্ল্যাক জিন্স। ব্ল্যাক শার্ট। ব্ল্যাক লেদার জ্যাকেট ।পায়ে ব্ল্যাক স্নিকার্স।
.
.
. 🎶ধাড়কান এহ ক্যাহেতিহে
. দিল তেরে বিনা ধাড়কে না
. ইক তু হি ইয়ার মেরা
. মুজকো কেয়া দুনিয়া সে লেনা🎶
.
.পিছন থেকে আরো একটা স্পট লাইট পড়ে সেখানে থেকে আরো একটা প্রতিচ্ছবি বেরিয়ে আসে। একই ড্রেস আপ ফুল ব্ল্যাক। হাতে গিটার।।
.
. 🎶ধাড়কান এহ ক্যাহেতিহে
. দিল তেরে বিনা ধাড়কে না
. ইক তু হি ইয়ার মেরা
. মুজকো কেয়া দুনিয়া সে লেনা🎶
.
. এবার দু দিক থেকে দুটো স্পট লাইট পড়ে আর সেখান থেকে আরো দুটো প্রতিচ্ছবি বেরিয়ে আসে। একজন ড্রাম বাজাচ্ছে। ব্ল্যাক ড্রেস আপ ।আর অন্য দিকে কিবোর্ড। ব্ল্যাক ড্রেস আপ হলেও একটু ভিন্ন। পায়ে শর্ট অ্যাঙ্কেল বুট। ব্ল্যাক শর্ট স্কির্ট।যেটা হাঁটুর ওপর উঠে আছে। ব্ল্যাক ক্রপ টপ । ব্ল্যাক লেদার জ্যাকেট । সামনে চুল গুলো হাই লাইট করা গোল্ডেন অ্যান্ড লাইট গ্রিন। ঠোঁটে চকোলেট লিপস্টিক। ব্যাস। তিন ছেলে ও দুই মেয়ে রেনবো স্টার ব্র্যান্ড কম্পিলিট।
.
. পাঁচ জন একসাথে নিজেদের পারফরম্যান্স দিতে থাকে। একে একে “দিল কা দারিয়া ব্যাহে হি গ্যায়া ” তেরে বিন আব না লেঙ্গে এক ভি দম”বানাতি হে জো তু ও ইয়াদে জানে মেরে সাঙ্গ কাব তাক চালে” শুন রাহা হে না তু “মিলে হো তুম হামকো” নাশা সে চাড় গ্যায়ী তু “বেফিকরে” এত গুলো গানের একসাথে ম্যাশআপ গেয়ে নেয়।
.
. গান শেষ হতে স্টেজ এর লাইট অফ হয়ে যায়। হালকা ব্লু লাইট জলে ওঠে স্টেজে আর তার সাথে স্টেজ এর দু দিকে দুটো স্পট লাইট একদিকে একদিকে গিটার হাতে একটা ছেলে আর অন্য দিকে কিবোর্ড সাথে ওয়্যারলেস মাইক্রোফোন।
.
.
–” হে ইতরি সি মুহাব্বাত উসকি। চেহারা উসকি এক সান হে। খো জানা উসমে মুঝে ইউ বেধাড়াক। এ যাদু হে ইয়া নেশা হে”।
.
. দু দিকে দিয়ে স্টেজ এর মাঝে থেকে দুটো ছেলে শুয়ে থেকে উঠতে দেখা যায়। দুজনই খালি গায়ে।
.
. স্টেজ এর দুদিক দিয়ে দুজন গেয়ে ওঠে “” যাদু হে ইয়া নেশা হে মাধহসিয়া হে “স্টেজ এর সামনে থেকে উঠে আসে একটা নারী মূর্তি। ব্ল্যাক ডেনিম আর ক্রপ টপ চুল গুলো ছেড়ে রাখা।আর তার সাথে সাথে চারিদিকে থেকে চিৎকারওঠে ” বেলা “” রেনবো “অডিয়েন্স এর থেকে চিৎকারে চারিদিকে মেতে থাকে। আসতে আসতে তিন জোড়া জুটি একসাথে পারফরম্যান্স দিতে থাকে।

———–
.
. অন্ধকার রুমের মধ্যে ইজি চেয়ারে বসে দোল খাচ্ছে কেউ। অন্ধকার এর জন্য বোঝা যাচ্ছে না শুধু ছায়া মূর্তি বোঝা যাচ্ছে আর তার গভীর নীল চোখ বোঝা যাচ্ছে। সামনে দেয়ালে একটা বড় ফটো ফ্রেম বাঁধানো আছে আর ফটো ফ্রেম এর মাথায় একটা টিম টিমে বাল্ব জ্বলছে। যার কারণে পুরো রুমে হাল্কা মৃদু আলোর ছায়া ছড়িয়ে আছে। আর ছবিতে দৃশ্যমান নারীর মিষ্টি হাসি টা ও অন্ধকার রাতের এই আলো আঁধারিতে আরো মায়াময়ী আরও মিষ্টি লাগছে। মুখ টা হালকা উপরের দিকে করে আছে ডান হাত দিয়ে খুচরো চুল গুলো কে কানের পাশে গুঁজে দিচ্ছে। মুখে ফুটে আছে মিষ্টি হাসি। যার কারণে গালে খানিকটা জুড়ে গর্ত অর্থাৎ ডিম্পল হয়ে যাচ্ছে। হাসির কারণে বাম সাইট থেকে হালকা গজ দাঁত দেখা যাচ্ছে আর তার সাথে থুতনিতে তিল যেটা সূর্যের আলোতে আরো জ্বল জ্বল করছে। যেটা এই মায়াবী মুখ টা কে আরো মায়াবতী করে তুলছে।
.
.
. কিছুটা দূরে বসে এক ধ্যানে এক দৃষ্টিতে এই মায়াবী মুখ দেখে যাচ্ছে দূরে বসে থাকা ছায়া মূর্তি টা। ছবির দিকে তাকাতে ওই গভীর চোখের মধ্যে অনেক মায়া নেশা ভালোবাসা খেলে বেড়াচ্ছে।
.
–” আজ সময় হয়েছে তোমাকে নিজের করা। তোমাকে এই রাজার রানী করা। মুখে আলতো হাসি ফুটিয়ে বলে ওঠে।
.
–” এবার আর দূরে থেকে নয়। আমার কাছে থেকে দেখব খুব কাছে। এত কাছে যে যেখান থেকে আমার হৃদয় স্পন্দন ও তুমি শুনতে পাবে। যেটা শুধু তোমার জন্য ঘড়ির কাটার মতো বেজে যাচ্ছে শুধু তোমার নামে। চোখের পলক না ফেলে ঠোঁটের কোণে হাসি বজায় রেখে আবারো বলে ওঠে।
.
–” তোমার ওই টানা টানা কাজল কালো নেশা ভরা ওই চোখে ডুবে থাকার জন্য আর আমাকে প্রহর গুনতে হবে না। এবার থেকে সব সময়ে আমি তোমার মাঝে ডুবে যাব।
.
–” ওই তোর মায়াবী চোখ। ওই তোর নেশা ভরা ঠোঁট। ওই তোর ঠোঁটের মিষ্টি হাসি। ওই পুরো তুই টাকে ওই তোর আসক্তি পাগল করেছে আমায় ।
.
–” যেখান থেকে আমি শত চেষ্টা করেও নিজেকে বের করে আনতে পারছি না। বরং আরো গভীর ভাবে তোর নেশায় আমাকে জড়িয়ে নিচ্ছিস সুইটহার্ট। তোর মত পুছকি এর নেশায় আসক্ত এই মন প্রাণ। মৃদু নেশা ভরা ঘোর লাগা কন্ঠে বলে ওঠে।
.
.
. কথার মাঝে হঠাৎ শব্দ করে পাশে থাকা টি টেবিল এর ওপরে রাখা ট্যাবলেট এর নোটিফিকেশন টিউন বেজে ওঠে। সামনে থাকা ছবির থেকে নিজের দৃষ্টি সরিয়ে ট্যাব এর দিকে নিতেই আস্তে আস্তে এতক্ষণ এর ঘোর লাগা নেশাময় গভীর নীল চোখে আসতে আসতে লাল হতে শুরু করে কপালের রগ ফুলে ফুলে উঠতে থাকে। চোখ পুরো লাল আর শক্ত হয়ে উঠতে থাকে। হাতের মুঠো শক্ত করে চেয়ার এর হাতলে জোরে একটা বাড়ি মেরে উঠে দাঁড়ায়। সামনে থাকা ফটো ফ্রেম এর দিকে তাকিয়ে দাঁতে দাঁত চেপে হুংকার ভরা গলায় বলে ওঠে।
.
-“”এর শাস্তি তোমাকে পেতে হবে সুইটহার্ট। কঠিন শাস্তি। তোমার শরীরে অন্য পুরুষের হাত আর এর জন্য তোমার কত বড় শাস্তি হতে পারে তুমি ভাবতে ও পারবে না।
.
–“আমি আসছি সুইটহার্ট । শুধু একটু অপেক্ষা করো তার পর দেখো এর পরিণতি কি হয়। কত বড় শাস্তি পেতে চলেছ সেটা তুমি ভাবতে ও পারবে না সুইটহার্ট। বলেই হাতে থাকা ট্যাবলেট টা ছুড়ে ফেলে দিয়ে বেরিয়ে যায়। মেঝেতে পড়ে থাকা ট্যাবলেটে এখনও স্টার স্ক্রিন কর্নশার্টের ডান্স প্রোগ্রাম চলছে।

—————–
স্টার স্ক্রিন লাইভ কর্নশার্টের ফার্স্ট রানার আপ।… এটুকু বলেই হোস্ট একটু ঝুঁকে অডিয়েন্স এর দিকে মাইক্রোফোন বাড়িয়ে দেয়। আর তার সাথে চিৎকার করে ওঠে চারিদিকে থেকে।
.
–“বেলা। রেনবো। রেনবো।
.
–” ইয়েস ফার্স্ট রানার আপ রেনবো স্টার ব্র্যান্ড।
.
. চারিদিকে তালি চিৎকার আর তার সাথে সিটিতে প্রতিধ্বনি হতে থাকে পুরো হল। চিৎকারে এর মধ্যে দিয়ে স্টেজ উঠে আসে পঞ্চ মূর্তি। ওদের হাতে ট্রফি তুলে দেয়। এক সাথে সেলফি তুলে নেয়। আর তার পর বাকি ফ্যানদের সাথে।
.
.
__”ইয়ার আজ অনেক লেট হয়ে গেছে। ফিরতে অনেক টাইম লেগে যাবে। রুহি বলে ওঠে।
.
–“আরে মাঝে ওরা গণ্ডগোল না করলে আরো তাড়াতাড়ি শেষ হতো। নিশান বিরক্তি ভাবে বলে ওঠে।
.
–” আরে শালা গুলো দেরি করে আসবে এম পি এর নাতি বলে যা খুশি করে যায়। রাগী গলায় বেদ গাল দিয়ে বলে ওঠে।
.
-“” আরে বেলা তুই এত চুপ চাপ আছিস কেনো। ওম পিছন থেকে বেলার কাঁধে হাত রেখে বলে ওঠে।
.
–“আরে চাপ নিসনা ওই তোর জল্লাদ মা কিছু বলবে না সামনে শুধু টাকার ব্যান্ডিল ফেলে দিবি। দেখবি একদম চুপ হয়ে গেছে। নিশান পাশে এসে বলে ওঠে।
.
–” ঠিক বলেছিস টাকা পেলে তো ওই মহিলা আর কিছু চাই না। টাকা ছাড়া কিছু চেনে না। ডাইনি একটা। রুহি বলে ওঠে।
.
–“” উফ তোরা বড্ড ঝিরঝির করছিস এবার বাড়ি যা তো। অনেক রাত হয়ে গেছে। চল রাস্তা দেখ এবার। ওদের সব কোটা কে তাড়াতে তাড়াতে বলে ওঠে বেলা।
.
–“” ওকে ওকে চল টাটা বাই। বলেই সব কোটা বেরিয়ে যায়।
.
. বেলা একা অন্ধকার সোডিয়াম এর আলো ভরা রাস্তায় হাঁটতে থাকে। এতক্ষণ তার মধ্যে আনন্দের ছোঁয়া থাকলেও এখন মুখে ফুটে আছে বিষণ্ণতার ছোঁয়া। তার পুরো জীবন টাই যে এমন। এইসব ভাবতে ভাবতে সামনের দিকে দৃষ্টি রেখে হাটছিল।.
.
. হটাৎ করে বুলেট এর মত করে একটা রলস রয়েস কার পাশে এসে দাঁড়িয়ে যায় আর একটু হলে বেলা কে ধাক্কা দিত। গাড়ি টা এমন ভাবে দাঁড়াতে বেলা হকচকিয়ে যায়। গাড়ি পাশে এসে থামতে ওর সামনে গাড়ির দরজা খুলে গিয়ে একটা হাত বেরিয়ে এসে হঠাৎ করে তার হাত ধরে গাড়িতে উঠিয়ে নেয় হ্যাচকা টানে। এতক্ষণে হতভম্ব হয়ে থাকলে ও হ্যাচকা টানে বেলার ঘোর কেটে যায়।
.
–“আমাকে কোথায় নিচ্ছেন। কে আপনি। বাঁচান। প্লিজ আমাকে ছেড়ে দিন। কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন আমাকে। বেলা ছটফট করতে করতে একসাথে একদমই বলে ফেলে।
.
. বেলা কে গাড়িতে তুলে এনে। গাড়ি দরজা লক করে দিয়ে বেলা কে ঠেলে দরজার সাথে চেপে ধরে গায়ের জ্যাকেট সরিয়ে দিয়ে বেলার উন্মুক্ত পেটে ওই অজানা ব্যাক্তি আচড় কেটে দেয়। আর সাথে সাথে বেলা চিৎকার দিয়ে ওঠে। গাড়ি রেড লাইট সিগন্যাল ক্রস করার সময় বাইরে থেকে গাড়ির ভিতরে আসা হালকা আলোয় মুখের অবয়ব দেখেই বেলার মুখে ঠোঁটের কোণে হালকা হাসি ফুটে ওঠে। তবে সেটা ক্ষণিকের জন্য সীমিত ছিল সেকেন্ড এর মধ্যে বেলার মুখের হাসি উড়ে গিয়ে আতঙ্কের ছোঁয়ায় ঘিরে যায়। বেলা ভীত চোখে আর কাঁপা কাঁপা গলায় বলে ওঠে।
.
–“জি.. জি.. ন্দে.. গি… । এটুকুই বলেই আসতে বেলা ঢলে পড়ে নিজের জ্ঞান হারায়।
.
.
.
.💝💝💝
.
. চলবে……