ভালোবাসার_অভিনয় পর্ব-১৩+১৪

0
2616

#ভালোবাসার_অভিনয়
#Anuridhi_Rahman
#পর্ব ১৩

রেদ-ইটস ওকে,,,এন্ড এই এম এলসো সরি আমিও খুব খারাপ ব্যাবহার করেছি তোমার সাথে,,,,,

আবার সারঘরে বিরাজ করলো নিঃশব্দতা,,,,দুজনেই চুপ করে রয়েছে,,,রেদ এর এবার মাথা ঘুরছে,,,হয়তো বেশি ড্রিংক করে ফেলেছে,,,,
.
.
.
.
.
.
.
পরী-স্যার একটা কথা বলি,,,,যদি কিছু মনে না করেন,,,

রেদ নিজের মাথায় হাত দিয়ে ধরে বলল-হুম বলো,,,

পরী-না মানে বাড়িতে কী মেয়ে বা কেনো মহিলা নেই যে আপনি আমার শাড়ি পালটাতে গেলেন,,,,

পরীর কথা শুনে রেদ মাথার থেকে হাত সরিয়ে পরীর দিকে তাকিয়ে বলল- আবার,,,

পরী-কী আবার,,,না মানে ওকে আর বলবো না,,,

রেদ হুম বলে আবার নিজের মাথা চেপে ধরে বসে রইলো,,,পরী রেদের দিকে তাকিয়ে কিছু একটা ভাবল তারপর রেদ কে জিজ্ঞাসা করলো আপনাদের রান্নাঘর কোন দিকে,,,,

রেদ ভ্রু কুঁচকে পরীর দিকে তাকিয়ে বলল -কেনো,,,

পরী-আরে বলেন তো,,,,

রেদ-নিচে গিয়ে বা দিকে তোমার কী খুদা লাগছে,,,

পরী নিজের মাথা নেরে বলল-হুম,,,

রেদ মুখ কিছুটা উদাস করে বলল-সরি বাট আমি কিছু রাধতে পারি না,,,

রেদ এর কথা শুনে পরী কিছুটা হাসলো তারপর বলল আমাকে একটু ধরে রান্নাঘর পর্যন্ত একটু নিয়ে যান,,,

রেদ-তুমি রাধবে নাকি,,,

পরী-এতো ভাব নিতে হবে না আমি রাধতে জানি,,,এখন নিয়ে চলেন,,,,

রেদ উটে এসে পরীর দিকে হাত বারিয়ে দিয়ে বলে চলেন মেম,,,পরী রেদ এর হাত ধরে কোনো মতে নিচে যায়,,,

পরী রেদকে বলে-বুঝেছি এই জানতো আপনি ছোফায় বসুন আমি একাই যেতে পারবো,,,

রেদ-না চলো ,,, আমি দিয়ে আসি,,,

পরী-থাক যে ভাবে হাটছে নিজে তো পরবেনই আবার আমাকে না ফেলে দেন,,,,

বলে পরী রেদ কে সোছায় বসিয়ে দিয়ে আস্তে আস্তে রান্নাঘর এ গেলো কিছু ক্ষন খুজে সব পেয়ে গেলো তারাতারি সব তৈরি করে একটা ট্রে তে উঠিয়ে কোনো মতে সোফার সামনের টেবিল এ ট্রে টা রেখে,,,,

রেদ চোখ বুঝে শুয়ে ছিলো,,, পরী পাশে বসতেই চোখ মেলে তাকালো পরীর দিকে,,,,পরী একবার খাবার গুলো দেখে রেদ এর দিকে লাকিয়ে দেখলো রেদ কেমন করে যেনো পরীর দিকে তাকিয়ে রইছে,,,,,

পরী-কী ব্যাপার আপনি আমাকে এইভাবে দেখছন কেনো???

পরীর কথা শুনে রেদ একটা বড় হাসি দিয়ে পরীর দিকে তাকিয়ে রইলো,,,,

পরী-কিহলো আবার আপনার,,,,

রেদ পরীর হাত টান দেয়,,,পরী সোজা রেদ এর বুকে গিয়ে পরলো,,,,আর রেদ বলতে লাগলো,,,,

তুমি আমাকে মাতাল করে দেও
তোমার মাঝে আমাকে বলিন করে দেও,,,,
হাজারো জোসনা রাত আপন করতে নেও,,,
আমার মাঝে হারিয়ে আমার তোমার বানিয়ে নেও

পরী-স্যার এসব কী বলছেন,,,,

রেদ-তোমার পাশে বসে দেখবো চাদ তারা,,,
রাতের অন্ধকারে এনে দিবো ভালোবাসার স্পর্শ তরা,,,,
জীবন মরন তোমার নামে লিখে দিলাম আজ
বন্ধ কারগারে বন্ধি করবো তোমায় আমি আজ,,,

পরীকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে পরীর ঘারে মুখ ডুবালো রেদ,,,পরী একদম বাকরুদ্ধ হয়ে গেছে রেদ এর কাজ,,,,

পরী কিছু বলতে চাইছে বাট মুখ দিয়ে কোনো শব্দ বের হচ্ছে না,,,,আচমকা রেদ আরো একটা কাজ করে ফেলল,,,,পরীর ঠোট কে নিজের আয়াতে নিয়ে নিলো,,,

পরী যেনো রেদকে বাধা দিতে ভুলে গেছে,,,রেদ পরীর ঠোট না ছেরেই পরীকে কোলে তুলে নেয়,,,

নিজের রুমে নিয়ে যায়,,,পরী একবার রেদকে বাধা দিতে চায় বাট রেদ পরীর কোনো কথা শুনে না,,,পরীর ও যে কী হলো এর পরে সে ও রেদ কে আর মানা করলো না,,,

ডুকে গেলো দুজনে একে ওপরের মাঝে,,,,

রাত ২টার সময় রেদের দাদি পৌছে গেলো তার গন্তব্য তে,,,তিনি গাড়ি থেকে নামলেন একটা ২তালা বাড়িয় সামনে,,,বাড়ির ডোরে তিনি দাড়িয়ে বেল বাজাতে লাগলেন,,,,গাড়িতে মিনা ঘুমাচ্ছে,,,আর ড্রাইভার গাড়ির ভেতরই বসে আছেন,,,,

বাড়ি থেকে চেঁচাতে চেচাতে একজন ৩০/৩৫বছর এর একটা মেয়ে দরজা খুলে বলল কাকে চাই,,,

ততক্ষনেই বাড়ির সবাই নিজ রুম থেকে লিভিং রুমে চলে এসেছে,,,

সিদ্দিক সাহেব (বাড়ির কর্তা)দরজার দাড়িয়ে থাকা ব্যাক্তিকে দেখে বলল-আপা আপনি তাও এতো বছর পর তাও এতো রাতে,,,,ভেতরে আসেন,,,,

রেদের দাদি ভেতরে ডুকেই বলে-ভাইজান আপনার মেয়ে তৃনা কোথায় তাকে তো দেখছিনা সে কই,,,

সিদ্দিক সাহেব -আপা এতো রাত করে আসলেন এখন বিশ্রাম করুন কাল না হয় ভালো মত কথা হবে,,,

রেদের দাদি কিছু একটা ভেবে বলল -ঠিক আছে,,,কিন্তু আমার সাথে আরো একটা মেয়প আছে আর আমার ড্রাইভার ও আছে,,,

সিদ্দিক সাহেব -তা নিয়ে চিন্তা করবেন না,,আর সবাই যার যার রুমে যাও,,,আসমা মেয়েটাকে ভেতরে নিয়ে আসো আর ড্রাইভার কে ওয়াচমেন এর সাথে থাকতে বল আজ রাত,,,,

সিদ্দিক সাহেবের কথার তামিল হলো সাথে সাথে,,,রেদের দাদি আর মিনা এক রুমে আর ড্রাইভার ওয়াচমেন এর সাথে ঘুমালো,,,,

আজান এর সময় পরীর ঘুম ভাঙে,,,, সে নিজেকে রেদ এর বাহু ডোর এ দেখে চমকে উঠলো,,,,হঠাৎ কাল কী হয়েছিলো সব পরীর মনে পরে যায়,,,,,এসব মনে পরতেই পরীর চোখে পানি চলে আসে,,, সে নিজের শাড়ি নিয়ে ওয়াসরুমে চলে যায়,,,,

গোসল করে শাড়িটা কোনো মতে নিজের শরিলের সাথে পেচিয়ে রেদ কে না জানিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যা,,,ভোর এর আলে মাএ ফুটছে ২/১ করে গাড়ি চলাচল বারছে,,,,পরীর চোখে দিয়ে পানি পরছে কী থেকে কী হয়ে গেলো,,,,

রেদ ঘুম থেকে উঠে মাথা চেপে ধরলো ব্যাথ্যায়,,,,রেদ চেয়ে দেখো তার ঘায়ে শুধু ৩কয়াটার পেন্ট আর গা খালি,,, তা দেখে বেশ চমকে উটলো,,,,

রেদের মাথায় করা নরলো,,,পরীর কথা মনে পরতেই,,,ট্রিশার্ট টা পরে তারাতারি নিজে এলো সারা বাড়ি খুজেও পরীকে পলো না,,,হতাশ হয়ে রেদ সোফায় বসে পরলো,,,

আর সামনে তাকিয়ে দেখলো একটা গ্লাস এ লেবু জন আর ২/৩ পিস লেবু কাটা,,,,রেদের কিছু কিছু কথা মনে আছে বাট সব ঠিক মনে করতে পারছে না,,,,

পরী বাড়িতে ডুকে রুমে এসে দরজা লক করে বসে আছে,,,মিম বাইর থেকে ডেকেই যাচ্ছে কোনো কথাই কানে নিচ্ছে না,,,,

আর এদিকে মিম চিন্তায় শেষ কাল রাত থেকে পরীকে করছে বাট নো রিস্পন্স,,, আর এখন বাড়ি ফিরছে তো দরজা ওফ করে বসে আছে,,,

মিম কী করবে কিছুই বুঝতে পারছে না,,,,,

চলবে।

#ভালোবাসার_অভিনয়
#Anuridhi_Rahman
#পর্ব ১৪

পরী বাড়িতে ডুকে এসে দরজা লক করে বসে আছে,,,মিম বাইর থেকে ডেকেই যাচ্ছে কোনো কথাই কানে নিচ্ছে না,,,,

আর এদিকে মিম চিন্তায় শেষ কাল রাত থেকে পরীকে করছে বাট নো রিস্পন্স,,, আর এখন বাড়ি ফিরছে তো দরজা ওফ করে বসে আছে,,,

মিম কী করবে কিছুই বুঝতে পারছে না,,,,,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
পরী স্তব্দ হয়ে বসে রয়েছে,,,চোখের কোনে এখনো পানি লেগে আছে,,,,পরী কিছু একটা ভেবে একটা কালো ৩পিস পরে কোনো মতে রেডি হয়ে রুম থেকে বের হয়,,,

পরীকে রুম থেকে পরীকে বের হতে দেখে মিম কথার জালে আটকে ধরে পরীকে,,,বাট পরী ওকে শুধু বলে বাড়ি এসে সব বলবো বলে পরী বেরিয়ে পরে,,,,

রেদ শরবত টা খেয়ে নিজের রুমে চলে এলো কেমন যেনো লাগছে,,, খালি মনে হচ্ছে কিছু একটা হয়েছে,,,কোনো মতে রেডি হয়ে বের হবে তখন ফোন খুজতে লেগে যায়,,পেয়ে ও গেলো,,,,বাট ফোন এ ভিডিও মুড ওন,,,,

হয়তো কোনোভাবে স্টার্ট হয়ে গিয়েছিলো ভিডিও টা সেভ করে দেখতে লাগলো রেদ,,, কিছু দেখা না গেলে ও শুনা যাচচ্ছে,,,কিচু কিছু কথা,,,

রেদ শুনলো পরী রেদকে রান্নাঘর এ নিয়ে যেতে বলেছে তারপর দুজনে চলে গেলো,, আর কিছু শুনা বা দেখার আগে ফোন এা ওফ হয়ে গেলো,,,,,

সারারাত ভিডিও হবার কারনে ফোনটা ওফ হয়ে গেছে,,,,

রেদ-দুর,,,এখন চার্জ করার সময় নেই অফিসে গিয়ে করে নিবো,,,,

রেদ ফোন নিয়ে বেরিয়ে পরলো,,,,

আজ কী হবে পরী বা রেদ কেও কিছু জানে না,,, বাট যা হবে তা সব নির্ভর করে রেদ আর পরীর ওপর,,,,

রেদের দাদি মিনা কে নিয়ে ৮টায় নিচে নামেন দেখেন বেশ আয়োজন হচ্ছে,,,উনি দেখলেন সিদ্দিক সাহবে সোফায় বসে পেপার পরছেন,,,,

তিনি সোজা তার সামনে গিয়ে বসলেন সিদ্দিক সাহেব পেপার রেখে তারদিকে তাকিয়ে একগাল হেসে বলল-ঘুম কেমন হয়েছে আপা,,,,

রেদের দাদি-জ্বী ভাইজান ভালো,,,তা এতো আয়োজন কিসের,,,,

সিদ্দিক সাহেব-আপা আজ তো দিগুন খুশির দিন,,,১ম তো আমার নাতনীর সাধ আজ আর ২য় তো ২১বছর পর আপনি আমাদের বাড়িতে এসেছেন,,,

রেদের দাদি-আপনার নাতিন এর সাধ শুনে খুশি হলাম,,, আর আমার এখানে আশার কথা তা নিশ্চই কারন কাল রাতেই হয়তো আপনি বুঝতে পারছে,,,,

সিদ্দিক সাহেব মুখ কিছুটা মিলিন করে বললেন-হ্যা আপা বুঝেছি কিন্তু আপনি আমার মেয়ে তৃনা কে কেনো খুজছেন,,,,

রেদের দাদি কিছু বলতে যাবে তখনি বাড়িতে ডুকলো নিলয় আর রুবি,,,তাদের দেখে সবাই এসিয়ে গেলো তাদের দিকে,,,মেয়ে আর মেয়ে জামাই বলে কথা,,,,

সিদ্দিক সাহেব ও রেদের দাদি আর মিনা কে নিয়ে তাদের আপ্যায়ন করে ভেতরে নিয়ে এলো,,,,

নিলয় আর রুবি কে বসতে দিলো রুবির ৭মাস চলছে প্রেগন্যান্টসি,,, সিদ্দিক সাহেব সবাইকে একসাথে ডেকে বললে,,,,

সিদ্দিক সাহেব-সবাই সোনা এনি হচ্ছেন রহমান আহামেদের(রেদের দাদার নাম) স্ত্রী রাবেয়া আহামেদ(রেদের দাদির নাম) আর আপা ও আমার বড় ছেলে সাওন তার স্ত্রী কাকন,,,ও আমার ছোটো ছেলে শাকিল আর ওইতো ওর পাশেই ওর স্ত্রী,,,,,

আর হলো নিলয় বাড়ির জামাই আর ও রুবি শাকিল এর মেয়ে,,,,সাওন এর দুই ছেলে বিদেশ এ আছে,,,,এি আমাদের পরীবার,,,,

রাবেয়া-ভাইজান আপনি তৃনার কথা তো বললেন না,,,

রেদের দাদির মুখে তিনার নাম শুনে সবাই চমকে উঠোল শুধু নিলয় আর মিনা বাদে,,,,মিনা সেই প্রথম থেকে দাড়িয়ে দাড়িয়ে এসব শুনছে এখন নিলয় ও শুনবে,,,

সিদ্দিক সাহেব-অনুস্টানের পর এনিয়ে কথা হবে আপা এখনো না,,,,

রাবেয়া-ঠিক আছে,,,

সবাই যে যার কাজে চেলে গেলেন,,,রুবি আর নিলয় কে রুমে পাঠিয়ে জল নাস্তা দেওয়া হলো,,তারপর সাবাই বসে টেবিলে নাস্তা সেরে নিলো,,,সবাি বার বার আর চোখে রেদের দাদিকে দেখছিলো,,,

রেদ অফিস আজ ও লেট পৌছায়,,,পরী নিজের কেবিনে বসে আছে,,,,এসেছিলো রেদ এর সাথে কথা বলতে বাট অফিসে এসেই দেখে আরফার সাহেব আর তার PA দারিয়ে আছে,,,,

তাই সোজা নিজের কেবিনে এসে বসে রয়েছে,,,শিলা আর মিনা একবার এসে গেছে,,,বাট পরী বেশি কথ বলেনি তাদের সাথে,,,,

রেদ নিজের কেবিনে ডুকতেই দেখে আরফান সাহেব সোফায় বসে মেগজিন পরছে,,,,রেদ কে দেখে মেগজিন রেখে দারিয়ে হাত বাড়িয়ে দেয় রেদ এর দিকে,,বাট রেদ তাকে ইগনোর করে নিজের ফোন গিয়ে চার্জ এ দেয়,,,

তারপর নিজের সিট এ বসে পরীর লেন লাইন এ কল দিয়ে বলে কেবিন আসে,,,রেদ ম্যানেজার কে ও আসলে বলে কেবিনে,,,

তারপর রেদ আরফান আর তার পিয়ে কে বসতে বলে,,,,তারাদুজন বসতেই ম্যানেজার সাহেব ভেতরে ডুকেন ১টা ফাইল নিয়ে,,,রেদ কে ফাইলটা দেয়,,,,,

তখন পরী ডোর নোক করে কেবিন এর,,,,,আর বলে-আসবো স্যার,,,

রেদ-কাম পরী,,,,,

পরীর বেশ আনইজি ফিল করেছে,,পরী গিয়ে ম্যানেজার এর পাশে দারলো,,,,পরী একবার রেদ কে দেখে নিজের চোখ সরিয়ে নিলো,,,,,

রেদ-সো মি.আরফান কাল আপনি পরীকে কী ডিল আফার করেছিলে শুনি,,,,,

এটা শুনে পরীর চোখে পানি চিক চিক করতে লাগলো তাও নিজেকে সামলে নিলো,,,,

আরফান সাহেব বললেন-মি.আহামেদ আপনার এই মিস.পী একজন কেরেক্টারলেস মেয়ে কাল আমি না উনি আমাকে অফার করেছেন ওনার সাথে বেড এ যেতে,,,,,,আর আপনি হয়তো জানেন না বাট এই রকম মেয়ে টাকার জন্য সব করতে পারে,,,,

পরী নিজেকপ আর ধরে রাখতে পারলো না চোখ দিয়ে পানির বন্যা নেমে গেলো,,,,তখনি রেদ একটা চিৎকার দিয়ে বলল-স্টপ না পরী,, চোখ দিয়ে যদি আর একটা ফোটা পানি পরে তাহলে তোমার খবর আছে,,,,

পরী চুপ হয়ে গেলো আর ভাবতে লাগলো তাহলে কী উনি মেনে নিলো আমি এসব বলেছি,,,আর আরফান সাহেবের মুখে হাসি ফুটে উঠলো এই ভেবে যে রেদ তার কথা বিশ্বাস করেছে,,,,

আরফান-সব নাটক ভাবছে নাটক করলে বেচে জাবে,,,যতো সব কেরেক্টারলেল মেয়ে কোথা কার,,,,

এবার আর রেদএর সয্য হলো না উঠে গিয়ে মি.আরপানে কলার ধরে এক ঘুসি দিয়ে পরীর পায়েরস সামনে ফেলে দেয়,,,,,

পরী দু কদম পিছিয়ে যায়,,,আর রেদ এর দিকে তাকিয়ে দেখপ দুচেখে মনে হয়ে কেও আগুন ধরিয়ে দিয়েছে,,,,

চলবে।