you are only my queen part-2+3

0
4699

#you_are_only_my_queen
Faria Siddique
Part 2

In khan vila

রুদ্র বাসায় ঢুকেই কারোর সাথে কোন কথা না বলে নিজের রুমে চলে গেলো। রুদ্রের মা কথা খান পিছন থেকে কতোবার ডাকল কিন্তু রুদ্র শুনল না।নিজের রুমে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দিল।
কথাঃকি হলো ছেলেটার???
কিছুক্ষণ পর রুদ্রের রুম থেকে ভাংচুরের আওয়াজ আসতে লাগলো।
এমন সময় রুদ্রের বাবা নিহাল খান বাড়িতে এলো।
নিহাল খানঃকি হয়েছে??
কথা খানঃবুঝতে পারছি না।ভার্সিটি থেকে তারাতারি চলে আসল তারপর কোন কথা না বলে রুমে গিয়ে দরজা বন্ধ করে ভাংচুর করতে লাগলো।

অন্য দিকে

রুদ্রঃতোমার সাহস কি করে হলো মিস আমার গায়ে হাত তুলার। এর জন্য তো তোমাকে শাস্তি পেতেই হবে(চিল্লিয়ে)
হাতের কাছের ফুলের টবটা আছার মেরে।
নিহাল খান আর কথা খান রুদ্রের রুমের দরজা ধাক্কাতে লাগলো।
নিহালঃরুদ্র বাবা দরজা খুল।
কথাঃদরজা খুল বাবা…..
রুদ্র এসে দরজা খুলে দিল।নিহাল আর কথা ঘরে ডুকল।
নিহালঃকি হয়েছে বাবা?ঘরের এই অবস্থা কেন?
কথাঃকিরে কথা বলছিস না কেন???
রুদ্রঃ মা বাবা কিছু হয় নি।।মা দাদুভাই কই??
কথাঃবাগানে আছে।
রুদ্র আর কোন কথা না বলে বাগানে চলে গেলো।
বাগানে গিয়ে দেখে তার দাদুভাই দোলনায় বসে আছে।রুদ্র গিয়ে তার দাদুভাইয়ের পাশে বসলো।
রুদ্রের দাদুভাইয়ের নাম আরমান খান।
দাদুভাইঃকি হয়েছে রুদ্রবাবুর??
রুদ্র তার দাদুভাইকে খুব ভালবাসে আর সম্মান করে।
দাদুভাইঃকি হয়েছে বলবি তো।
তারপর রুদ্র ভার্সিটিতে ঘটা সব কাহিনী বলল।
রুদ্রের দাদুভাই মুচকি হেসে বলল
দাদুভাইঃবাহ মেয়েটার তো সাহস আছে।
রুদ্রঃওকে এর জন্য শাস্তি পেতেই হবে।
তারপর রুদ্র বাগান থেকে চলে গেল।আর রুদ্রের দাদুভাই কি জেনো ভেবে মুচকি হাসি দিল।
দাদুভাইঃওই মেয়েই পারবে আমার এই পাগলকে শান্ত করতে.

অন্যদিকে

আমি ক্লাস শেষে বাড়িতে চলে এসেছি।এসে দেখি সার্ভেন্টরা সবাই মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছে।
আমিঃকি হয়েছে?সবাই এভাবে দাঁড়িয়ে আছো কেন?
রহিম চাচাঃনাও তোমার ভাইয়ারার লগে কথা কও।
আমিঃদাও।
আমি ভাইয়ার সাথে কথা বলার জন্য গেলাম।
আমিঃহ্যালো ভাইয়া।
বড় ভাইয়াঃতুমি আজকে গাড়ি ছাড়া ভার্সিটিতে গেছো কেন??
বড় ভাইয়া যখন খুব বেশি রেগে যায় তখন আমাকে তুমি করে বলে।
আমিঃআসলে ভাইয়া আর হবে না।আজকেই লাস্ট। প্লিজ তুমি আর রাগ কর না।প্লিজ আর ছোট ভাইয়াকে এই ব্যাপারে কিছু বলো না প্লিজ। তাহলে আজকেই আমাকে লন্ডন নিয়ে যাবে।প্লিজ ভাইয়া।
বড় ভাইয়াঃআজকেই লাস্ট। আমি আর কোনদিন যদি শুনি তাহলে তোকে সাথে সাথে আমি লন্ডন নিয়ে আসবো।আর শুন ১ সপ্তাহের মধ্যে জন আর বিশাল যাবে।
আমিঃওকে ভাইয়া।i love you.
বড়ভাইয়াঃlove u too টুকু।
এই বলে ভাইয়া কল রেখে দিল।
এবার আমার দুই ভাই সম্পর্কে কিছু জানা যাক।

বড়ভাইয়াঃ

(আমার বড় ভাইয়ার নাম ফারদিন সিদ্দিকী শুদ্ধ।লন্ডনের নামকরা বিজনেসম্যানদের মধ্যে একজন।বয়স ২৮।উচ্চতা ৬” ১।দেখতে স্মার্ট, হ্যান্ডসাম,ড্যশিং একদম হিরোর মতো। গায়ের রঙ আমার মতই একদম সাদা।আমার ভাইয়া শান্ত স্বভাবের জেদি মানুষ।)

ছোটভাইয়াঃ

(নাম ফারহান সিদ্দিকী স্রোত।ছোটভাইয়াও লন্ডনের নামকরা বিজনেসম্যান। খুব অল্প বয়সেই ভাইয়া অনেক সুনাম কামিয়েছে।বয়স ২৭।উচ্চতা ৬” ২।মুখে চাপদাড়ি আছে।ভাইয়া লাল সাদা।কিন্তু আমার ছোট ভাইয়া অনেক বদমেজাজি,রাগি,জেদি।)

আমার দুইভাইয়ার জান,প্রান,কলিজার টুকরো হচ্ছি আমি।আমার দুইভাই আমাকে খুব ভালবাসে। আমার গায়ে একটু আচ লাগতে দেয় না।কস্ট কি জিনিস আমি কখনও বুঝি নাই।কিন্তু আমার দুইভাইয়া আমাকে মানুষকে মানুষ ভাবতে শিখিয়েছে।মানুষকে সম্মান করতে শিখিয়েছে। আমাদের মধ্যে কখনও অহংকার জিনিসটা ছিল না আর কোনদিন আসবেও না।আমার দুইভাই আমাকে মানুষকে সাহায্য করতে শিখিয়েছে। আমাকে তারা মানবিকতা শিখিয়েছে।
বলতে গেলে আমার দুইভাই আমাকে সব ভালো কাজ শিখিয়েছে।

এবার গল্পে আসা যাক।

আমি রাতে খেয়েদেয়ে শুয়ে আছি।এমন সময় ছোটভাইয়া কল দিল।
আমিঃকেমন আছ ভাইয়া?
ছোটভাইয়াঃ ভালো আছি।তুই কেমন আছিস মিস্টি?
আমিঃভালো আছি।
ছোটভাইয়াঃ কোন সমস্যা হচ্ছে না তো?সমস্যা হলে আমি আরও কিছু সার্ভেন্ট রাখি?
আমিঃআহ ভাইয়া তুমিও না।আমি একা একজনের জন্য এতো মানুষের দরকার নাই।আর এতো চিন্তা কর না।
ছোটভাইয়াঃহুম নিজের খেয়াল রাখিস।আচ্ছা আমি রাখছি একটা মিটিং আছে।
আমিঃওকে বাই।
কল রেখে আমি শুয়ে পরলাম।

রাত ২ঃ৩০

একটা কালো হুডি পরা লোক হেটে যাচ্ছে রাস্তা দিয়ে।ঠিক তখনি তার সামনে একটা কুকুর চলে আসল।কুকুরটাকে দেখে লোকটার চোখ গুলা লাল হয়ে গেল।সে কুকুরটাকে ধরে তার লম্বা লম্বা দাত দিয়ে কুকুরের শরীরের সব রক্ত খেয়ে কুকুরটাকে ফেলে চলে গেল।

রাত ৩ঃ৩০

আমি ঘুমিয়ে আছি কিন্তু আমার মনে হলো আজকেও কেউ আমাকে দেখছে।শুধু দেখছে না আমার খুব কাছেই বসে আছে।হঠাৎ আমার পেটে ঠান্ডা অনুভূতি হতে লাগলো। আমার মনে হচ্ছে কেউ আমাকে জড়িয়ে ধরে আছে খুব শক্ত করে।আমি চোখ খুলতে চাচ্ছি কিন্তু পারছি না।তখনি লোকটা আমার কানের কাছে এসে বলল।
লোকঃএত লাফাচ্ছো কেন?চুপচাপ ঘুমাও নাহলে তোমার খবর আছে?
আমি তবুও নড়তে লাগলাম।এবার লোকটা আমার গাড়ে একটা কামড় দিয়ে দিল। আমি আহ করে উঠলাম।কিন্তু কোন কথা বলতে পারছিলাম না.
লোকঃদেখ জানপাখি আমি কিন্তু তোমার জন্য ঘুমাতে পারছি না।তুমি যদি আর একবার এমন কর তাহলে আমি আরও জোরে কামড় দিব।
আমি আর কিছু বললাম না।আমিও লোকটার বুকে ঘুমিয়ে গেলাম।কেন জানি খুব শান্তি লাগলো তাই ঘুমিয়ে গেলাম।
আমি ঘুমাতেই লোকটা আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসলো।তারপর আমার গলায় যেই জায়গায় কামড় দিয়েছে ওই জায়গায় চুমু দিয়ে উঠে চলে গেলো।

চলবে……..

#you_are_only_my_queen
Faria Siddique
Part:3

সকালে

আমি ঘুম থেকে উঠতে উঠতে ৮ টা বেজে গেলো। আমি উঠে ওয়াশরুমে যাবো ঠিক তখনি আমার কালকের রাতের কথা মনে পরে যায়।
আমিঃকালকের কাহিনীটা কি সত্যি ছিল নাকি স্বপ্ন ছিল।
ঠিক তখনি আমার মনে পরে যায় কালকের কামড়ের কথা।আমি তারাতারি গিয়ে আয়নার সামনে গিয়ে আমার গলা দেখি।কিন্তু না কোন ক্ষত তো নাই।তাহলে কি সব স্বপ্ন ছিল।
আমি আর কিছু না ভেবে ওয়াশরুমে গেলাম।আমি ফ্রেশ হয়ে এসে ভার্সিটির জন্য রেডি হতে লাগলাম।
আজকে আমি আমার আসল লুকে যাবো। তাই একটা কালো প্যান্ট,কফি কালারের শার্ট আর কালো কালারের লেদারের জ্যাকেট নিলাম।চুলগুলা একসাইডে সিতা করে বেনি করে সামনে নিয়ে আসলাম।চোখে কাজল,হাতে রোল্যাক্সের ঘড়ি,পায়ে কালো কালারের স্পোর্টস শু।
আমি রেডি হয়ে নিচে যেতেই রহিম চাচা আমাকে বলল
রহিম চাচাঃআম্মা তোমার ভাইয়ারা তোমার জন্য স্পোর্টস কার স্পেশালভাবে অর্ডার দিয়ে বানাইছে।তোমারে ওইডা নিয়া যাইতে কইছে।
আমিঃওকে মেরি চাচা।
এই বলে আমি খেয়ে গাড়ি নিয়ে বের হয়ে গেলাম। আমি গাড়ি নিজে ড্রাইভ করছি।

In varsity

আমি গাড়ি নিয়ে ডুকতেই সবাই আমার দিকে হা করে তাকিয়ে আছে।আমি ফুল স্পিড এ গাড়ি গেইট দিয়ে ডুকিয়ে একদম পার্কিং সাইডে নিয়ে পার্ক করে নিলাম।
গাড়ি থেকে বের হতেই দেখি রিধিরা সবাই আমার দিকে হা করে তাকিয়ে আছে।আমি ওদেরকে দেখে বাকা হাসলাম।
রিধিঃও কি কালকের সেই গাইয়া মেয়ে!!!
আকাশঃআমার মনে হচ্ছে আমি স্বপ্ন দেখছি।
সাদঃ এই মেয়েকে তো আমি ছাড়বো না।
অনিলঃযাই বল মেয়েটার কিন্তু হেব্বি সাহস মাইরি।রুদ্রকে থাপ্পর মারল!ভাবা যায়!!
নিলাঃএকদম ঠিক হয়েছে।তোদের কি দরকার ছিলো মেয়ের পিছনে লাগার?
রাজঃদেখে তো মনে হচ্ছে হেব্বি বড়লোক।
আকাশঃআমারও তাই মনে হচ্ছে যেমন সুন্দরী তেমনি সাহসি আর তেমনি জেদি।
নিলাঃহুম আমার মনে হয় রুদ্রের জন্য ওই মেয়েই বেস্ট হবে।
রিধিঃতোরা একটু বেশি বেশি বলছিস না?আগে দেখ রুদ্র ওর সাথে কি করে তারপর না হয় এসব ভাববি।
ঠিক তখনি রুদ্র গেইট দিয়ে বাইক নিয়ে ডুকে।আর রিধিদের কাছে আসে।
রুদ্রঃকিরে আমাকে কি আজকে বেশি সুন্দর লাগছে নাকি যে সব মেয়েরা আমার দিকে তাকিয়ে আছে।
রিধিঃতোমাকে সবসময়ই সুন্দর লাগে।
রুদ্রঃযাই হোক ক্লাস আছে না??
আকাশঃহুম।চল যাই।
রুদ্রঃতোরা যা আমি একটু আসছি।
রাজঃতুই আবার কই যাবি?
রুদ্রঃএকটু হিসাব যে বাকি আছে একজনের সাথে।(চোখ মুখ শক্ত করে)
নিলাঃআচ্ছা যা।কিন্তু তারাতারি আছিস।
রুদ্রঃহুম।

অন্যদিকে

আমি ক্লাস এ ডুকে একটা মেয়ের পাশে গিয়ে বসলাম।
মেয়েঃহাই আমি রুশা।
আমিঃআমি ফারিয়া।
রুশাঃতুমি কি নতুন?
আমিঃহুম।তুমিও অবশ্যই নতুন?
রুশাঃহুম।
আমিঃতা তোমার পরিচয়?
রুশাঃআমার যে পরিচয়টা দিলে তুমি চিনবে ওইটাই দিচ্ছি।কালকে তুমি যেই ছেলেটাকে থাপ্পর মেরেছ ওই রুদ্র খানের বোন আমি।
আমিঃও আচ্ছা।
রুশাঃকালকের জন্য আমি ভাইয়ার পক্ষ থেকে সরি বলছি।আসলে ছোটবেলা থেকেই ভাইয়া এমন রাগি স্বভাবের।
আমিঃআচ্ছা বাদ দাও।
রুশাঃএবার তোমার সম্পর্কে কিছু বল।
আমিঃআমার বাবা মা কেউ নেই।আমি আর আমার দুভাই নিয়েই আমাদের পরিবার।
রুশাঃওও সরি।আচ্ছা আজকে থেকে আমরা ফ্রেন্ড।
আমিঃহুম।তা কথা বন্ধ করো এখনি স্যার চলে আসবে।
রুশাঃএটা কিন্তু ঠিক না।আমরা যেহেতু ফ্রেন্ড তাহলে তুমি করে কেন তুই করে বল।
আমিঃওকে তুই।এবার চুপ কর।
আমি রুশাকে আমাদের লন্ডনে থাকার ব্যাপার বলি নাই কারন আমি এখানে একটা বিশেষ কাজে এসেছি।যে কাজটা একটা গোপনীয় কাজ।
আমি এসব ভাবতাছি আর দেখলাম প্রিঞ্চিপাল আর রুদ্র আমাদের ক্লাস এ এলেন।রুদ্র আমাকে দেখে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে।কিন্তু পরক্ষণেই কিছু একটা চিন্তা করে চোখ মুখ শক্ত করে রাগি চোখে আমার দিকে তাকায়।
আমি বুঝতে পারলাম যে রুদ্র সাহেব কালকের থাপ্পড়রের প্রতিশোধ নিতে এসেছে।
প্রিঞ্চিপালঃআজকে তোমাদের ক্লাস রুদ্র নিবে কারন আজকে টিচার্স ডে।আর এই দিনে সব সিনিয়র ভাইবোনরা জুনিয়রদের ক্লাস নেয়।তাই আজকে তোমাদের ক্লাস রুদ্র নিবে।।
সবাই তো খুশিতে শেষ শুধু আমি ছাড়া। কারন আমি জানি রুদ্রের মাথার মধ্যে কিছু একটা চলছে।
আমি আর কিছু না বলে ক্লাস এ মনযোগ দিলাম।
প্রিঞ্চিপাল চলে গেলেন আর রুদ্র আমাদের ক্লাস নিতে লাগলেন।কিন্তু ক্লাস এর আগামাথা আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না।শুধু আমি কেন কেউই কিছু বুঝতে পারে নাই।
হঠাৎ রুদ্র আমার কাছে এসে আমাকে বললেন
রুদ্রঃএতক্ষণ আমি যা পড়ালাম তা সব আমাকে বুঝাও।
আমি তো হা করে আছি।কারন আমি কিছুই বুঝি নাই।কিন্তু এটা বুঝতে পারছি যে রুদ্র এসব ইচ্ছা করে করছে প্রতিশোধ নেয়ার জন্য।
রুদ্রঃকি হল বলো?
আমি কিছু না বলে চুপ করে দাঁড়িয়ে আছি।
রুদ্র যেন এটারই অপেক্ষায় ছিল।
রুদ্র এবার ঠাস করে আমার গালে একটা থাপ্পর দিল।থাপ্পরটা এতই জোরে ছিল যে আমার ঠোট পর্যন্ত কেটে গেলো।
রুদ্রঃএটা তোমার শাস্তি।
এই বলেই চলে গেল। ক্লাস এর সবাই আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে।
আমার রাগে জিদে আমি ক্লাস থেকে বের হয়ে গেলাম।বারান্দায় গিয়ে দেখি বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে।
আমি রাগে চোখে সব কিছু অন্ধকার দেখছি।আমি কিছু না ভেবে মাঠের মাঝখানে গিয়ে এই শীতের মধ্যে বৃষ্টিতে ভিজতে লাগলাম আর কাদতে লাগলাম।কারন আমার রাগ কমানোর কোন উপায় খুজে পাচ্ছি না।
ভিজতে ভিজতে আমার মনে হলো আমার কাছে সবকিছু অন্ধকার লাগছে।কিন্তু আমার মনে হচ্ছে কারা যেন আমার দিকে দৌড়ে আসছে।
আমি আর কিছু দেখলাম না অজ্ঞান হয়ে গেলাম।
আমার বৃষ্টিতে ভিজা মানা।কারন আমি নাকি ছোট থাকতে পানিতে ডুবে গিয়েছিলাম।যার ফলে আমার ব্রেনে কিছু পানি থেকে যায়।আর সেই জন্য আমি পানিতে বেশিক্ষন থাকতে পারি না।কিন্তু আজকে রাগ কমানোর জন্য আমি বৃষ্টিতে বসে কান্না করি।আর সেটা আমার ব্রেনে এফেক্ট করে আর আমি অজ্ঞান হয়ে যাই।

চলবে…………..